স্ট্রিম প্রতিবেদক

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আপাতত বিদেশে নেওয়া হচ্ছে না। কবে নাগাদ নেওয়া হতে পারে, সে প্রসঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে বলার সময় এখনো আসেনি।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
ডা. জাহিদ বলেন, ‘মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা আশাবাদী যে, ওনার (খালেদা জিয়া) সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা যাবে। পরবর্তীতে হয়তো ওনাকে যেকোনো সময়ে প্রয়োজনে দেশের বাইরেও নেওয়া হতে পারে। তবে বিষয়টি এখনই বলার পর্যায়ে আসেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে রেখেই দেশ-বিদেশের চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে ওনার চিকিৎসা অব্যাহত রয়েছে এবং এ নিয়ে আমরা খুবই আশাবাদী।’
গত কয়েক দিনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়েছে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মনে রাখতে হবে, দিন শেষে উনি একজন রোগী। ওনার নিজস্ব কিছু নৈতিক অধিকার বা এথিক্যাল রাইটসের প্রিভিলেজ আছে। ইচ্ছা করলেই চিকিৎসক হিসেবে আমি সবকিছু আপনাদের কাছে প্রকাশ্যে বলে দিতে পারি না; এটি মেডিকেল সায়েন্সে কোন অবস্থাতেই (পারমিট) করে না।’
চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওনাকে যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বললে—ডাক্তাররা যে চিকিৎসা দিচ্ছেন, সেটি উনি গ্রহণ করতে পারছেন এবং চিকিৎসায় সাড়া (রেসপন্স) দিচ্ছেন।’
খালেদা জিয়া আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘একজন সংকটাপন্ন মানুষের জন্য যে চিকিৎসা প্রয়োজন, উনি সেই চিকিৎসার মধ্যেই আছেন। এটি নিয়ে কোনো অবস্থাতেই কোনো গুজবে কান না দেওয়ার জন্য আমি সবার প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘গত শুক্রবারই তাঁকে দেশের বাইরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে হয়েছিল। কিন্তু একদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের কারিগরি ত্রুটি, অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা ফ্লাই করার উপযুক্ত না থাকায় সেই সময় আমরা ওনাকে স্থানান্তর করতে পারিনি।’

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আপাতত বিদেশে নেওয়া হচ্ছে না। কবে নাগাদ নেওয়া হতে পারে, সে প্রসঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে বলার সময় এখনো আসেনি।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
ডা. জাহিদ বলেন, ‘মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা আশাবাদী যে, ওনার (খালেদা জিয়া) সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা যাবে। পরবর্তীতে হয়তো ওনাকে যেকোনো সময়ে প্রয়োজনে দেশের বাইরেও নেওয়া হতে পারে। তবে বিষয়টি এখনই বলার পর্যায়ে আসেনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে রেখেই দেশ-বিদেশের চিকিৎসকদের পরামর্শক্রমে ওনার চিকিৎসা অব্যাহত রয়েছে এবং এ নিয়ে আমরা খুবই আশাবাদী।’
গত কয়েক দিনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়েছে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মনে রাখতে হবে, দিন শেষে উনি একজন রোগী। ওনার নিজস্ব কিছু নৈতিক অধিকার বা এথিক্যাল রাইটসের প্রিভিলেজ আছে। ইচ্ছা করলেই চিকিৎসক হিসেবে আমি সবকিছু আপনাদের কাছে প্রকাশ্যে বলে দিতে পারি না; এটি মেডিকেল সায়েন্সে কোন অবস্থাতেই (পারমিট) করে না।’
চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওনাকে যে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বললে—ডাক্তাররা যে চিকিৎসা দিচ্ছেন, সেটি উনি গ্রহণ করতে পারছেন এবং চিকিৎসায় সাড়া (রেসপন্স) দিচ্ছেন।’
খালেদা জিয়া আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘একজন সংকটাপন্ন মানুষের জন্য যে চিকিৎসা প্রয়োজন, উনি সেই চিকিৎসার মধ্যেই আছেন। এটি নিয়ে কোনো অবস্থাতেই কোনো গুজবে কান না দেওয়ার জন্য আমি সবার প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।’
এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘গত শুক্রবারই তাঁকে দেশের বাইরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে হয়েছিল। কিন্তু একদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের কারিগরি ত্রুটি, অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা ফ্লাই করার উপযুক্ত না থাকায় সেই সময় আমরা ওনাকে স্থানান্তর করতে পারিনি।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথম দফায় ১২৫ আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আরও দুই দফায় নাম ঘোষণা করে ৩০০ আসনে প্রার্থী পূর্ণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাকার খেলা ও কালো টাকার প্রভাব বন্ধ না হলে আগামী সংসদও বিত্তবান, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক মাফিয়াদের আধিপত্যে নষ্ট হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
৪ ঘণ্টা আগে
মতাপ্রকাশের জন্য আর কাউকে যেন বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের মতো হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে না হয় বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় তিনি বিগত সরকারের আমলে মামলার শিকার আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের কথা উল্লেখ করে বলেন, 'শহীদুল আলম সাহেব একজন ফটোগ্রাফার।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ ইকরামুল হকের চাচাতো ভাই সাইদুল ইসলাম পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনয়ন।
৭ ঘণ্টা আগে