স্ট্রিম প্রতিবেদক
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চার হাজার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) বাহারুল আলম।
আজ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর আইজিপি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বাহারুল আলম বলেন, ‘চার হাজার এএসআই নিয়োগ দেওয়া হবে। এর মধ্যে অর্ধেক হবে পদোন্নতি এবং বাকি অর্ধেক হবে সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে। সেই বিষয়ে আজ আমরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এসেছিলাম। বিধিতে কিছু সংশোধনের প্রয়োজন ছিল, ওনারা করে দিচ্ছেন। এতে আমাদের নিয়োগের পথটা একটু সুগম হলো।’
এই নিয়োগ আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দেওয়া হচ্ছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আপনারা জানেন প্রধান উপদেষ্টা কিছুদিন আগে বেশকিছু ফোর্সের নিয়োগের বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছেন। সেগুলোই আসলে আমরা ওয়ার্ক আউট করছি।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘যেহেতু নির্বাচন সামনে, আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্দেশনা দিয়েছেন, সেই আলোকে আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয়, লেজিসলেটিভ, জনপ্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বৈঠক করে আমরা কিছু পদ তৈরি করেছি। এখন এই পদে নিয়োগের কিছু বিধিমালা প্রচলিত ছিল, দুয়েক জায়গায় সংশোধন হয়েছে। সামনে নির্বাচন, তো সবার আগে যে বাহিনী মাঠে থাকে, তারা হচ্ছে পুলিশ; আনসারও থাকে। আনসারের অনেকগুলো শ্রেণিবিভাগও হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘নিয়োগের কাজগুলো যাতে সহজ করা যায়, সে জন্য লেখালেখি না করে এক বসাতেই যাতে কাজগুলো হয়ে যায়, সে জন্য আমরা বসেছিলাম।’
কতগুলো পদ তৈরি করা হয়েছে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা মনে হয় চার হাজারের ওপরে। এগুলো এএসআই। সেপাই পদে যখন যেটা দরকার, সে অনুসারে তারা রিকুইজিশন দিচ্ছে। পুলিশ কেবল নিয়োগ দিলেই হবে না, তাদের প্রশিক্ষণের একটা সক্ষমতা আছে। আমাদের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ হচ্ছে। পুলিশের রংপুরসহ কিছু আঞ্চলিক প্রশিক্ষণের বিষয় আছে। সেই সব জায়গায় শতভাগ প্রশিক্ষণ চলছে।’
মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘একদিকে নিয়োগ, অন্যদিকে প্রশিক্ষণ। পুলিশের সেপাই ও আরেকটু উপর পর্যন্ত নিয়োগ দেন এসপিরাই। প্রতিটি জেলায় এটা চলছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই যাতে এই বাহিনী প্রস্তুত হতে পারে, সেই কাজটি সহজ করতে কাজ করছি। মাঠ প্রশাসন বলতে সিভিল ও পুলিশ—এ দুটোই বোঝায়। এখন একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, অন্তর্বর্তী সরকার, এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সব বাহিনীকে সম্পৃক্ত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এএসপি নিয়োগ হয় বিসিএসের মাধ্যমে। এর পরে বাকি পদগুলো আইজিপি করেন, মাঠ পর্যায়ে এসপিরা করেন, দুজন হলেন নিয়োগ কর্তৃপক্ষ। পিএসসি পুলিশ অফিসার নিয়োগ করে। নির্বাচনের সময়ে মাঠ পর্যায়ে অনেক বেশি সংখ্যক কর্মকর্তা লাগবে। সে কারণে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চাহিদা আছে। প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা আছে। আমরা সেটা এগিয়ে নিতেই কাজ করছি।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চার হাজার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) বাহারুল আলম।
আজ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর আইজিপি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বাহারুল আলম বলেন, ‘চার হাজার এএসআই নিয়োগ দেওয়া হবে। এর মধ্যে অর্ধেক হবে পদোন্নতি এবং বাকি অর্ধেক হবে সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে। সেই বিষয়ে আজ আমরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে এসেছিলাম। বিধিতে কিছু সংশোধনের প্রয়োজন ছিল, ওনারা করে দিচ্ছেন। এতে আমাদের নিয়োগের পথটা একটু সুগম হলো।’
এই নিয়োগ আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দেওয়া হচ্ছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আপনারা জানেন প্রধান উপদেষ্টা কিছুদিন আগে বেশকিছু ফোর্সের নিয়োগের বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছেন। সেগুলোই আসলে আমরা ওয়ার্ক আউট করছি।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘যেহেতু নির্বাচন সামনে, আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্দেশনা দিয়েছেন, সেই আলোকে আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয়, লেজিসলেটিভ, জনপ্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বৈঠক করে আমরা কিছু পদ তৈরি করেছি। এখন এই পদে নিয়োগের কিছু বিধিমালা প্রচলিত ছিল, দুয়েক জায়গায় সংশোধন হয়েছে। সামনে নির্বাচন, তো সবার আগে যে বাহিনী মাঠে থাকে, তারা হচ্ছে পুলিশ; আনসারও থাকে। আনসারের অনেকগুলো শ্রেণিবিভাগও হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘নিয়োগের কাজগুলো যাতে সহজ করা যায়, সে জন্য লেখালেখি না করে এক বসাতেই যাতে কাজগুলো হয়ে যায়, সে জন্য আমরা বসেছিলাম।’
কতগুলো পদ তৈরি করা হয়েছে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা মনে হয় চার হাজারের ওপরে। এগুলো এএসআই। সেপাই পদে যখন যেটা দরকার, সে অনুসারে তারা রিকুইজিশন দিচ্ছে। পুলিশ কেবল নিয়োগ দিলেই হবে না, তাদের প্রশিক্ষণের একটা সক্ষমতা আছে। আমাদের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ হচ্ছে। পুলিশের রংপুরসহ কিছু আঞ্চলিক প্রশিক্ষণের বিষয় আছে। সেই সব জায়গায় শতভাগ প্রশিক্ষণ চলছে।’
মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘একদিকে নিয়োগ, অন্যদিকে প্রশিক্ষণ। পুলিশের সেপাই ও আরেকটু উপর পর্যন্ত নিয়োগ দেন এসপিরাই। প্রতিটি জেলায় এটা চলছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই যাতে এই বাহিনী প্রস্তুত হতে পারে, সেই কাজটি সহজ করতে কাজ করছি। মাঠ প্রশাসন বলতে সিভিল ও পুলিশ—এ দুটোই বোঝায়। এখন একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি, অন্তর্বর্তী সরকার, এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সব বাহিনীকে সম্পৃক্ত করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এএসপি নিয়োগ হয় বিসিএসের মাধ্যমে। এর পরে বাকি পদগুলো আইজিপি করেন, মাঠ পর্যায়ে এসপিরা করেন, দুজন হলেন নিয়োগ কর্তৃপক্ষ। পিএসসি পুলিশ অফিসার নিয়োগ করে। নির্বাচনের সময়ে মাঠ পর্যায়ে অনেক বেশি সংখ্যক কর্মকর্তা লাগবে। সে কারণে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চাহিদা আছে। প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা আছে। আমরা সেটা এগিয়ে নিতেই কাজ করছি।’
'দেশের পাবলিক প্লেস, গণপরিবহন, কর্মক্ষেত্র ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যৌন হয়রানি ও জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা অবসানে তিন বছর মেয়াদি একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।'
৬ ঘণ্টা আগেফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে। এক্সিম ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক সময় ও পুঁজি চেয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল দিয়েছে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’। ‘পলিটিক্যালি কনশাস, একাডেমিক ক্যাম্পাস’ স্লোগানকে সামনে রেখে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছে এই প্যানেল।
৬ ঘণ্টা আগেতবে এ উদ্যোগের আড়ালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল বলে সমালোচকরা মনে করেন।
৭ ঘণ্টা আগে