স্ট্রিম মাল্টিমিডিয়া
ড. নীলিমা ইব্রাহীম ছিলেন শিক্ষক, লেখক, সাহিত্য বিশেষজ্ঞ এবং মানবতার এক নির্ভীক কণ্ঠস্বর। তাঁর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর। যুদ্ধের পর সমাজে যখন ধর্ষিতা নারীরা ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধি পেলেও সমাজের চোখে ছিলেন অবহেলিত, তখন নীলিমা ইব্রাহীম তাঁদের পাশে দাঁড়ান। তিনি সরাসরি তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন, শুনে নেন তাঁদের ব্যথা আর বঞ্চনার গল্প।
এই সাক্ষাৎকারগুলোর ভিত্তিতেই তিনি রচনা করেন এক যুগান্তকারী গ্রন্থ— ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’। এই বইয়ে মুক্তিযুদ্ধে যৌন নির্যাতনের শিকার নারীদের কণ্ঠকে তিনি প্রথমবারের মতো সাহিত্য আর ইতিহাসে মর্যাদার আসনে বসান। এটি শুধু একটি বই নয় বরং বাংলাদেশের নারী ইতিহাসে এক সাহসী দলিল।
ড. নীলিমা ইব্রাহীম ছিলেন শিক্ষক, লেখক, সাহিত্য বিশেষজ্ঞ এবং মানবতার এক নির্ভীক কণ্ঠস্বর। তাঁর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর। যুদ্ধের পর সমাজে যখন ধর্ষিতা নারীরা ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধি পেলেও সমাজের চোখে ছিলেন অবহেলিত, তখন নীলিমা ইব্রাহীম তাঁদের পাশে দাঁড়ান। তিনি সরাসরি তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন, শুনে নেন তাঁদের ব্যথা আর বঞ্চনার গল্প।
এই সাক্ষাৎকারগুলোর ভিত্তিতেই তিনি রচনা করেন এক যুগান্তকারী গ্রন্থ— ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’। এই বইয়ে মুক্তিযুদ্ধে যৌন নির্যাতনের শিকার নারীদের কণ্ঠকে তিনি প্রথমবারের মতো সাহিত্য আর ইতিহাসে মর্যাদার আসনে বসান। এটি শুধু একটি বই নয় বরং বাংলাদেশের নারী ইতিহাসে এক সাহসী দলিল।
১৮ বছরেরও কম বয়সের একটি মেয়ে পরিবেশের জন্য, মানুষের জন্য জাতিসংঘের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। এমনকি নিজের দেশের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নিয়েছিল। আবার ৭ বছর বয়সের একটি ছোট্ট মেয়ে টুইট করেছিল— ‘আমি বাঁচতে চাই, কিন্তু আমার শহর মরছে’। তার এই টুইটে কেঁপে উঠেছিল দুনিয়া। বলুন তো তারা কারা? পৃথিবীতে এমন অনেক কন্
৬ ঘণ্টা আগে