.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নিতে গিয়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় কারাগারে পাঠানো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনের জামিন আবেদন খারিজ করেছেন আদালত।
আজ রোববার (৩১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব এ আদেশ দেন।
অধ্যাপক কার্জনের পাশাপাশি জামিন পাননি অপর আসামি মো. আব্দুল্লাহ আল আমিন। প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জিন্নাত আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুই আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখী। তিনি আদালতে বলেন, ‘হাফিজুর রহমান কার্জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তিনি একজন গুণী মানুষ। আপনাদেরও (বিচারক) শিক্ষক। আর প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তাই তাঁদের জামিনের প্রার্থনা করছি।’
কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, ‘“মঞ্চ ৭১” প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট, যেদিন স্বৈরশাসক হাসিনার বিদায় ঘটে। তাদের উদ্দেশ্য হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা।’ তিনি আরও দাবি করেন, ‘“মঞ্চ ৭১”-এর সঙ্গে জড়িত জেড আই খান পান্না, লতিফ সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকী প্রমুখ আওয়ামী লীগের সাবেক প্রভাবশালী নেতা। এ মঞ্চের উদ্দেশ্য আসলে আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনা। কিন্তু আওয়ামী লীগ এদেশ থেকে পালিয়েছে, তারা আর ফিরতে পারবে না। তাই তাদের জামিন দেওয়া উচিত নয়।’
শুনানি শেষে আদালত অধ্যাপক কার্জন ও আব্দুল্লাহ আল আমিনের জামিন নামঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে ডিআরইউ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় ‘আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক। এ আয়োজন করে নতুন প্ল্যাটফর্ম ‘মঞ্চ ৭১’। প্ল্যাটফর্মটির সঙ্গে যুক্ত আছেন গণফোরামের নেতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (বীর প্রতীক) এবং সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল ড. কামাল হোসেনের। তবে তিনি আসার আগেই একদল যুবক ভেতরে ঢুকে স্লোগান দিতে শুরু করে। তাদের হামলায় আহত হন মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, কেশব রঞ্জন সরকারসহ অনেকেই।
ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, ‘জুলাইযোদ্ধা’ পরিচয়ে আল আমিন রাসেলের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক প্রবেশ করে স্লোগান তোলে এবং উপস্থিতদের ঘেরাও করে রাখে। মুক্তিযোদ্ধাদের মারধরের ঘটনাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি করে।
পরে পুলিশ লতিফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক হাফিজুর রহমান, সাংবাদিক মনজুরুল আলমসহ ১৬ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। প্রথমে বলা হয়েছিল নিরাপত্তাজনিত কারণে তাঁদের থানায় নেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাত সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশ জানায়, তাঁদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়েছে।
স্ট্রিমকে অধ্যাপক হাফিজুর রহমানের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন বলেন, ‘শাহবাগ থানার মামলায় গ্রেপ্তার অধ্যাপক হাফিজুর রহমানের জামিন চাওয়া হয়েছিল। তবে আদালত তাঁর জামিন আবেদন নাকচ করেছেন।’

মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধানবিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নিতে গিয়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় কারাগারে পাঠানো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনের জামিন আবেদন খারিজ করেছেন আদালত।
আজ রোববার (৩১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব এ আদেশ দেন।
অধ্যাপক কার্জনের পাশাপাশি জামিন পাননি অপর আসামি মো. আব্দুল্লাহ আল আমিন। প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জিন্নাত আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দুই আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখী। তিনি আদালতে বলেন, ‘হাফিজুর রহমান কার্জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তিনি একজন গুণী মানুষ। আপনাদেরও (বিচারক) শিক্ষক। আর প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই অনুষ্ঠানটি হয়েছিল। তাই তাঁদের জামিনের প্রার্থনা করছি।’
কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর মুহাম্মদ শামছুদ্দোহা সুমন জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, ‘“মঞ্চ ৭১” প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট, যেদিন স্বৈরশাসক হাসিনার বিদায় ঘটে। তাদের উদ্দেশ্য হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা।’ তিনি আরও দাবি করেন, ‘“মঞ্চ ৭১”-এর সঙ্গে জড়িত জেড আই খান পান্না, লতিফ সিদ্দিকী, কাদের সিদ্দিকী প্রমুখ আওয়ামী লীগের সাবেক প্রভাবশালী নেতা। এ মঞ্চের উদ্দেশ্য আসলে আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনা। কিন্তু আওয়ামী লীগ এদেশ থেকে পালিয়েছে, তারা আর ফিরতে পারবে না। তাই তাদের জামিন দেওয়া উচিত নয়।’
শুনানি শেষে আদালত অধ্যাপক কার্জন ও আব্দুল্লাহ আল আমিনের জামিন নামঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে ডিআরইউ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় ‘আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক। এ আয়োজন করে নতুন প্ল্যাটফর্ম ‘মঞ্চ ৭১’। প্ল্যাটফর্মটির সঙ্গে যুক্ত আছেন গণফোরামের নেতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (বীর প্রতীক) এবং সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল ড. কামাল হোসেনের। তবে তিনি আসার আগেই একদল যুবক ভেতরে ঢুকে স্লোগান দিতে শুরু করে। তাদের হামলায় আহত হন মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা, কেশব রঞ্জন সরকারসহ অনেকেই।
ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, ‘জুলাইযোদ্ধা’ পরিচয়ে আল আমিন রাসেলের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক প্রবেশ করে স্লোগান তোলে এবং উপস্থিতদের ঘেরাও করে রাখে। মুক্তিযোদ্ধাদের মারধরের ঘটনাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি করে।
পরে পুলিশ লতিফ সিদ্দিকী, অধ্যাপক হাফিজুর রহমান, সাংবাদিক মনজুরুল আলমসহ ১৬ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। প্রথমে বলা হয়েছিল নিরাপত্তাজনিত কারণে তাঁদের থানায় নেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাত সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশ জানায়, তাঁদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা হয়েছে।
স্ট্রিমকে অধ্যাপক হাফিজুর রহমানের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন বলেন, ‘শাহবাগ থানার মামলায় গ্রেপ্তার অধ্যাপক হাফিজুর রহমানের জামিন চাওয়া হয়েছিল। তবে আদালত তাঁর জামিন আবেদন নাকচ করেছেন।’
.png)

তুচ্ছ একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোববার গভীর রাতে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর এখন পরিস্থিতি অনেকটা শান্ত।
১২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সাগরিকা এলাকায় মালবাহী একটি ট্রেনে চালবোঝাই একটি ট্রাক ধাক্কা দিয়েছে। এতে দুমড়ে-মুচড়ে গেছে ট্রাক, লাইনচ্যুত হয়েছে ট্রেন। দুর্ঘটনার ফলে মালবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (রাকসু) নির্বাচিত নারী প্রতিনিধিদের হিজাব পরা একটি ছবি নিয়ে এক শিক্ষকের পোস্ট ঘিরে উত্তাল হয়েছে ক্যাম্পাস। এ পোস্ট ‘পর্দার অবমাননা’ অ্যাখ্যা দিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। অবিলম্বে ওই শিক্ষককে বহিষ্কারের দাবিও জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে
ফেডারেল রিপাবলিক অব জার্মান-এর অর্থনৈতিক সহযোগিতা, উন্নয়ন ও সংসদীয় মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জোহান সাথফের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১১ ঘণ্টা আগে