.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের যে খবর প্রচার হয়েছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস।
আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি দূতাবাসের নজরে এসেছে, ‘বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে’ বা সমার্থক শিরোনামে বাংলাদেশের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এসব সংবাদের উৎস হিসেবে ‘ইউএই ভিসা অনলাইন ডটকম’ নামের একটি তথাকথিত ভিসা প্রসেসিং সেন্টারের ওয়েবসাইটে প্রচারিত একটি প্রতিবেদনের উল্লেখ করা হয়েছে।
‘দূতাবাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগতির জন্য জানাচ্ছে যে, ওই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য সঠিক নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে এই ধরনের কোনো ঘোষণা আমিরাতের কোনো কর্তৃপক্ষ প্রদান করেনি।’
বাংলাদেশ দূতাবাস আরও জানিয়েছে, ‘ইউএই ভিসা অনলাইন ডটকম’ ওয়েবসাইট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এর নিবন্ধনকারীর যোগাযোগের ঠিকানা ও টেলিফোন নম্বর যুক্তরাজ্যের, কারিগরি যোগাযোগের ঠিকানা ও নম্বরও যুক্তরাজ্যের, নিবন্ধকের যোগাযোগ নম্বর যুক্তরাষ্ট্রের এবং ওয়েবসাইটে প্রদত্ত কোম্পানির যোগাযোগ নম্বর ভারতের। কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ের যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, তা দুবাইয়ের— কিন্তু দূতাবাস নিশ্চিত করেছে যে উক্ত ঠিকানায় ব্যবহার করা বিল্ডিং/বাড়ি নম্বরের কোনো অস্তিত্ব নেই।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, কোম্পানিটির অতীত কর্মকাণ্ডের ওপর গ্রাহকদের পর্যালোচনা দূতাবাসের কাছে রয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায়, অধিকাংশ গ্রাহক আর্থিকভাবে প্রতারিত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশিদের এই ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে দূতাবাস। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তথ্য বা সংবাদ প্রচার কিংবা শেয়ার করার ক্ষেত্রে আরও দায়িত্ববান হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর ভিসা নিষেধাজ্ঞার এই খবরকে দুরভিসন্ধিমূলক প্রচারণা বলে মন্তব্য করেছেন আবুধাবিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারিক আহমেদ। তিনি বলেন, আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস ও দুবাই কনস্যুলেটের কাছে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা নেই।
রাষ্ট্রদূত তারিক আহমেদ প্রবাসী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এটি দুরভিসন্ধিমূলক প্রচারণা হতে পারে।’
‘ইউএই ভিসা অনলাইন’ ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেন, সোমালিয়া, লেবানন, ক্যামেরুন, সুদান ও উগান্ডাকে ২০২৬ সালের ভিসা নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রেখেছে আরব আমিরাত। কর্তৃপক্ষের সার্কুলার অনুযায়ী দেশগুলোর নাগরিকেরা বর্তমানে ইউএই ট্যুরিস্ট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারছেন না।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বর্তমানে আমিরাতের শ্রমবাজারে ১২ লাখ বাংলাদেশি রয়েছেন।

বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের যে খবর প্রচার হয়েছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস।
আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি দূতাবাসের নজরে এসেছে, ‘বাংলাদেশিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে’ বা সমার্থক শিরোনামে বাংলাদেশের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এসব সংবাদের উৎস হিসেবে ‘ইউএই ভিসা অনলাইন ডটকম’ নামের একটি তথাকথিত ভিসা প্রসেসিং সেন্টারের ওয়েবসাইটে প্রচারিত একটি প্রতিবেদনের উল্লেখ করা হয়েছে।
‘দূতাবাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগতির জন্য জানাচ্ছে যে, ওই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য সঠিক নয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে এই ধরনের কোনো ঘোষণা আমিরাতের কোনো কর্তৃপক্ষ প্রদান করেনি।’
বাংলাদেশ দূতাবাস আরও জানিয়েছে, ‘ইউএই ভিসা অনলাইন ডটকম’ ওয়েবসাইট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এর নিবন্ধনকারীর যোগাযোগের ঠিকানা ও টেলিফোন নম্বর যুক্তরাজ্যের, কারিগরি যোগাযোগের ঠিকানা ও নম্বরও যুক্তরাজ্যের, নিবন্ধকের যোগাযোগ নম্বর যুক্তরাষ্ট্রের এবং ওয়েবসাইটে প্রদত্ত কোম্পানির যোগাযোগ নম্বর ভারতের। কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ের যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, তা দুবাইয়ের— কিন্তু দূতাবাস নিশ্চিত করেছে যে উক্ত ঠিকানায় ব্যবহার করা বিল্ডিং/বাড়ি নম্বরের কোনো অস্তিত্ব নেই।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, কোম্পানিটির অতীত কর্মকাণ্ডের ওপর গ্রাহকদের পর্যালোচনা দূতাবাসের কাছে রয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায়, অধিকাংশ গ্রাহক আর্থিকভাবে প্রতারিত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশিদের এই ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে দূতাবাস। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তথ্য বা সংবাদ প্রচার কিংবা শেয়ার করার ক্ষেত্রে আরও দায়িত্ববান হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর ভিসা নিষেধাজ্ঞার এই খবরকে দুরভিসন্ধিমূলক প্রচারণা বলে মন্তব্য করেছেন আবুধাবিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারিক আহমেদ। তিনি বলেন, আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাস ও দুবাই কনস্যুলেটের কাছে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা নেই।
রাষ্ট্রদূত তারিক আহমেদ প্রবাসী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এটি দুরভিসন্ধিমূলক প্রচারণা হতে পারে।’
‘ইউএই ভিসা অনলাইন’ ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেন, সোমালিয়া, লেবানন, ক্যামেরুন, সুদান ও উগান্ডাকে ২০২৬ সালের ভিসা নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রেখেছে আরব আমিরাত। কর্তৃপক্ষের সার্কুলার অনুযায়ী দেশগুলোর নাগরিকেরা বর্তমানে ইউএই ট্যুরিস্ট ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারছেন না।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বর্তমানে আমিরাতের শ্রমবাজারে ১২ লাখ বাংলাদেশি রয়েছেন।
.png)

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সম্প্রতি দেশব্যাপী যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে দায়ী করেছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে দেশের গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, মিডিয়াগুলো ‘আওয়ামী লীগের আগুন সন্ত্রাস’
৩৬ মিনিট আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন পে-স্কেলের একটি কাঠামো (ফ্রেমওয়ার্ক) তৈরি করে দিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, পরবর্তী নির্বাচিত সরকার এই কাঠামোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে চলমান বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক দুই আইনজীবীর জাতিসংঘে দায়ের করা অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন প্রোপাগান্ডা’ এবং বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা বলে আখ্যায়িত করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের তারিখ আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) ঘোষণা করা হতে পারে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ব্রিফিংয়ের সময়ে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগে