স্ট্রিম প্রতিবেদক
স্বর্ণ চোরাচালানের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকার স্বর্ণ ব্যবসায়ী শ্যাম ঘোষের নামে থাকা প্রায় ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রোক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের তদন্তে উঠে এসেছে, শ্যাম ঘোষ স্বর্ণ ব্যবসায়ী হলেও কর্মজীবনের শুরুতে সূত্রাপুরে বাবার হোটেলে কাজ করতেন। পরে বিভিন্ন স্বর্ণের দোকানে চাকরি করার সময় বৈধ কাগজপত্র ছাড়া অবৈধভাবে স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় করেন এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস গোপন করেন। এ অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ৯ জানুয়ারি ঢাকার কোতয়ালি থানায় মামলা হয়।
তদন্তে জানা যায়, স্বর্ণ চোরাচালান থেকে অর্জিত অর্থে শ্যাম ঘোষ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট, দোকান ও রেস্টুরেন্ট কিনেছেন। এর মধ্যে রয়েছে যমুনা ফিউচার পার্কের ষষ্ঠ তলার সি ব্লকে তিনটি দোকান, একই ভবনে ‘ইন্ডিয়ান ডোমেস্টিক স্পাই’ রেস্টুরেন্ট, কোতয়ালী থানার ওয়াইজঘাটে বাবুলী স্টার সিটি ভবনের ৫ম তলার একটি ফ্ল্যাট এবং স্বামীবাগের স্বর্ণচাপা ভবনের ষষ্ঠ তলার ফ্ল্যাট। এছাড়া বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘নন্দন জুয়েলার্স’ নামে দোকানও তাঁর যৌথ মালিকানাধীন।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের ভিত্তিতে ২৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার সিনিয়র মহানগর বিশেষ জজ আদালত উল্লিখিত সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন। এসব সম্পত্তি রক্ষণের জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনারকে রিসিভার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের মামলার তদন্ত এখনো অব্যাহত রয়েছে।
স্বর্ণ চোরাচালানের মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকার স্বর্ণ ব্যবসায়ী শ্যাম ঘোষের নামে থাকা প্রায় ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রোক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের তদন্তে উঠে এসেছে, শ্যাম ঘোষ স্বর্ণ ব্যবসায়ী হলেও কর্মজীবনের শুরুতে সূত্রাপুরে বাবার হোটেলে কাজ করতেন। পরে বিভিন্ন স্বর্ণের দোকানে চাকরি করার সময় বৈধ কাগজপত্র ছাড়া অবৈধভাবে স্বর্ণ ক্রয়-বিক্রয় করেন এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস গোপন করেন। এ অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ৯ জানুয়ারি ঢাকার কোতয়ালি থানায় মামলা হয়।
তদন্তে জানা যায়, স্বর্ণ চোরাচালান থেকে অর্জিত অর্থে শ্যাম ঘোষ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট, দোকান ও রেস্টুরেন্ট কিনেছেন। এর মধ্যে রয়েছে যমুনা ফিউচার পার্কের ষষ্ঠ তলার সি ব্লকে তিনটি দোকান, একই ভবনে ‘ইন্ডিয়ান ডোমেস্টিক স্পাই’ রেস্টুরেন্ট, কোতয়ালী থানার ওয়াইজঘাটে বাবুলী স্টার সিটি ভবনের ৫ম তলার একটি ফ্ল্যাট এবং স্বামীবাগের স্বর্ণচাপা ভবনের ষষ্ঠ তলার ফ্ল্যাট। এছাড়া বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে ‘নন্দন জুয়েলার্স’ নামে দোকানও তাঁর যৌথ মালিকানাধীন।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের ভিত্তিতে ২৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার সিনিয়র মহানগর বিশেষ জজ আদালত উল্লিখিত সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন। এসব সম্পত্তি রক্ষণের জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনারকে রিসিভার হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের মামলার তদন্ত এখনো অব্যাহত রয়েছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সাবেক আইজিপি বেনজীর সপরিবারে দেশ থেকে পালানোর পর দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে এবং ২৮টি এফডিআর ভেঙে টাকা উত্তোলন করেছেন এনায়েত করিম।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় আন্তজেলা ডাকাত দলের ১৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা ও দেবীদ্বার থানা-পুলিশ। এ সময় ডাকাত দলের কাছ থেকে দেশি অস্ত্র ও ডাকাতি করা স্বণালংকার জব্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেআবদুল হালিম বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জামায়াত নেতাদের ওপর জেল, জুলুম, ফাঁসি, গুম ও খুনের করুণ ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আজ বিকেলে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট পরিদর্শন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে