স্ট্রিম প্রতিবেদক

ভারত শুধু শেখ হাসিনাকে আশ্রয়ই দেয়নি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। ভারতের ছাত্র-জনতাকে বলতে চাই, আপনারা দাবি ওঠান যেন গণহত্যাকারী হাসিনাকে আশ্রয় না দেয়। জুলাই-আগস্টে যেভাবে ভারতের ছাত্র-জনতা আমাদের সমর্থন দিয়েছিলেন একইভাবে এই বিচারের আন্দোলনকেও সমর্থন জানান। আমরা চাই, বাংলাদেশ-ভারতের জনগণের মধ্যে ঐক্য বজায় থাকুক।
শনিবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক গণমিছিল শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এসব বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এসময় নাহিদ বলেন, ‘ভারত সরকারের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, বাংলাদেশের সাথে সত্যিকার অর্থে সম্পর্ক করতে চাইলে অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধীকে বাংলাদেশ ফেরত চাইতেই পারে, ভারত সেখানে বাধা দিতে পারে না। আমরা আশা করব, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিয়ে নতুন করে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করবে ভারত।’
ভারত নিয়ে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘গত পঞ্চাশ বছর ভারত বন্ধুরাষ্ট্রের নামে বাংলাদেশকে শোষণ করেছে। গত পনেরো বছর ভারতের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ সহায়তায় বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছিল। সেই ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে আবারও তাদের দেশে জায়গা দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে।’
এসময় নাহিদ ইসলাম তিন দফা দাবি উত্থাপন করে বলেন, ‘আমরা তিন দাবিতে রাজপথে নেমেছি। আমাদের দাবিগুলো হচ্ছে- শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে দ্রুত রায় কার্যকর করতে হবে; দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে; জাতীয় পার্টিসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী যত দল ছিল তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
জাতীয় পার্টি আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের কোথাও জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের কাউকে ডাকা হয়নি, নির্বাচন কমিশনের সংলাপেও তাদের ডাকা হয়নি, জুলাই সনদের কোথাও জাতীয় পার্টিকে রাখা হয়নি; তাহলে কোন বেসিসে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে? আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে রাখার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে, সেই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এনসিপি মাঠে থাকবে।’
এদিকে বিকেল সোয়া চারটার দিকে রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনের নেভি গলি থেকে একটি গণমিছিল শুরু হয়। মিছিলটি রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
মিছিলে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ছাড়াও জাতীয় যুবশক্তি, জাতীয় শ্রমিকশক্তি এবং জাতীয় ছাত্রশক্তির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ভারত শুধু শেখ হাসিনাকে আশ্রয়ই দেয়নি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। ভারতের ছাত্র-জনতাকে বলতে চাই, আপনারা দাবি ওঠান যেন গণহত্যাকারী হাসিনাকে আশ্রয় না দেয়। জুলাই-আগস্টে যেভাবে ভারতের ছাত্র-জনতা আমাদের সমর্থন দিয়েছিলেন একইভাবে এই বিচারের আন্দোলনকেও সমর্থন জানান। আমরা চাই, বাংলাদেশ-ভারতের জনগণের মধ্যে ঐক্য বজায় থাকুক।
শনিবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক গণমিছিল শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এসব বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এসময় নাহিদ বলেন, ‘ভারত সরকারের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে, বাংলাদেশের সাথে সত্যিকার অর্থে সম্পর্ক করতে চাইলে অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধীকে বাংলাদেশ ফেরত চাইতেই পারে, ভারত সেখানে বাধা দিতে পারে না। আমরা আশা করব, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিয়ে নতুন করে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করবে ভারত।’
ভারত নিয়ে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘গত পঞ্চাশ বছর ভারত বন্ধুরাষ্ট্রের নামে বাংলাদেশকে শোষণ করেছে। গত পনেরো বছর ভারতের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ সহায়তায় বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছিল। সেই ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে আবারও তাদের দেশে জায়গা দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে।’
এসময় নাহিদ ইসলাম তিন দফা দাবি উত্থাপন করে বলেন, ‘আমরা তিন দাবিতে রাজপথে নেমেছি। আমাদের দাবিগুলো হচ্ছে- শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে দ্রুত রায় কার্যকর করতে হবে; দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে; জাতীয় পার্টিসহ আওয়ামী লীগের সহযোগী যত দল ছিল তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
জাতীয় পার্টি আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের কোথাও জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের কাউকে ডাকা হয়নি, নির্বাচন কমিশনের সংলাপেও তাদের ডাকা হয়নি, জুলাই সনদের কোথাও জাতীয় পার্টিকে রাখা হয়নি; তাহলে কোন বেসিসে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে? আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে রাখার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে, সেই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এনসিপি মাঠে থাকবে।’
এদিকে বিকেল সোয়া চারটার দিকে রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনের নেভি গলি থেকে একটি গণমিছিল শুরু হয়। মিছিলটি রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ঘুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
মিছিলে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ছাড়াও জাতীয় যুবশক্তি, জাতীয় শ্রমিকশক্তি এবং জাতীয় ছাত্রশক্তির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচনের দিন গণভোট হলে ‘নির্বাচনের জেনোসাইড’ হবার সম্ভাবনা আছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। জামায়াত ক্ষমতায় গেলে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি বাস্তবায়ন করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জনৈতিক ফায়দা হাসিলে জামায়াতে ইসলামী ধর্মকে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, কিছুদিন আগে একজন বললেন, জামায়াতের টিকিট কাটা মানে জান্নাতের টিকিট কাটা। এটি কোথায় লেখা আছে?
৫ ঘণ্টা আগে
‘রাজনৈতিকভাবে যারা চেতনার ব্যবসা করে, তাদের পরিণত শুভ হয় না’, বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ব্যবসা করতে করতে বিলুপ্ত প্রায় হয়ে গেছে।'
৭ ঘণ্টা আগে
ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের পিপাসা নিয়ে জাতি এখন অপেক্ষা করছে। এই নির্বাচনে অতীতের মতো কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিজম অথবা ভোট কেড়ে নেওয়ার পাঁয়তারা চালানো হলে আমি আপনাদের বলব, বুলেট হয়ে গর্জন করবেন। ওই দুষ্টু হাত আপনারা অবশ করে দেবেন। শুধু ভোট দেবেন না, ভোটের পাহারাদারিও করবেন।’
৮ ঘণ্টা আগে