ভোলা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) তোফায়েল আহমেদ জীবিত আছেন। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ভোলা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) তোফায়েল আহমেদ জীবিত আছেন। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন।
রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে।
হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে তোফায়েল আহমেদের রক্তচাপ ও পালস কমে গিয়েছিল। পরে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও তার সার্বিক অবস্থা এখনো ‘ক্রিটিক্যাল’।
হাসপাতালের তথ্যকেন্দ্র থেকে স্ট্রিমকে জানানো হয়, ‘তিনি এখনো জীবিত আছেন। ওনার অবস্থা আগের মত আছে। তবে গতকাল কিছুটা সংকটাপন্ন ছিলো।’
এদিকে গত কয়েক দিনের মতো গতকাল রাতেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও তার পরিবার পক্ষ থেকে জানানো হয়, তিনি জীবিত এখনো। এছাড়াও হাসপাতালের কাস্টমার কেয়ার থেকে আজ স্ট্রিমকে জানানো হয়, ‘কয়েকদিন ধরেই এমন গুজব ছড়াচ্ছে। তবে তিনি এখনও সিসিইউতে ভর্তি আছেন। কোনো পরিবর্তন ঘটলে পরিবার ও হাসপাতাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।’
বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর তোফায়েল আহমেদ রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন।
ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা তোফায়েল আহমেদ ১৯৬৮-৬৯ সালে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি এবং সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে তিনি ছিলেন ছাত্রসমাজের নেতৃত্বে।
১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আয়োজিত ঐতিহাসিক ছাত্রসভায় শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করার ঘোষণাও দেন তোফায়েল আহমেদ।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনীর চার আঞ্চলিক প্রধানের একজন হিসেবে নেতৃত্ব দেন।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় নিজের রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব দেন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তোফায়েল আহমেদ শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তিনি পুনরায় বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) তোফায়েল আহমেদ জীবিত আছেন। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন।
রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে।
হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে তোফায়েল আহমেদের রক্তচাপ ও পালস কমে গিয়েছিল। পরে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও তার সার্বিক অবস্থা এখনো ‘ক্রিটিক্যাল’।
হাসপাতালের তথ্যকেন্দ্র থেকে স্ট্রিমকে জানানো হয়, ‘তিনি এখনো জীবিত আছেন। ওনার অবস্থা আগের মত আছে। তবে গতকাল কিছুটা সংকটাপন্ন ছিলো।’
এদিকে গত কয়েক দিনের মতো গতকাল রাতেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও তার পরিবার পক্ষ থেকে জানানো হয়, তিনি জীবিত এখনো। এছাড়াও হাসপাতালের কাস্টমার কেয়ার থেকে আজ স্ট্রিমকে জানানো হয়, ‘কয়েকদিন ধরেই এমন গুজব ছড়াচ্ছে। তবে তিনি এখনও সিসিইউতে ভর্তি আছেন। কোনো পরিবর্তন ঘটলে পরিবার ও হাসপাতাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।’
বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর তোফায়েল আহমেদ রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন।
ষাটের দশকের ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা তোফায়েল আহমেদ ১৯৬৮-৬৯ সালে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি এবং সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে তিনি ছিলেন ছাত্রসমাজের নেতৃত্বে।
১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) আয়োজিত ঐতিহাসিক ছাত্রসভায় শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করার ঘোষণাও দেন তোফায়েল আহমেদ।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনীর চার আঞ্চলিক প্রধানের একজন হিসেবে নেতৃত্ব দেন।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় নিজের রাজনৈতিক সচিবের দায়িত্ব দেন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তোফায়েল আহমেদ শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তিনি পুনরায় বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তোফায়েল আহমেদ।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জনগণের রায় নেওয়ার জন্য সংসদ নির্বাচনের দিনে আলাদা ব্যালটের কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউহদ্দিন আহমদ।
১৯ মিনিট আগেবেসরকারি নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর কোরআন অবমাননার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেগণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি নামে ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর একটি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেনের নেতৃত্বে যাত্রা শুরু করেছিল সংগঠনটি। মূলত ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ দল থেকে পৃথক হয়ে সংগঠনটির জন্ম হয়।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা ঘরে ফিরবেন না। আর সনদ বাস্তবায়নের পথে যারা অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে, তাদের সঙ্গে কোনো প্রকার ঐক্য হবে না।
১ দিন আগে