স্ট্রিম সংবাদদাতা
পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) নেতা মাইকেল চাকমাকে ৮ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
গতকাল বুধবার রাঙামাটির বিশেষ জজ আদালত-২-এর বিচারক অতিরিক্ত জেলা জজ তাওহিদুর হক এই রায় দেন। একই মামলায় সুমন চাকমাকে এই সাজা দেয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সংঘটিত একটি চাঁদাবাজি মামলায় মোট ৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে লংগদু থানা-পুলিশ। দীর্ঘ শুনানি শেষে গতকাল আদালত এ রায় প্রদান করা হয়।
আদালত সূত্রে থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালে রাঙমাটি জেলার লংগদু থানার ভাইবোনছড়া এলাকায় খুন, চাঁদাবাজি এবং মারধরের ঘটনায় অভিযানে আসামি মাইকেল চাকমাকে একটি দেশীয় অস্ত্র ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ আটক করা হয়। পরে এই ঘটনার জন্য এএসআই মো. শরীফুল ইসলাম বাদি হয়ে লংগদু থানায় মামলা করেন।
২০১৮ সালে রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমা (৫৫) এবং অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমার শেষকৃত্যে অংশগ্রহণের যাওয়ার পথে ইউপিডিএফের (গণতান্ত্রিক) নেতা তপন জ্যোতি চাকমা (বর্মা) হত্যা মামলার আসামিও মাইকেল চাকমা। ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার নামে হত্যা মামলাসহ ১১টি মামলার রয়েছে।
তবে এ বিষয়ে ইউপিডিএফ সংগঠক মাইকেল চাকমার বক্তব্য জানা যায়নি। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল করলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে আদালতের রায়ের বিষয়ে উষ্মা প্রকাশ করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন ইউপিডিএফের প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমা। তিনি ওই পোস্টে বলেন, মাইকেল চাকমা ৫ বছরের বেশি গুমের শিকার হয়ে নির্যাতন সহ্য করেছেন। এই সময়ে এসে তাঁকে নতুন করে কারাদণ্ড দেওয়ার কী মানে আছে। মাইকেল চাকমাকে রাষ্ট্রের এত ভয় পাওয়ার কী আছে।
উল্লেখ্য, মাইকেল চাকমা গুমের শিকার হয়ে দীর্ঘদিন আয়নাঘরে বন্দী ছিলেন। শেখ হাসিনার পতনের পর তিনি সেখান থেকে মুক্ত হন।
পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) নেতা মাইকেল চাকমাকে ৮ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
গতকাল বুধবার রাঙামাটির বিশেষ জজ আদালত-২-এর বিচারক অতিরিক্ত জেলা জজ তাওহিদুর হক এই রায় দেন। একই মামলায় সুমন চাকমাকে এই সাজা দেয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সংঘটিত একটি চাঁদাবাজি মামলায় মোট ৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে লংগদু থানা-পুলিশ। দীর্ঘ শুনানি শেষে গতকাল আদালত এ রায় প্রদান করা হয়।
আদালত সূত্রে থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালে রাঙমাটি জেলার লংগদু থানার ভাইবোনছড়া এলাকায় খুন, চাঁদাবাজি এবং মারধরের ঘটনায় অভিযানে আসামি মাইকেল চাকমাকে একটি দেশীয় অস্ত্র ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ আটক করা হয়। পরে এই ঘটনার জন্য এএসআই মো. শরীফুল ইসলাম বাদি হয়ে লংগদু থানায় মামলা করেন।
২০১৮ সালে রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমা (৫৫) এবং অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমার শেষকৃত্যে অংশগ্রহণের যাওয়ার পথে ইউপিডিএফের (গণতান্ত্রিক) নেতা তপন জ্যোতি চাকমা (বর্মা) হত্যা মামলার আসামিও মাইকেল চাকমা। ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার নামে হত্যা মামলাসহ ১১টি মামলার রয়েছে।
তবে এ বিষয়ে ইউপিডিএফ সংগঠক মাইকেল চাকমার বক্তব্য জানা যায়নি। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল করলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে আদালতের রায়ের বিষয়ে উষ্মা প্রকাশ করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন ইউপিডিএফের প্রচার ও প্রকাশনা বিভাগের প্রধান নিরন চাকমা। তিনি ওই পোস্টে বলেন, মাইকেল চাকমা ৫ বছরের বেশি গুমের শিকার হয়ে নির্যাতন সহ্য করেছেন। এই সময়ে এসে তাঁকে নতুন করে কারাদণ্ড দেওয়ার কী মানে আছে। মাইকেল চাকমাকে রাষ্ট্রের এত ভয় পাওয়ার কী আছে।
উল্লেখ্য, মাইকেল চাকমা গুমের শিকার হয়ে দীর্ঘদিন আয়নাঘরে বন্দী ছিলেন। শেখ হাসিনার পতনের পর তিনি সেখান থেকে মুক্ত হন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে টেলিভিশন চ্যানেলের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে টেলিভিশন চ্যানেলগুলো কী ভূমিকা রেখেছে, সে বিষয়ে গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, দ্রুততম সময়ে তৃতীয় টার্মিনাল চালু করার জন্য সরকার আন্তরিক। টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য অপারেটর নিয়োগ করা হবে।
৫ ঘণ্টা আগে