স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত বাতিলসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে ‘অপরাজেয় ৭১- অদম্য ২৪’ প্যানেল।
আজ মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় প্যানেলটির সদস্যরা।
চার দফা দাবি হলো—
১. নির্বাচনি প্রচারণার ক্ষেত্রে সকল প্রকার অসামঞ্জস্যতা দূর করে সব প্রার্থীর জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ করে নারী প্রার্থীদের প্রচারণার বিষয়ে বারবার হল প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতির যে বিষয়টি উল্লেখ করা আছে, সেটি লঘু করতে হবে।
২. ডাকসুর গঠনতন্ত্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য—২ এর ‘ক’ ও ‘খ’ এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক যুদ্ধাপরাধী ছাত্র সংগঠনের প্যানেল ও পতিত স্বৈরাচারের দোসরদের প্রার্থিতা বাতিল করতে হবে।
৩. নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে ক্যাম্পাসে নির্বাচন চলাকালীন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা চলবে না। তার পরিবর্তে প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনের সহায়তায় দক্ষ লোক নিয়োগ দিতে হবে।
৪. শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নির্বাচনের আগেই ক্যাম্পাসে নষ্ট হয়ে যাওয়া সিসিটিভি ক্যামেরাগুলো পুনরায় চালু করা এবং প্রয়োজনের ভিত্তিতে নতুন সিসিটিভি স্থাপন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী নাইম হাসান হৃদয়, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এনামুল হাসান অনয়, সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী অদিতি ইসলামসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঢাবি প্রশাসন জানিয়েছে ডাকসু নির্বাচনে তিন স্তরের নিরাপত্তা থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘প্রথম স্তরে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি সদস্য ও প্রক্টরিয়াল টিম। দ্বিতীয় স্তরে পুলিশ বাহিনী মোতায়েন থাকবে। তৃতীয় স্তরে “স্ট্রাইকিং ফোর্স” হিসেবে সেনাবাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে অবস্থান করবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত বাতিলসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে ‘অপরাজেয় ৭১- অদম্য ২৪’ প্যানেল।
আজ মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় প্যানেলটির সদস্যরা।
চার দফা দাবি হলো—
১. নির্বাচনি প্রচারণার ক্ষেত্রে সকল প্রকার অসামঞ্জস্যতা দূর করে সব প্রার্থীর জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ করে নারী প্রার্থীদের প্রচারণার বিষয়ে বারবার হল প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতির যে বিষয়টি উল্লেখ করা আছে, সেটি লঘু করতে হবে।
২. ডাকসুর গঠনতন্ত্রের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য—২ এর ‘ক’ ও ‘খ’ এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক যুদ্ধাপরাধী ছাত্র সংগঠনের প্যানেল ও পতিত স্বৈরাচারের দোসরদের প্রার্থিতা বাতিল করতে হবে।
৩. নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে ক্যাম্পাসে নির্বাচন চলাকালীন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা চলবে না। তার পরিবর্তে প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনের সহায়তায় দক্ষ লোক নিয়োগ দিতে হবে।
৪. শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নির্বাচনের আগেই ক্যাম্পাসে নষ্ট হয়ে যাওয়া সিসিটিভি ক্যামেরাগুলো পুনরায় চালু করা এবং প্রয়োজনের ভিত্তিতে নতুন সিসিটিভি স্থাপন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী নাইম হাসান হৃদয়, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এনামুল হাসান অনয়, সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) প্রার্থী অদিতি ইসলামসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ঢাবি প্রশাসন জানিয়েছে ডাকসু নির্বাচনে তিন স্তরের নিরাপত্তা থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘প্রথম স্তরে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি সদস্য ও প্রক্টরিয়াল টিম। দ্বিতীয় স্তরে পুলিশ বাহিনী মোতায়েন থাকবে। তৃতীয় স্তরে “স্ট্রাইকিং ফোর্স” হিসেবে সেনাবাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে অবস্থান করবে।’
বিভিন্ন প্যানেল ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা দাবি সত্ত্বেও মনোনয়ন বাতিল হয়নি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জুলিয়াস সিজার তালুকদারের।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগামী ৮ ও ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সংলগ্ন মেট্রোরেল স্টেশন বন্ধ থাকবে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের (ডাকসু) দিন আটটি ভোট কেন্দ্রে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে৷ প্রথম স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি ও প্রক্টরিয়াল দলের সদস্যরা, দ্বিতীয় স্তরে পুলিশ বাহিনী ও তৃতীয় স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে সেনাবাহিনী অবস্থান করবে।
৩ ঘণ্টা আগে