গত ছয় মাসে এক কোটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সরিয়েছে সোশ্যাল এই প্ল্যাটফর্মটির স্বত্তাধিকারী প্রতিষ্ঠান মেটা। তবে হঠাৎ এই অ্যাকাউন্ট বন্ধের কারণ কী?
গৌতম কে শুভ
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় এক কোটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট মুছে দিয়েছে মেটা। ফেসবুক ক্রিয়েটরস ব্লগে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, নকল প্রোফাইল, স্প্যাম অ্যাকাউন্ট ও অনুমতি ছাড়া অন্যদের কনটেন্ট ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয়েছে এ ব্যবস্থা। তাদের মূল লক্ষ্য হলো ফেসবুককে নিরাপদ ও ‘অরিজিনাল’ কনটেন্টের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে তোলা। তবে কিছু ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন, তাদের বৈধ অ্যাকাউন্টও বন্ধ হয়েছে।
কিন্তু মেটা দাবি করেছে, তারা শুধুমাত্র নিয়ম ভঙ্গকারী অ্যাকাউন্টই সরিয়ে দিচ্ছে এবং ভুল হলে আপিল করার সুযোগ দিচ্ছে। মেটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে এ ধরনের নকল ও স্প্যাম অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করছে এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
মেটার অফিশিয়াল ব্লগে কয়েকটি কারণ ব্যাখা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, অনেকেই জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নাম, ছবি বা পরিচয় ব্যবহার করে ফেসবুকে ‘ফেক আইডি’ তৈরি করছিলেন। এসব নকল প্রোফাইল সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তিতে ফেলছিল। মূলত তাঁরা ফেসবুকের অ্যালগরিদমকে ফাঁকি দিয়ে নিজেদের পোস্ট ভাইরাল করত। যা ‘অরিজিনাল কন্টেন্ট’ নির্মাতাদের জন্য ক্ষতিকর।
দ্বিতীয় কারণ হিসেবে মেটা উল্লেখ করেছে, প্রায় ৫ লাখ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট স্প্যাম বা বটের মতো আচরণ করায় সেসব ব্লক করা হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্ট বারবার একই কনটেন্ট পোস্ট করে ফেসবুকের ফিডকে বিরক্তিকর ও অপ্রাসঙ্গিক করে তুলছিল।
তৃতীয়ত, মেটা ‘অননুমোদিত কনটেন্ট’ বা অন্যের অনুমতি ছাড়া কপি করা কনটেন্টের দিকেও কঠোর নজর দিচ্ছে। অনেক পেজ ও অ্যাকাউন্ট অন্যদের লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া শেয়ার করে, কিন্তু ক্রেডিট দেয় না। মেটা বলছে, এরকম আচরণ করলে ওই কনটেন্টের রিচ কমিয়ে দেওয়া হবে এবং মনিটাইজেশন সুবিধাও বন্ধ হতে পারে।
ফেসবুকে যারা ‘আসল’ কনটেন্ট তৈরি করেন তাঁদের উৎসাহ দিতেই এমন পদক্ষেপ নিয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি। সাধারণ ব্যবহারকারীরা যাতে নিজের পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন সে বিষয়ে দৃষ্টি রয়েছে তাদের।
কোন ঘোষণা ছাড়াই ‘আসল অ্যাকাউন্ট’ও বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ। তবে মেটার দাবি, তারা শুধু নীতিমালা লঙ্ঘনকারী অ্যাকাউন্টগুলোকেই টার্গেট করেছে। আর তাদের প্রযুক্তিগত ভুলের কারণে কিছু ফেসবুক গ্রুপ বন্ধ হয়ে গেছে।
রেডিট ও এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে বহু মানুষ লিখেছেন, বছরের পর বছর ধরে রাখা স্মৃতি বা গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ, সবই মুছে গেছে হঠাৎই। মেটার স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা থাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
মেটা জানিয়েছে, যদি কোন অ্যাকাউন্ট ভুলবশত বন্ধ হয়ে থাকে তাহলে আপিল করার সুযোগ আছে। অবশ্য ব্যবহারকারীরা এই প্রক্রিয়াকে জটিল ও অনিশ্চিত বলে মনে করছেন।
ফেসবুকে কনটেন্ট বানিয়ে আয় করা এখন নিয়মিত ঘটনা হয়ে উঠেছে। তবে মেটার নতুন ঘোষণার পর ফেসবুক কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। কেননা মেটা এখন থেকে অরিজিনাল কনটেন্টকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
মেটা জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া অন্যের কনটেন্ট কপি করে পোস্ট করলে সেই কনটেন্টের রিচ কমে যাবে, ভিউ তো কমবেই। এমনকি যারা বারবার এভাবে কপি করেন, তাঁদের আয় করার সুযোগও (মনিটাইজেশন) বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ভবিষ্যতে মেটা এমন অপশন চালু করতে পারে, যেখানে কেউ কনটেন্ট কপি করে পোস্ট করলে, সেই পোস্টের নিচে আসল ক্রিয়েটরের নাম ও লিঙ্ক দেখাবে। ফলে সবাই বুঝতে পারবে কনটেন্টের আসল মালিক কে।
তবে কেউ যদি অন্যের কনটেন্টকে রি-শেয়ার করেন বা ট্রেন্ডিং কিছু ব্যবহার করেন, আর তাতে নিজের কথা, মতামত বা স্টাইল যোগ করেন, তাহলে সেটা অরিজিনাল ধরা হবে। কিন্তু হুবহু কপি করা যাবে না।
মেটা এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়ে বড় ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন, তারা তৈরি করছেন এআই ‘সুপার ক্লাস্টার’। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজেই বোঝা যাবে কোন কনটেন্ট আসল আর কোনটা নকল বা কপি করা হয়েছে।
পাশাপাশি ফেসবুক কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য কিছু নির্দিষ্ট পরামর্শও দিয়েছে। তাদের ব্লগ পোস্ট অনুযায়ী, অন্য কারও তৈরি কনটেন্ট ব্যবহার করতে চাইলে আগে অনুমতি নেওয়া ভালো। শুধু তাই নয়, কনটেন্টে থাকতে হবে নিজের কণ্ঠ, নিজস্ব মতামত কিংবা নিজের সম্পাদনা (এডিট) করা অংশ। যদি অন্য কোনো অ্যাপের ওয়াটারমার্ক বা লোগো থাকে, তাহলে সেই পোস্টের রিচ কমে যাবে। তাই এমন কনটেন্ট এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে।
মেটার আরও একটি পরামর্শ হলো, মৌলিক কনটেন্ট আপলোড করার সময় সঠিক শিরোনাম এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা। ছবি বা ভিডিওর সঙ্গে যেন ক্যাপশনের বিষয়বস্তু মেলে সেটাও খেয়াল রাখতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ক্যাপশনে কোনো লিংক না দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। কারণ এতে কনটেন্টের রিচ কমতে পারে। সব মিলিয়ে,‘ভালো’ কনটেন্টকে আলাদা করে চেনাতে চাইছে মেটা, এবং সেই অনুযায়ী নির্মাতাদের গাইডলাইনও দিচ্ছে তারা।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় এক কোটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট মুছে দিয়েছে মেটা। ফেসবুক ক্রিয়েটরস ব্লগে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, নকল প্রোফাইল, স্প্যাম অ্যাকাউন্ট ও অনুমতি ছাড়া অন্যদের কনটেন্ট ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয়েছে এ ব্যবস্থা। তাদের মূল লক্ষ্য হলো ফেসবুককে নিরাপদ ও ‘অরিজিনাল’ কনটেন্টের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে তোলা। তবে কিছু ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন, তাদের বৈধ অ্যাকাউন্টও বন্ধ হয়েছে।
কিন্তু মেটা দাবি করেছে, তারা শুধুমাত্র নিয়ম ভঙ্গকারী অ্যাকাউন্টই সরিয়ে দিচ্ছে এবং ভুল হলে আপিল করার সুযোগ দিচ্ছে। মেটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে এ ধরনের নকল ও স্প্যাম অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করছে এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
মেটার অফিশিয়াল ব্লগে কয়েকটি কারণ ব্যাখা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, অনেকেই জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নাম, ছবি বা পরিচয় ব্যবহার করে ফেসবুকে ‘ফেক আইডি’ তৈরি করছিলেন। এসব নকল প্রোফাইল সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তিতে ফেলছিল। মূলত তাঁরা ফেসবুকের অ্যালগরিদমকে ফাঁকি দিয়ে নিজেদের পোস্ট ভাইরাল করত। যা ‘অরিজিনাল কন্টেন্ট’ নির্মাতাদের জন্য ক্ষতিকর।
দ্বিতীয় কারণ হিসেবে মেটা উল্লেখ করেছে, প্রায় ৫ লাখ ফেসবুক অ্যাকাউন্ট স্প্যাম বা বটের মতো আচরণ করায় সেসব ব্লক করা হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্ট বারবার একই কনটেন্ট পোস্ট করে ফেসবুকের ফিডকে বিরক্তিকর ও অপ্রাসঙ্গিক করে তুলছিল।
তৃতীয়ত, মেটা ‘অননুমোদিত কনটেন্ট’ বা অন্যের অনুমতি ছাড়া কপি করা কনটেন্টের দিকেও কঠোর নজর দিচ্ছে। অনেক পেজ ও অ্যাকাউন্ট অন্যদের লেখা, ছবি বা ভিডিও অনুমতি ছাড়া শেয়ার করে, কিন্তু ক্রেডিট দেয় না। মেটা বলছে, এরকম আচরণ করলে ওই কনটেন্টের রিচ কমিয়ে দেওয়া হবে এবং মনিটাইজেশন সুবিধাও বন্ধ হতে পারে।
ফেসবুকে যারা ‘আসল’ কনটেন্ট তৈরি করেন তাঁদের উৎসাহ দিতেই এমন পদক্ষেপ নিয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি। সাধারণ ব্যবহারকারীরা যাতে নিজের পছন্দ অনুযায়ী কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন সে বিষয়ে দৃষ্টি রয়েছে তাদের।
কোন ঘোষণা ছাড়াই ‘আসল অ্যাকাউন্ট’ও বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ। তবে মেটার দাবি, তারা শুধু নীতিমালা লঙ্ঘনকারী অ্যাকাউন্টগুলোকেই টার্গেট করেছে। আর তাদের প্রযুক্তিগত ভুলের কারণে কিছু ফেসবুক গ্রুপ বন্ধ হয়ে গেছে।
রেডিট ও এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে বহু মানুষ লিখেছেন, বছরের পর বছর ধরে রাখা স্মৃতি বা গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ, সবই মুছে গেছে হঠাৎই। মেটার স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা থাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
মেটা জানিয়েছে, যদি কোন অ্যাকাউন্ট ভুলবশত বন্ধ হয়ে থাকে তাহলে আপিল করার সুযোগ আছে। অবশ্য ব্যবহারকারীরা এই প্রক্রিয়াকে জটিল ও অনিশ্চিত বলে মনে করছেন।
ফেসবুকে কনটেন্ট বানিয়ে আয় করা এখন নিয়মিত ঘটনা হয়ে উঠেছে। তবে মেটার নতুন ঘোষণার পর ফেসবুক কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। কেননা মেটা এখন থেকে অরিজিনাল কনটেন্টকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
মেটা জানিয়েছে, অনুমতি ছাড়া অন্যের কনটেন্ট কপি করে পোস্ট করলে সেই কনটেন্টের রিচ কমে যাবে, ভিউ তো কমবেই। এমনকি যারা বারবার এভাবে কপি করেন, তাঁদের আয় করার সুযোগও (মনিটাইজেশন) বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ভবিষ্যতে মেটা এমন অপশন চালু করতে পারে, যেখানে কেউ কনটেন্ট কপি করে পোস্ট করলে, সেই পোস্টের নিচে আসল ক্রিয়েটরের নাম ও লিঙ্ক দেখাবে। ফলে সবাই বুঝতে পারবে কনটেন্টের আসল মালিক কে।
তবে কেউ যদি অন্যের কনটেন্টকে রি-শেয়ার করেন বা ট্রেন্ডিং কিছু ব্যবহার করেন, আর তাতে নিজের কথা, মতামত বা স্টাইল যোগ করেন, তাহলে সেটা অরিজিনাল ধরা হবে। কিন্তু হুবহু কপি করা যাবে না।
মেটা এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নিয়ে বড় ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ জানিয়েছেন, তারা তৈরি করছেন এআই ‘সুপার ক্লাস্টার’। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজেই বোঝা যাবে কোন কনটেন্ট আসল আর কোনটা নকল বা কপি করা হয়েছে।
পাশাপাশি ফেসবুক কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য কিছু নির্দিষ্ট পরামর্শও দিয়েছে। তাদের ব্লগ পোস্ট অনুযায়ী, অন্য কারও তৈরি কনটেন্ট ব্যবহার করতে চাইলে আগে অনুমতি নেওয়া ভালো। শুধু তাই নয়, কনটেন্টে থাকতে হবে নিজের কণ্ঠ, নিজস্ব মতামত কিংবা নিজের সম্পাদনা (এডিট) করা অংশ। যদি অন্য কোনো অ্যাপের ওয়াটারমার্ক বা লোগো থাকে, তাহলে সেই পোস্টের রিচ কমে যাবে। তাই এমন কনটেন্ট এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে।
মেটার আরও একটি পরামর্শ হলো, মৌলিক কনটেন্ট আপলোড করার সময় সঠিক শিরোনাম এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা। ছবি বা ভিডিওর সঙ্গে যেন ক্যাপশনের বিষয়বস্তু মেলে সেটাও খেয়াল রাখতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি ক্যাপশনে কোনো লিংক না দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। কারণ এতে কনটেন্টের রিচ কমতে পারে। সব মিলিয়ে,‘ভালো’ কনটেন্টকে আলাদা করে চেনাতে চাইছে মেটা, এবং সেই অনুযায়ী নির্মাতাদের গাইডলাইনও দিচ্ছে তারা।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচিত বিষয় ছিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’। অভ্যুত্থানের পরপরই বিষয়টি করা না হলেও বছরের শেষ দিকে এসে বিষয়টি নিয়ে জোরালো হতে দেখা যায় অভ্যুত্থানের নেতাদের।
৯ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের জন্য ২০২৫ সালের নির্বাচনের জন্য করা নীতিমালা অবিলম্বে স্থগিত ও সংশোধন না করলে নির্বাচনের কোনো কাভারেজ না দেওয়ার হুমকি দিয়েছে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)।
১০ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, চিঠি পাঠানোর মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ইসিকে অনুরোধের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় কারাবন্দীর একটি তালিকা জুলাই জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
১১ ঘণ্টা আগে