স্ট্রিম প্রতিবেদক
একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সূচি ঘোষণা করেছে মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, জনগণের অভিপ্রায় বাস্তবায়নের জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া হয়েছে। আমরা এসব উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।
বুধবার (৬ আগস্ট) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দলটির বিজয় র্যালির আগে সংক্ষিপ্ত এই সমাবেশ সভাপতিত্ব করেন তারেক রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিহাসের সন্ধিক্ষণ পার করছি। এর জন্য জনগণকে দেড় দশকের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে।’
এসময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশ করে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে। মতভেদ নিরসনে আলোচনা হবে। তবে জাতীয় পরিষদে গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর যাতে মুখ দেখাদেখি বন্ধ না হয়, সেজন্য জাতীয় স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। আমি বিশ্বাস করি, জাতীয় স্বার্থে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। ধর্ম, দর্শন, মত যাঁর যাঁর, রাষ্ট্র আমাদের সবার।’
সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হয়েছে, জুলাই ঘোষণাপত্র হয়েছে। সংস্কারের মধ্য দিয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন হতে চলেছে। আসুন শপথ গ্রহণ করি, বাংলাদেশকে সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মির্জা আব্বাস এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।
আজ বিকেল পৌনে ৫টায় নয়াপল্টন থেকে ‘বিজয় র্যালি’ বের হয়। এতে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং আশপাশের জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সূচি ঘোষণা করেছে মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, জনগণের অভিপ্রায় বাস্তবায়নের জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র দেওয়া হয়েছে। আমরা এসব উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।
বুধবার (৬ আগস্ট) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দলটির বিজয় র্যালির আগে সংক্ষিপ্ত এই সমাবেশ সভাপতিত্ব করেন তারেক রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিহাসের সন্ধিক্ষণ পার করছি। এর জন্য জনগণকে দেড় দশকের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে।’
এসময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশ করে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, ‘বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে। মতভেদ নিরসনে আলোচনা হবে। তবে জাতীয় পরিষদে গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর যাতে মুখ দেখাদেখি বন্ধ না হয়, সেজন্য জাতীয় স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। আমি বিশ্বাস করি, জাতীয় স্বার্থে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। ধর্ম, দর্শন, মত যাঁর যাঁর, রাষ্ট্র আমাদের সবার।’
সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হয়েছে, জুলাই ঘোষণাপত্র হয়েছে। সংস্কারের মধ্য দিয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন হতে চলেছে। আসুন শপথ গ্রহণ করি, বাংলাদেশকে সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মির্জা আব্বাস এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ।
আজ বিকেল পৌনে ৫টায় নয়াপল্টন থেকে ‘বিজয় র্যালি’ বের হয়। এতে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং আশপাশের জেলা বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবসে কক্সবাজার ভ্রমণের কারণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পাঁচ নেতাকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। এরপর তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয় দলের পক্ষ থেকে। সেই নোটিশের জবাব দিয়েছেন দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের বৈঠক হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তাঁর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর।
৩ ঘণ্টা আগে