স্ট্রিম প্রতিবেদক
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বাড়িভাড়া মূল বেতনের ২০ শতাংশ করার দাবিতে চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, সরকারের আর্থিক বাস্তবতা অনুযায়ী তাঁদের বাড়িভাড়া ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) করার বিষয়টি আলোচনায় রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।
সি আর আবরার বলেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার প্রাণ। আমি শুরু থেকেই শিক্ষকদের বেতন, প্রশিক্ষণ ও মর্যাদা বৃদ্ধির পক্ষে সোচ্চার। আমার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরাও এই বিষয়ে সহানুভূতিশীল।’
তিনি বলেন, বর্তমানে শিক্ষক সংগঠনগুলো শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ বৃদ্ধিসহ অন্যান্য দাবি তুলেছেন। সরকারের আর্থিক বাস্তবতা অনুযায়ী ৫ শতাংশ বৃদ্ধি (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) এখন আলোচনাধীন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, আমি বিশ্বাস করি, নতুন বেতন কমিশনের সুপারিশে আগামী বছর আমরা একটি আরও সম্মানজনক কাঠামোর দিকে যেতে পারব। সরকার শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া বিষয়ে শিক্ষকদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সংবেদনশীল। সামর্থ্য অনুসারে শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া প্রদানের বিষয়টি সরকার সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
একইসঙ্গে সরকার শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাকে আধুনিকায়নের দিকেও কাজ করছে, কারণ বেতন শুধু নয়, সম্মান ও সক্ষমতাও গুরুত্বপূর্ণ বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষা উপদেষ্টা।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন আন্দোলন শিক্ষক নেতারা। আজই এ আলোচনা শুরু হবে বলে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের শতাংশ দাবি করেছেন। আমরা বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নিয়েছি। তবে একবারে ২০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ধাপে ধাপে এটি বাড়ানো হবে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে শিক্ষক নেতাদের ডাকা হয়েছে।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বাড়িভাড়া মূল বেতনের ২০ শতাংশ করার দাবিতে চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, সরকারের আর্থিক বাস্তবতা অনুযায়ী তাঁদের বাড়িভাড়া ৫ শতাংশ (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) করার বিষয়টি আলোচনায় রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।
সি আর আবরার বলেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার প্রাণ। আমি শুরু থেকেই শিক্ষকদের বেতন, প্রশিক্ষণ ও মর্যাদা বৃদ্ধির পক্ষে সোচ্চার। আমার মন্ত্রিসভার সহকর্মীরাও এই বিষয়ে সহানুভূতিশীল।’
তিনি বলেন, বর্তমানে শিক্ষক সংগঠনগুলো শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া ২০ শতাংশ বৃদ্ধিসহ অন্যান্য দাবি তুলেছেন। সরকারের আর্থিক বাস্তবতা অনুযায়ী ৫ শতাংশ বৃদ্ধি (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) এখন আলোচনাধীন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, আমি বিশ্বাস করি, নতুন বেতন কমিশনের সুপারিশে আগামী বছর আমরা একটি আরও সম্মানজনক কাঠামোর দিকে যেতে পারব। সরকার শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া বিষয়ে শিক্ষকদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সংবেদনশীল। সামর্থ্য অনুসারে শতাংশভিত্তিক বাড়িভাড়া প্রদানের বিষয়টি সরকার সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
একইসঙ্গে সরকার শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাকে আধুনিকায়নের দিকেও কাজ করছে, কারণ বেতন শুধু নয়, সম্মান ও সক্ষমতাও গুরুত্বপূর্ণ বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষা উপদেষ্টা।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছেন আন্দোলন শিক্ষক নেতারা। আজই এ আলোচনা শুরু হবে বলে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘শিক্ষক-কর্মচারীরা মূল বেতনের শতাংশ দাবি করেছেন। আমরা বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নিয়েছি। তবে একবারে ২০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ধাপে ধাপে এটি বাড়ানো হবে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে শিক্ষক নেতাদের ডাকা হয়েছে।’
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর প্রতিনিধিত্বকে পদ্ধতিগতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে—এই অভিযোগে চূড়ান্ত সনদটি প্রত্যাখ্যান করেছে নারী অধিকার সংগঠনের জোট ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি খাতে নারী নেতৃত্বকে উৎসাহিত ও দ্রুততর করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো ‘শক্তিকন্যা গ্রিন স্কিলস সামিট ২০২৫’।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে কাঁচাপাট রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী।
৭ ঘণ্টা আগেপরবর্তীতে স্বাক্ষরের সুবিধা রেখেই জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে এই স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে আলোচনায় শরিক দল কতদিন সময় পেতে তা জানায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, আলোচনায় অংশ নেওয়া সব দলই স্বাক্ষরের বিষয়টি বিবেচনায় নেবে এবং স্বাক্ষর অনুষ্ঠ
৭ ঘণ্টা আগে