স্ট্রিম ডেস্ক
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগ হত্যাকাণ্ডে আসামিদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের ঢাকা বার ইউনিট।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ঢাকার আইনজীবী সমিতি ভবনের দ্বিতীয় তলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
ফোরামের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘সোহাগ হত্যার এই নৃশংস ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের ইউনিটের কোনো সদস্য যাতে আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা না করেন—সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, অন্যান্য আইনজীবীরাও যেন এমন ঘৃণ্য ঘটনার পক্ষে না দাঁড়ান।’
গত বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে একদল দুর্বৃত্ত প্রকাশ্যে পিটিয়ে, ইট-পাটকেল ছুড়ে এবং বিবস্ত্র করে হত্যা করে মো. সোহাগকে। তিনি লাল চাঁদ নামে এলাকায় পরিচিত ছিলেন। হত্যার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
পরের দিন নিহত সোহাগের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয় এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়। রোববার পর্যন্ত সাতজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন সজীব ব্যাপারী, রাজীব ব্যাপারী, টিটন গাজী, মাহমুদুল হাসান মহিন, তারেক রহমান রবিন, আলমগীর ও মনির ওরফে ছোট মনির।
আইনজীবী খোরশেদ আলম তাঁর লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করেন, ‘এই নৃশংস ঘটনাটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করে বিএনপিকে দোষারোপ করা হচ্ছে। সিসিটিভি ফুটেজে স্পষ্টভাবে দোষীদের চেহারা ধরা পড়লেও রহস্যজনক কারণে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে স্লোগান দিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ফ্যাসিবাদী শক্তির দোসরেরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির ঘাড়ে দায় চাপাতে চাইছে।’
খোরশেদ আলম আরও বলেন, ‘২০০৭ সাল থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপি দেশের সবচেয়ে নিপীড়িত রাজনৈতিক দল। এই দমন-পীড়নের মধ্যেও দলের নেতা-কর্মীরা জিয়াউর রহমানের আদর্শে অবিচল থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এই হত্যাকাণ্ডকে বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যবহারের চেষ্টা ন্যক্কারজনক ও নিন্দনীয়।’
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগ হত্যাকাণ্ডে আসামিদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের ঢাকা বার ইউনিট।
আজ সোমবার (১৪ জুলাই) ঢাকার আইনজীবী সমিতি ভবনের দ্বিতীয় তলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
ফোরামের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘সোহাগ হত্যার এই নৃশংস ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের ইউনিটের কোনো সদস্য যাতে আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা না করেন—সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, অন্যান্য আইনজীবীরাও যেন এমন ঘৃণ্য ঘটনার পক্ষে না দাঁড়ান।’
গত বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে একদল দুর্বৃত্ত প্রকাশ্যে পিটিয়ে, ইট-পাটকেল ছুড়ে এবং বিবস্ত্র করে হত্যা করে মো. সোহাগকে। তিনি লাল চাঁদ নামে এলাকায় পরিচিত ছিলেন। হত্যার দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
পরের দিন নিহত সোহাগের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয় এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়। রোববার পর্যন্ত সাতজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁরা হলেন সজীব ব্যাপারী, রাজীব ব্যাপারী, টিটন গাজী, মাহমুদুল হাসান মহিন, তারেক রহমান রবিন, আলমগীর ও মনির ওরফে ছোট মনির।
আইনজীবী খোরশেদ আলম তাঁর লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করেন, ‘এই নৃশংস ঘটনাটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করে বিএনপিকে দোষারোপ করা হচ্ছে। সিসিটিভি ফুটেজে স্পষ্টভাবে দোষীদের চেহারা ধরা পড়লেও রহস্যজনক কারণে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে স্লোগান দিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ফ্যাসিবাদী শক্তির দোসরেরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির ঘাড়ে দায় চাপাতে চাইছে।’
খোরশেদ আলম আরও বলেন, ‘২০০৭ সাল থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপি দেশের সবচেয়ে নিপীড়িত রাজনৈতিক দল। এই দমন-পীড়নের মধ্যেও দলের নেতা-কর্মীরা জিয়াউর রহমানের আদর্শে অবিচল থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। এই হত্যাকাণ্ডকে বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যবহারের চেষ্টা ন্যক্কারজনক ও নিন্দনীয়।’
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচিত বিষয় ছিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’। অভ্যুত্থানের পরপরই বিষয়টি করা না হলেও বছরের শেষ দিকে এসে বিষয়টি নিয়ে জোরালো হতে দেখা যায় অভ্যুত্থানের নেতাদের।
৮ ঘণ্টা আগেসাংবাদিকদের জন্য ২০২৫ সালের নির্বাচনের জন্য করা নীতিমালা অবিলম্বে স্থগিত ও সংশোধন না করলে নির্বাচনের কোনো কাভারেজ না দেওয়ার হুমকি দিয়েছে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)।
৮ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, চিঠি পাঠানোর মধ্য দিয়ে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ইসিকে অনুরোধের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় কারাবন্দীর একটি তালিকা জুলাই জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
১০ ঘণ্টা আগে