স্ট্রিম প্রতিবেদক
আবার ক্ষমতায় গেলে মেয়েদের সমান স্বাধীনতা, সুযোগ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে রাষ্ট্রকে মেয়েদের বিকাশ ও উন্নয়নের সহযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে নারীর ক্ষমতায়ন ও উন্নয়নে ছয়টি নীতি গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শনিবার (১১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন। পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসে আসুন প্রতিটি মেয়ের স্বপ্ন দেখার, শেখার, নেতৃত্ব দেওয়ার এবং মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপনের অধিকার উদযাপন করি। একজন পিতার দৃষ্টিকোণ থেকে, আমি জানি যে মেয়েদের ক্ষমতায়ন কেবল নীতি নয়—এটি ব্যক্তিগত বিষয়।’
নারীর মর্যাদা বৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যে ছয়টি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন, সেগুলো হলো:
১. পরিবারের নারী প্রধানের নামে ফ্যামিলি কার্ড করা হবে, যাতে সহায়তা সরাসরি পরিবারের ভিত্তিতে পৌঁছায়।
২. নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ঋণ, ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহায়তার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
৩. গ্রামের বা শহরের প্রতিটি মেয়ের জন্য ব্যাপক শিক্ষাগত ও পেশাগত সুযোগ তৈরি করা হবে, যাতে তারা দক্ষতা অর্জন করে ভবিষ্যৎ গড়তে পারে।
৪. রাজনীতি, প্রশাসন ও নীতি নির্ধারণে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো হবে, যাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের টেবিলে তাদের অংশগ্রহণ বাড়ে।
৫. নারীদের মর্যাদা ও স্বাধীনতার সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে। মেয়েদের নিরাপদে চলাফেরা, কথা বলা, ইন্টারনেট ব্যবহার এবং ভয়ের সংস্কৃতি ছাড়া জীবনযাপন নিশ্চিত করা হবে।
৬. পরিবার ও সামাজিক কল্যাণকে মূল নীতি হিসেবে গ্রহণ করে স্বাস্থ্য, গ্রামীণ ক্ষমতায়ন এবং নারী ও কন্যাশিশুদের জন্য বিশেষভাবে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘এগুলো কোনো ফাঁকা বুলি নয়। আমরা বিশ্বাস করি, ইতিহাস ও উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে কথা বলি। প্রতিটি স্বপ্ন দেখা মেয়ের জন্য আমরা রাষ্ট্রকে তার সহচর বানাব, বাধা নয়।’
বিএনপির শাসনামলের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তৈরি পোশাক খাতের বিকাশে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, যা শুধু একটি শিল্প নয়; এটি হয়ে উঠেছিল আশার প্রতীক। লাখ লাখ নারী আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মজীবনে প্রবেশ করে আয়, সম্মান এবং স্বাধীনতা অর্জন করেছেন। তাঁর তত্ত্বাবধানেই নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অবদান তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে, মেয়েদের শিক্ষা অধিকার হিসেবে গৃহীত হয়, সুবিধা হিসেবে নয়। দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা বিনামূল্যে ঘোষণা করা হয় এবং 'ফুড ফর এডুকেশন' ও 'ক্যাশ ফর এডুকেশন'-এর মতো কর্মসূচি লাখ লাখ মেয়েকে স্কুলে যেতে উৎসাহিত করে।’
তারেক রহমান আরও বলেন, মেয়েদের মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহায়তা প্রকল্প'-এর মাধ্যমে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মাধ্যমিকে লিঙ্গ সমতা নিশ্চিত হয় এবং বাল্যবিয়ে কমে আসে, যা পরবর্তীতে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য একটি মডেল হিসেবে গৃহীত হয়।
উল্লেখ্য, প্রতিবছর ১১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস পালন করা হয়। ২০১২ সালে জাতিসংঘ এই দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য—‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিই: সংকটের সামনের সারিতে মেয়েরা’।
আবার ক্ষমতায় গেলে মেয়েদের সমান স্বাধীনতা, সুযোগ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে রাষ্ট্রকে মেয়েদের বিকাশ ও উন্নয়নের সহযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে নারীর ক্ষমতায়ন ও উন্নয়নে ছয়টি নীতি গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শনিবার (১১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন। পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসে আসুন প্রতিটি মেয়ের স্বপ্ন দেখার, শেখার, নেতৃত্ব দেওয়ার এবং মর্যাদার সঙ্গে জীবনযাপনের অধিকার উদযাপন করি। একজন পিতার দৃষ্টিকোণ থেকে, আমি জানি যে মেয়েদের ক্ষমতায়ন কেবল নীতি নয়—এটি ব্যক্তিগত বিষয়।’
নারীর মর্যাদা বৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যে ছয়টি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন, সেগুলো হলো:
১. পরিবারের নারী প্রধানের নামে ফ্যামিলি কার্ড করা হবে, যাতে সহায়তা সরাসরি পরিবারের ভিত্তিতে পৌঁছায়।
২. নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ঋণ, ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহায়তার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
৩. গ্রামের বা শহরের প্রতিটি মেয়ের জন্য ব্যাপক শিক্ষাগত ও পেশাগত সুযোগ তৈরি করা হবে, যাতে তারা দক্ষতা অর্জন করে ভবিষ্যৎ গড়তে পারে।
৪. রাজনীতি, প্রশাসন ও নীতি নির্ধারণে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো হবে, যাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের টেবিলে তাদের অংশগ্রহণ বাড়ে।
৫. নারীদের মর্যাদা ও স্বাধীনতার সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে। মেয়েদের নিরাপদে চলাফেরা, কথা বলা, ইন্টারনেট ব্যবহার এবং ভয়ের সংস্কৃতি ছাড়া জীবনযাপন নিশ্চিত করা হবে।
৬. পরিবার ও সামাজিক কল্যাণকে মূল নীতি হিসেবে গ্রহণ করে স্বাস্থ্য, গ্রামীণ ক্ষমতায়ন এবং নারী ও কন্যাশিশুদের জন্য বিশেষভাবে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘এগুলো কোনো ফাঁকা বুলি নয়। আমরা বিশ্বাস করি, ইতিহাস ও উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে কথা বলি। প্রতিটি স্বপ্ন দেখা মেয়ের জন্য আমরা রাষ্ট্রকে তার সহচর বানাব, বাধা নয়।’
বিএনপির শাসনামলের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তৈরি পোশাক খাতের বিকাশে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, যা শুধু একটি শিল্প নয়; এটি হয়ে উঠেছিল আশার প্রতীক। লাখ লাখ নারী আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মজীবনে প্রবেশ করে আয়, সম্মান এবং স্বাধীনতা অর্জন করেছেন। তাঁর তত্ত্বাবধানেই নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অবদান তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে, মেয়েদের শিক্ষা অধিকার হিসেবে গৃহীত হয়, সুবিধা হিসেবে নয়। দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা বিনামূল্যে ঘোষণা করা হয় এবং 'ফুড ফর এডুকেশন' ও 'ক্যাশ ফর এডুকেশন'-এর মতো কর্মসূচি লাখ লাখ মেয়েকে স্কুলে যেতে উৎসাহিত করে।’
তারেক রহমান আরও বলেন, মেয়েদের মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহায়তা প্রকল্প'-এর মাধ্যমে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মাধ্যমিকে লিঙ্গ সমতা নিশ্চিত হয় এবং বাল্যবিয়ে কমে আসে, যা পরবর্তীতে অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য একটি মডেল হিসেবে গৃহীত হয়।
উল্লেখ্য, প্রতিবছর ১১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস পালন করা হয়। ২০১২ সালে জাতিসংঘ এই দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য—‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিই: সংকটের সামনের সারিতে মেয়েরা’।
পিআর পদ্ধতিতে দলীয় কিছু আসন বৃদ্ধি ছাড়া জনগণের জন্য কোনো সুবিধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে অস্থিরতা বাড়ছে। দু-একজন উপদেষ্টা ও প্রশাসন গোপনে ষড়যন্ত্র করে একটি দলকে ক্ষমতায় নেওয়ার চেষ্টা করছে। তারা কেমন যেন একটা চাপের মধ্যে আছে।’ চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের গোপন পথ ছেড়ে আগামী নি
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন জাতীয় নির্বাচনে লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরিসহ ৫ দফা দাবিতে রাজধানীতে মহাসমাবেশ করবে মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।
৪ ঘণ্টা আগেচাকসুর ভোটার সংখ্যা ২৩ হাজার ৫২১ জন। এর মধ্যে ৭০ শতাংশই অনাবাসিক। পুরুষ ভোটার ১৬ হাজার ৮৪ জন, নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন। শহর থেকে ক্যাম্পাসের দূরত্ব প্রায় ২২ কিলোমিটার হওয়ায় ভোটের দিন অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা আসবেন কিনা, তা নিয়েই এখন প্রশ্ন উঠছে।
৫ ঘণ্টা আগে