স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কোন প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থী মনোনয়ন, বাছাই ও চূড়ান্ত করা হচ্ছে এবং ভোটের প্রস্তুতির প্রক্রিয়া কী—এ বিষয়েও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর জিএস প্রার্থী এসএম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি এস কে তাহসিন আলীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে এবারের ডাকসু নির্বাচনে বামজোট মনোনীত ‘অপরাজেয় ৭১’, ‘অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম রিটটি দায়ের করেন।
আদালতে এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা গত ২৬ আগস্ট প্রকাশ করা হয়। তালিকায় এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা নিয়ে করা রিটে তাঁর বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ করা হয়েছে।
আবেদনে বলা হয়, ডাকসুর নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা দেওয়াটা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা বাতিল করে তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে। রুল হলে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর ক্ষেত্রে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার অংশটুকুর কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে।
দীর্ঘ ছয় বছর পর আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এবারের ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী নিবন্ধিত ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ২০ হাজার ৮৭৩ জন এবং ছাত্রী ভোটার ১৮ হাজার ৯০২ জন।
দীর্ঘ ২৮ বছর পর সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ১১ মার্চ। ২০১৯ সালের নির্বাচনে ভিপি নির্বাচিত হন নুরুল হক নুর, জিএস ছিলেন গোলাম রাব্বানী এবং এজিএস পদে নির্বাচিত হন সাদ্দাম হোসেন।
গত নির্বাচনে মোট ২৫টি পদের বিপরীতে ভোট দিয়েছিলেন ভোটাররা। তবে এবার বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে ৪টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এবার মোট ২৮টি পদের বিপরীতে লড়ছেন প্রার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কোন প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থী মনোনয়ন, বাছাই ও চূড়ান্ত করা হচ্ছে এবং ভোটের প্রস্তুতির প্রক্রিয়া কী—এ বিষয়েও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর জিএস প্রার্থী এসএম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি এস কে তাহসিন আলীর নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে এবারের ডাকসু নির্বাচনে বামজোট মনোনীত ‘অপরাজেয় ৭১’, ‘অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম রিটটি দায়ের করেন।
আদালতে এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা গত ২৬ আগস্ট প্রকাশ করা হয়। তালিকায় এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা নিয়ে করা রিটে তাঁর বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ করা হয়েছে।
আবেদনে বলা হয়, ডাকসুর নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা দেওয়াটা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা বাতিল করে তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে। রুল হলে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর ক্ষেত্রে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার অংশটুকুর কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে।
দীর্ঘ ছয় বছর পর আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এবারের ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী নিবন্ধিত ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ২০ হাজার ৮৭৩ জন এবং ছাত্রী ভোটার ১৮ হাজার ৯০২ জন।
দীর্ঘ ২৮ বছর পর সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ১১ মার্চ। ২০১৯ সালের নির্বাচনে ভিপি নির্বাচিত হন নুরুল হক নুর, জিএস ছিলেন গোলাম রাব্বানী এবং এজিএস পদে নির্বাচিত হন সাদ্দাম হোসেন।
গত নির্বাচনে মোট ২৫টি পদের বিপরীতে ভোট দিয়েছিলেন ভোটাররা। তবে এবার বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে ৪টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এবার মোট ২৮টি পদের বিপরীতে লড়ছেন প্রার্থীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঠেকাতে গণভবনে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান...
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রার্থীর বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে গণধর্ষণের হুমকি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়েরই আরেক শিক্ষার্থী। আলী হুসেন নামের ওই শিক্ষার্থী সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ সেশনে অধ্যয়নরত। এ ছাড়া তিনি শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নির্বাচন পর্যন্ত পৌঁছাতে দিতে চায় না, তারা যত রকমভাবে পারে বাধা দেবে। তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে, নির্বাচন বানচাল করার, এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করবে, যাতে নির্বাচন না হয়। এগুলোর কিছু কিছু লক্ষণ এখন দেখা যাচ্ছে। সামন...
৭ ঘণ্টা আগেহিউম্যান রাইটস ডিউ ডিলিডেন্স বিষয়ে সংবাদকর্মীদের সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দিয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ লেবার স্টাডিজ (বিলস) ।
৭ ঘণ্টা আগে