উপদেষ্টাদের নিরাপদ প্রস্থানের (সেফ এক্সিট) প্রয়োজন নেই, তবে জাতি হিসেবে আমাদের একটি নিরাপদ প্রস্থানের প্রয়োজন আছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
উপদেষ্টাদের নিরাপদ প্রস্থানের (সেফ এক্সিট) প্রয়োজন নেই, তবে জাতি হিসেবে আমাদের একটি নিরাপদ প্রস্থানের প্রয়োজন আছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল।
শনিবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে খসড়া মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ বিষয়ক জাতীয় পরামর্শ সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।
আসিফ নজরুল বলেন, আমরা উপদেষ্টারা নিজেরাও জানি আমাদের কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই। তবে, জাতি হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের প্রয়োজন আছে। গত ৫৫ বছর আমরা যে দুঃশাসন দেখলাম, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেখলাম, ব্যাংক থেকে টাকা উধাও হয়ে যাওয়া, এস আলম গ্রুপের কাজের লোককেও শেয়ারহোল্ডার বানিয়ে লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। এই ভয়াবহ অসুস্থ, আত্মধ্বংসী রাষ্ট্রকাঠামো থেকে আমাদের সেফ এক্সিট প্রয়োজন।
এ সময়ে শক্তিশালী মানবাধিকার কমিশন গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠান গড়ার কাজ একটি নিরন্তর প্রক্রিয়া। সরকারে এসে আমার নিজের কাছে মনে হচ্ছে, প্রতিষ্ঠান গড়ার ক্ষেত্রে আমাদের অসীম সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রতিষ্ঠান কী আমরা সেটা বুঝিই না, আমরা ব্যক্তি বুঝি।
‘কেবল রাজনৈতিক দলই না—সবকিছুতেই আমরা ব্যক্তিকে বুঝি। আমরা আশা করবো, নতুন যে মানবাধিকার আইনটি হয়েছে, সেটির মাধ্যমে একটি শক্তিশালী মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারি,’ যোগ করেন তিনি।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, এ জন্য কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানকে অত্যন্ত শক্তিশালীভাবে গড়ে তুলতে হবে। আমি মনে করি, এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো উচ্চ আদালত ও সংসদীয় কমিটি। পাশাপাশি, আরও কিছু প্রতিষ্ঠানকে শক্তভাবে দাঁড় করাতে হবে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মানবাধিকার কমিশন। যদি এটা আমরা করতে ব্যর্থ হই, তাহলে যেকোনো সময় আমরা যেকেউ গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হতে পারি।
কাজেই একটি শক্তিশালী মানবাধিকার কমিশন গঠন করা কেবল সরকারের ও আইনজীবীদের দায়িত্ব না, এটা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের দায়িত্ব।
উপদেষ্টাদের নিরাপদ প্রস্থানের (সেফ এক্সিট) প্রয়োজন নেই, তবে জাতি হিসেবে আমাদের একটি নিরাপদ প্রস্থানের প্রয়োজন আছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল।
শনিবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে খসড়া মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ বিষয়ক জাতীয় পরামর্শ সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।
আসিফ নজরুল বলেন, আমরা উপদেষ্টারা নিজেরাও জানি আমাদের কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই। তবে, জাতি হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের প্রয়োজন আছে। গত ৫৫ বছর আমরা যে দুঃশাসন দেখলাম, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেখলাম, ব্যাংক থেকে টাকা উধাও হয়ে যাওয়া, এস আলম গ্রুপের কাজের লোককেও শেয়ারহোল্ডার বানিয়ে লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। এই ভয়াবহ অসুস্থ, আত্মধ্বংসী রাষ্ট্রকাঠামো থেকে আমাদের সেফ এক্সিট প্রয়োজন।
এ সময়ে শক্তিশালী মানবাধিকার কমিশন গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠান গড়ার কাজ একটি নিরন্তর প্রক্রিয়া। সরকারে এসে আমার নিজের কাছে মনে হচ্ছে, প্রতিষ্ঠান গড়ার ক্ষেত্রে আমাদের অসীম সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রতিষ্ঠান কী আমরা সেটা বুঝিই না, আমরা ব্যক্তি বুঝি।
‘কেবল রাজনৈতিক দলই না—সবকিছুতেই আমরা ব্যক্তিকে বুঝি। আমরা আশা করবো, নতুন যে মানবাধিকার আইনটি হয়েছে, সেটির মাধ্যমে একটি শক্তিশালী মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারি,’ যোগ করেন তিনি।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, এ জন্য কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানকে অত্যন্ত শক্তিশালীভাবে গড়ে তুলতে হবে। আমি মনে করি, এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো উচ্চ আদালত ও সংসদীয় কমিটি। পাশাপাশি, আরও কিছু প্রতিষ্ঠানকে শক্তভাবে দাঁড় করাতে হবে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মানবাধিকার কমিশন। যদি এটা আমরা করতে ব্যর্থ হই, তাহলে যেকোনো সময় আমরা যেকেউ গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হতে পারি।
কাজেই একটি শক্তিশালী মানবাধিকার কমিশন গঠন করা কেবল সরকারের ও আইনজীবীদের দায়িত্ব না, এটা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের দায়িত্ব।
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কয়েকজন সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলেও তাঁদের গ্রেপ্তার না করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)। পাশাপাশি অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানানো হয়েছে ছাত্রসংগঠনটির পক্ষ থেকে।
২ ঘণ্টা আগেশহীদ মিনার থেকে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হয়। সেখানে বাদ জোহর তাঁর নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফনের কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, কমিশনের সুপারিশকে কেবল নৈতিক শক্তি নয়, আইনি প্রভাবসম্পন্ন করতেই হবে। সালিশ বা মধ্যস্থতার মাধ্যমে গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্যও আইনগত কাঠামো থাকা জরুরি।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ১২ শতক জমি নিয়ে বিরোধের জেরে মায়ের মরদেহ দাফন ২০ ঘণ্টা আটকে রাখার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শাহজাদপুর গ্রামের এনু মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
৬ ঘণ্টা আগে