বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে ছাত্রলীগের ১৮৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
গত বছরের জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে ছাত্রলীগের ১৮৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ৬৪ জনকে আজীবন বহিষ্কার ও ৭৩ জনের সনদ বাতিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (৪ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের সভা শেষে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান।
গত বছরের ১৪ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের সামনে, পরবর্তী সময়ে ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় তৎকালীন বঙ্গবন্ধু হলের সামনে এবং ওই রাতেই উপাচার্যের বাসভবনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ১৮৯ জনকে চূড়ান্ত শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান উপাচার্য।
তিনি বলেন, অধিকতর তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২২৯ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় সিন্ডিকেট। তাঁদের মধ্যে ১৮৯ জনকে শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। এরমধ্যে ১১০ জন বর্তমান শিক্ষার্থী এবং সাবেক শিক্ষার্থী রয়েছে ৭৯ জন।
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৪ জনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও ৩৭ জনকে ২ বছরের জন্য বহিষ্কার, আট জন শিক্ষার্থীকে একবছর ও ছয় মাসের জন্য এক শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
অন্যদিকে যাদের পড়াশোনা আগেই শেষ কিন্তু হামলায় জড়িত ছিল, এমন সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৭৩ জনের সনদ বাতিল করা হয়েছে। আরও ছয় শিক্ষার্থীর সনদ দুই বছরের জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে।
সাক্ষ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় ২০ জন বর্তমান শিক্ষার্থী ও ২০ জন সাবেক শিক্ষার্থীকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, এসব ঘটনায় জড়িত বহিরাগত সন্ত্রাসী, পরিকল্পনাকারী ও ক্যাম্পাসে আগত পুলিশ সদস্যদের কার্যকলাপ শৃঙ্খলা অধ্যাদেশের আওতায় পড়ে না। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রতিবেদনটি আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অব্যাহতি পাওয়া ৪০ জন শিক্ষার্থীর বিষয়ে অধিকতর তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুর রব বলেন, হামলার সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে জড়িত থাকার ভিডিও, ছবি বা কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ না মেলায় অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আমরা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ কোনো সাক্ষ্য পাইনি এবং ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করেও তাদের জড়িত থাকার কোনো সূত্র দেখা যায়নি।
গত বছরের জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে ছাত্রলীগের ১৮৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ৬৪ জনকে আজীবন বহিষ্কার ও ৭৩ জনের সনদ বাতিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (৪ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের সভা শেষে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান।
গত বছরের ১৪ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের সামনে, পরবর্তী সময়ে ১৫ জুলাই সন্ধ্যায় তৎকালীন বঙ্গবন্ধু হলের সামনে এবং ওই রাতেই উপাচার্যের বাসভবনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ১৮৯ জনকে চূড়ান্ত শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানান উপাচার্য।
তিনি বলেন, অধিকতর তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২২৯ জন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় সিন্ডিকেট। তাঁদের মধ্যে ১৮৯ জনকে শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। এরমধ্যে ১১০ জন বর্তমান শিক্ষার্থী এবং সাবেক শিক্ষার্থী রয়েছে ৭৯ জন।
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৪ জনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও ৩৭ জনকে ২ বছরের জন্য বহিষ্কার, আট জন শিক্ষার্থীকে একবছর ও ছয় মাসের জন্য এক শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
অন্যদিকে যাদের পড়াশোনা আগেই শেষ কিন্তু হামলায় জড়িত ছিল, এমন সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৭৩ জনের সনদ বাতিল করা হয়েছে। আরও ছয় শিক্ষার্থীর সনদ দুই বছরের জন্য স্থগিত রাখা হয়েছে।
সাক্ষ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় ২০ জন বর্তমান শিক্ষার্থী ও ২০ জন সাবেক শিক্ষার্থীকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, এসব ঘটনায় জড়িত বহিরাগত সন্ত্রাসী, পরিকল্পনাকারী ও ক্যাম্পাসে আগত পুলিশ সদস্যদের কার্যকলাপ শৃঙ্খলা অধ্যাদেশের আওতায় পড়ে না। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রতিবেদনটি আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অব্যাহতি পাওয়া ৪০ জন শিক্ষার্থীর বিষয়ে অধিকতর তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আব্দুর রব বলেন, হামলার সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে জড়িত থাকার ভিডিও, ছবি বা কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ না মেলায় অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আমরা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ কোনো সাক্ষ্য পাইনি এবং ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করেও তাদের জড়িত থাকার কোনো সূত্র দেখা যায়নি।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক বছর পূর্ণ হলে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট)। গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোয় ছিল নানা আয়োজন। পাশাপাশি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির খবর উঠে এসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও।
১৬ মিনিট আগেজাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল এই ঘোষণাকে ইতিবাচকভাবে দেখছে, আবার কোনো কোনো দল নেতিবাচকভাবে দেখছে।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ছয়জন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৬ আগস্ট) ভোরে উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেএর আগে সকালে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়, সেখানে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন পিটার হাস। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হল
১৪ ঘণ্টা আগে