স্ট্রিম ডেস্ক

রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে সুস্পষ্ট সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে কক্সবাজারে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। রোববার শুরু হওয়া এই সম্মেলন আগামী মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) পর্যন্ত চলবে। ‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ : টেকঅ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক এ সম্মেলন আয়োজন করেছে রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের কার্যালয় এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) আসন্ন ৮০তম অধিবেশনের ফাঁকে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনের আগে এই সম্মেলনের গুরুত্ব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কক্সবাজারে হোটেল বে ওয়াচে চলমান এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, বিভিন্ন দেশের শিক্ষাবিদ, বৈশ্বিক সংস্থা ও রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে সোমবার যোগ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক (অ্যাড-ইনচার্জ) রানা ফ্লাওয়ার্স, মিয়ানমার বিষয়ক স্বাধীন তদন্ত মেকানিজমের প্রধান নিকোলাস কুমজিয়ান, মিয়ানমারে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত বিশেষ দূত টমাস এইচ. অ্যান্ড্রুজ এবং জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) সহকারী হাইকমিশনার রাউফ মাজু সংলাপে উপস্থিত থাকবেন।
সম্মেলনটি পাঁচটি থিম্যাটিক অধিবেশনকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত হচ্ছে-মানবিক সহায়তা ও তহবিল সংকট, রাখাইন রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, প্রত্যাবাসনের জন্য আস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ, ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং টেকসই ও সময়োপযোগী সমাধানের দীর্ঘমেয়াদি কৌশল।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ সম্মেলনে রোহিঙ্গা পুরুষ, নারী ও যুবকদের কণ্ঠস্বর বিশেষভাবে তুলে ধরা হবে, যাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সরাসরি তাদের অভিজ্ঞতা, প্রত্যাশা ও অভিযোগ শুনতে পারে।
আগামী মঙ্গলবার অংশগ্রহণকারীরা সরেজমিনে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করবেন, যাতে শরণার্থীদের বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সরাসরি ধারণা পাওয়া যায়।
৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে প্রায় ১৭০টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে রোহিঙ্গাসহ মিয়ানমারের অন্যান্য নিপীড়িত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর দুর্দশা নিয়ে গুরুত্বসহকারে আলোচনা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গাদের গণহারে বাংলাদেশে আশ্রয়ের আট বছর পূর্তির সময়ে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন আন্তর্জাতিক সহায়তা ক্রমশ কমছে এবং মিয়ানমারে সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সম্প্রতি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কাজ করছে— অব্যাহত বিদেশি সহায়তা নিশ্চিত করা, বৈশ্বিক অঙ্গনে রোহিঙ্গা সংকটকে দৃশ্যমান রাখা এবং রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছামূলক ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের পথ সুগম করা।

রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানে সুস্পষ্ট সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে কক্সবাজারে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। রোববার শুরু হওয়া এই সম্মেলন আগামী মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) পর্যন্ত চলবে। ‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ : টেকঅ্যাওয়ে টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন দ্য রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শীর্ষক এ সম্মেলন আয়োজন করেছে রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভের কার্যালয় এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) আসন্ন ৮০তম অধিবেশনের ফাঁকে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনের আগে এই সম্মেলনের গুরুত্ব বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কক্সবাজারে হোটেল বে ওয়াচে চলমান এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন কূটনীতিক, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, বিভিন্ন দেশের শিক্ষাবিদ, বৈশ্বিক সংস্থা ও রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে সোমবার যোগ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক (অ্যাড-ইনচার্জ) রানা ফ্লাওয়ার্স, মিয়ানমার বিষয়ক স্বাধীন তদন্ত মেকানিজমের প্রধান নিকোলাস কুমজিয়ান, মিয়ানমারে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত বিশেষ দূত টমাস এইচ. অ্যান্ড্রুজ এবং জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) সহকারী হাইকমিশনার রাউফ মাজু সংলাপে উপস্থিত থাকবেন।
সম্মেলনটি পাঁচটি থিম্যাটিক অধিবেশনকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত হচ্ছে-মানবিক সহায়তা ও তহবিল সংকট, রাখাইন রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, প্রত্যাবাসনের জন্য আস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ, ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং টেকসই ও সময়োপযোগী সমাধানের দীর্ঘমেয়াদি কৌশল।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ সম্মেলনে রোহিঙ্গা পুরুষ, নারী ও যুবকদের কণ্ঠস্বর বিশেষভাবে তুলে ধরা হবে, যাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সরাসরি তাদের অভিজ্ঞতা, প্রত্যাশা ও অভিযোগ শুনতে পারে।
আগামী মঙ্গলবার অংশগ্রহণকারীরা সরেজমিনে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করবেন, যাতে শরণার্থীদের বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সরাসরি ধারণা পাওয়া যায়।
৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে প্রায় ১৭০টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে রোহিঙ্গাসহ মিয়ানমারের অন্যান্য নিপীড়িত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর দুর্দশা নিয়ে গুরুত্বসহকারে আলোচনা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গাদের গণহারে বাংলাদেশে আশ্রয়ের আট বছর পূর্তির সময়ে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন আন্তর্জাতিক সহায়তা ক্রমশ কমছে এবং মিয়ানমারে সহিংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সম্প্রতি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কাজ করছে— অব্যাহত বিদেশি সহায়তা নিশ্চিত করা, বৈশ্বিক অঙ্গনে রোহিঙ্গা সংকটকে দৃশ্যমান রাখা এবং রোহিঙ্গাদের নিরাপদ, স্বেচ্ছামূলক ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের পথ সুগম করা।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
৫ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনে পুড়েছে দেড় হাজারের বেশি ঘর। এতে আশ্রয়হীন হয়ে পড়া পরিবারগুলো ছোট সন্তান নিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে বস্তির অন্য অংশে। কিন্তু বিধি বাম। ঘরপোড়া মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগে বস্তির বাড়িওয়ালারা খালি কক্ষগুলোর ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে