অবরোধ থেকে শাটডাউন
মূলত শিক্ষা ও নিয়োগব্যবস্থা নিয়ে গভীর অসন্তোষ থেকেই শিক্ষার্থীরা এই আন্দোলনে নেমেছেন। তাদের অভিযোগ, ডিপ্লোমাধারীদের সঙ্গে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগে অসাম্য তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি, ‘প্রকৌশলী’ পদবির অপব্যবহার এবং আন্দোলনের এক কর্মীকে হত্যার হুমকির ঘটনাও তাদের ক্ষোভকে তীব্র করেছে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন কি দীর্ঘ হতে চলেছে? কর্মসূচির দিন কয়েকের মাথায় গতকাল (২৮ আগস্ট) থেকে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণার মধ্য দিয়ে এই আন্দোলনকে তাঁরা নতুন পর্বে টেনে নিয়ে যেতে পারেন—আন্দোলনসংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস মিলেছে। যদিও শিক্ষার্থীরা বলছেন 'আন্দোলন কতদূর যাবে, তা আমরা একসঙ্গে বসে ঠিক করব', তবু ভেতরে ভেতরে দেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের তাঁরা নিজেদের দাবির পক্ষে সংগঠিত করছেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে সরকার। এ ছাড়া আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে বিএসসি প্রকৌশলী শিক্ষার্থীরা এটি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি মোহাম্মদ লাজিম আল মুত্তাকিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা এই কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছি। এটি আমাদের দাবির যথাযথ প্রতিনিধিত্ব করছে না। আমরা চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিসহ আন্দোলনের স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়ে কমিটি পুনর্গঠন করা হোক এবং প্রাথমিক তিন দফা দাবি দ্রুততম সময়ে মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য যৌক্তিক দাবি আদায় করা এবং আন্দোলন সর্বাধিক শান্তিপূর্ণভাবে পরিচালনা করা।’
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শিক্ষার্থীরা শোভাযাত্রা শুরু করেন। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে মৎস্য ভবনে পৌঁছালে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন শিক্ষার্থীরা। বাধা পেয়ে তারা গোলচত্বরে অবস্থান নেন এবং বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে ওই এলাকার যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
মূলত শিক্ষা ও নিয়োগব্যবস্থা নিয়ে গভীর অসন্তোষ থেকেই শিক্ষার্থীরা এই আন্দোলনে নেমেছেন। তাদের অভিযোগ, ডিপ্লোমাধারীদের সঙ্গে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগে অসাম্য তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি, ‘প্রকৌশলী’ পদবির অপব্যবহার এবং আন্দোলনের এক কর্মীকে হত্যার হুমকির ঘটনাও তাদের ক্ষোভকে তীব্র করেছে। শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, সরকারের পক্ষ থেকে তাদের যোগ্যতা ও অধিকার রক্ষার জন্য স্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে।
আন্দোলনের মূল কারণ হলো বিএসসি ডিগ্রি ছাড়া কাউকে ‘প্রকৌশলী’ পদবি ব্যবহার না দেওয়া। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ডিপ্লোমাধারীদের সরকারি চাকরিতে সরাসরি নবম গ্রেডে (সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান) নিয়োগ এবং কোটা প্রমোশন বিএসসি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের সুযোগ কমিয়ে দিচ্ছে। ফলে চার বছরের কঠোর শিক্ষাকে অবমূল্যায়িত করা হচ্ছে।
আন্দোলনের সমন্বয় ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
লাজিম আল মুত্তাকিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই ঢাকার আইবি (ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ) ভবনে অবস্থান গ্রহণ করেছি। আন্দোলনের সমন্বয় বাড়ানোর জন্য সব ইউনিভার্সিটি থেকে প্রতিনিধি নিয়ে একটি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হচ্ছে। প্রতিটি ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি কো-অর্ডিনেটর হিসেবে কাজ করবে যাতে সমন্বয়হীনতার সুযোগ না থাকে।’
লাজিম আল মুত্তাকিন মতে, আন্দোলন আরও বড় হতে পারে এবং বৃহত্তর কর্মসূচির জন্য পরিকল্পনা চলছে। শিক্ষার্থীরা বিভাগীয় সমাবেশ এবং জাতীয় সমাবেশের মাধ্যমে তাদের যৌক্তিক দাবিতে সরকারের ওপর যথাযথ প্রেসার সৃষ্টি করতে চান। তবে লাজিম জানিয়েছেন, আগামীকাল (শুক্রবার) শাহবাগে কোনো কর্মসূচি নেই। আগামীকাল কেবল সাংগঠনিক গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে সকল ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি একত্রিত হয়ে সমন্বয় বাড়াবেন এবং ভবিষ্যৎ কর্মসূচি নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ হোসেন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পুলিশ সদর দফতরের দিকে যাচ্ছিলাম, কিন্তু আমাদের পথে বাধা দেওয়া হলো। আমাদের সহপাঠীদের ওপর যে হামলা হয়েছে, তার ন্যায়বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখব।’
আরেক শিক্ষার্থী নাসরিন আক্তার বলেন, ‘আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাই না। আমরা কেবল নিরাপদ ক্যাম্পাস, শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার এবং পুলিশের হামলার যথাযথ বিচার চাই। তবুও আমাদের পথ আটকে দিয়ে আমাদের আরও বঞ্চিত করা হচ্ছে।’
সরকারের প্রতিক্রিয়া ও শিক্ষার্থীদের অবস্থান
প্রায় পাঁচ মাস ধরে চলা আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা বুয়েটসহ দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্রিত করেছেন। স্বরাষ্ট্র ও শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে আন্দোলনকারীরা গিয়ে জানিয়েছেন, দাবিগুলো মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তবে শিক্ষার্থীরা সরকারের পক্ষ থেকে এখনও সরাসরি কোনো আলোচনা বা প্রতিক্রিয়া পাননি।
লাজিম আল মুত্তাকিন বলেন, ‘আমরা চাই আন্দোলন সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ থাকুক। আমাদের লক্ষ্য শুধু দাবির বাস্তবায়ন, সঙ্গে নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন কি দীর্ঘ হতে চলেছে? কর্মসূচির দিন কয়েকের মাথায় গতকাল (২৮ আগস্ট) থেকে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণার মধ্য দিয়ে এই আন্দোলনকে তাঁরা নতুন পর্বে টেনে নিয়ে যেতে পারেন—আন্দোলনসংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস মিলেছে। যদিও শিক্ষার্থীরা বলছেন 'আন্দোলন কতদূর যাবে, তা আমরা একসঙ্গে বসে ঠিক করব', তবু ভেতরে ভেতরে দেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের তাঁরা নিজেদের দাবির পক্ষে সংগঠিত করছেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে সরকার। এ ছাড়া আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে বিএসসি প্রকৌশলী শিক্ষার্থীরা এটি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি মোহাম্মদ লাজিম আল মুত্তাকিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা এই কমিটি প্রত্যাখ্যান করেছি। এটি আমাদের দাবির যথাযথ প্রতিনিধিত্ব করছে না। আমরা চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিসহ আন্দোলনের স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে নিয়ে কমিটি পুনর্গঠন করা হোক এবং প্রাথমিক তিন দফা দাবি দ্রুততম সময়ে মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে। আমাদের লক্ষ্য যৌক্তিক দাবি আদায় করা এবং আন্দোলন সর্বাধিক শান্তিপূর্ণভাবে পরিচালনা করা।’
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শিক্ষার্থীরা শোভাযাত্রা শুরু করেন। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে মৎস্য ভবনে পৌঁছালে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন শিক্ষার্থীরা। বাধা পেয়ে তারা গোলচত্বরে অবস্থান নেন এবং বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে ওই এলাকার যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
মূলত শিক্ষা ও নিয়োগব্যবস্থা নিয়ে গভীর অসন্তোষ থেকেই শিক্ষার্থীরা এই আন্দোলনে নেমেছেন। তাদের অভিযোগ, ডিপ্লোমাধারীদের সঙ্গে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগে অসাম্য তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি, ‘প্রকৌশলী’ পদবির অপব্যবহার এবং আন্দোলনের এক কর্মীকে হত্যার হুমকির ঘটনাও তাদের ক্ষোভকে তীব্র করেছে। শিক্ষার্থীরা দাবি করছেন, সরকারের পক্ষ থেকে তাদের যোগ্যতা ও অধিকার রক্ষার জন্য স্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে।
আন্দোলনের মূল কারণ হলো বিএসসি ডিগ্রি ছাড়া কাউকে ‘প্রকৌশলী’ পদবি ব্যবহার না দেওয়া। শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, ডিপ্লোমাধারীদের সরকারি চাকরিতে সরাসরি নবম গ্রেডে (সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান) নিয়োগ এবং কোটা প্রমোশন বিএসসি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের সুযোগ কমিয়ে দিচ্ছে। ফলে চার বছরের কঠোর শিক্ষাকে অবমূল্যায়িত করা হচ্ছে।
আন্দোলনের সমন্বয় ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
লাজিম আল মুত্তাকিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই ঢাকার আইবি (ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ) ভবনে অবস্থান গ্রহণ করেছি। আন্দোলনের সমন্বয় বাড়ানোর জন্য সব ইউনিভার্সিটি থেকে প্রতিনিধি নিয়ে একটি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হচ্ছে। প্রতিটি ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি কো-অর্ডিনেটর হিসেবে কাজ করবে যাতে সমন্বয়হীনতার সুযোগ না থাকে।’
লাজিম আল মুত্তাকিন মতে, আন্দোলন আরও বড় হতে পারে এবং বৃহত্তর কর্মসূচির জন্য পরিকল্পনা চলছে। শিক্ষার্থীরা বিভাগীয় সমাবেশ এবং জাতীয় সমাবেশের মাধ্যমে তাদের যৌক্তিক দাবিতে সরকারের ওপর যথাযথ প্রেসার সৃষ্টি করতে চান। তবে লাজিম জানিয়েছেন, আগামীকাল (শুক্রবার) শাহবাগে কোনো কর্মসূচি নেই। আগামীকাল কেবল সাংগঠনিক গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে সকল ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধি একত্রিত হয়ে সমন্বয় বাড়াবেন এবং ভবিষ্যৎ কর্মসূচি নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আসিফ হোসেন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পুলিশ সদর দফতরের দিকে যাচ্ছিলাম, কিন্তু আমাদের পথে বাধা দেওয়া হলো। আমাদের সহপাঠীদের ওপর যে হামলা হয়েছে, তার ন্যায়বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখব।’
আরেক শিক্ষার্থী নাসরিন আক্তার বলেন, ‘আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাই না। আমরা কেবল নিরাপদ ক্যাম্পাস, শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার এবং পুলিশের হামলার যথাযথ বিচার চাই। তবুও আমাদের পথ আটকে দিয়ে আমাদের আরও বঞ্চিত করা হচ্ছে।’
সরকারের প্রতিক্রিয়া ও শিক্ষার্থীদের অবস্থান
প্রায় পাঁচ মাস ধরে চলা আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা বুয়েটসহ দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্রিত করেছেন। স্বরাষ্ট্র ও শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে আন্দোলনকারীরা গিয়ে জানিয়েছেন, দাবিগুলো মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। তবে শিক্ষার্থীরা সরকারের পক্ষ থেকে এখনও সরাসরি কোনো আলোচনা বা প্রতিক্রিয়া পাননি।
লাজিম আল মুত্তাকিন বলেন, ‘আমরা চাই আন্দোলন সম্পূর্ণ রাজনৈতিকভাবে নিরপেক্ষ থাকুক। আমাদের লক্ষ্য শুধু দাবির বাস্তবায়ন, সঙ্গে নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
দেশের সব সরকারি-বেসরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ‘কমপ্লিট শাটডাউন অব ইঞ্জিনিয়ার্স’ কার্যকর রাখার ঘোষণা দিয়েছে প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অবস্থান চলবে।
৪ ঘণ্টা আগেসাত মাস ব্যথার চিকিৎসা করতে গিয়ে ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। এই ঘটনায় ফেনীর সিভিল সার্জন ও ফেনী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন তারা।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রকৌশল খাতে দীর্ঘদিনের পুরোনো দ্বন্দ্ব—ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার—আবার নতুন করে উত্তপ্ত রূপ নিয়েছে। প্রমোশন, পদমর্যাদা ও ‘প্রকৌশলী’ উপাধি ব্যবহারের প্রশ্নে দুই পক্ষের বিরোধ এখন দেশজুড়ে আন্দোলনে রূপ নিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে। এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। কেউ একে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। আবার কেউ বলছেন, সংস্কার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আগে এ রোডম্যাপ ‘পুরোনো বন্দোবস্তের পুনরাবৃত্তি’।
৬ ঘণ্টা আগে