.png)

ফারিহা নওশীন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ১৮টি আবাসিক হলেরও সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে; যার মধ্যে পাঁচটি নারী হল। এই পাঁচটি হলে মোট ভোটার ১৮ হাজার ৯০২ জন। ডাকসুর মতোই হল সংসদেও শেষ সময়ে প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রার্থীরা। আর ভোটাররা বলছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে সক্রিয় ছিলেন এবং স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, এমন প্রার্থীরাই ফলাফলে এগিয়ে থাকবেন।
নির্বাচনে প্রতিটি হলে ১৩টি পদে নেতৃত্ব বাছাই করবেন শিক্ষার্থীরা। নারী হলগুলোতে সহসভাপতি (ভিপি), জিএস (সাধারণ সম্পাদক), এজিএস (সহ-সাধারণ সম্পাদক) পদ ছাড়াও আরও ১০টি পদ আছে। অন্য পদগুলো হলো– সাহিত্য সম্পাদক, সংস্কৃতি সম্পাদক, পাঠকক্ষ সম্পাদক, অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া সম্পাদক, বহিরাঙ্গন ক্রীড়া সম্পাদক, সমাজসেবা সম্পাদক এবং সদস্য পদ পাঁচটি।
এবারের নির্বাচনে নারী হলগুলোর মধ্যে কবি সুফিয়া কামাল হলে ৪০টি, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ৩১, রোকেয়া হলে ৪৫, শামসুন্নাহার হলে ৩৬ এবং শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ৩৬টি মনোনয়ন জমা পড়েছে।
এই হলের শিক্ষার্থীরা বলছেন, সুফিয়া কামাল হল সংসদে বরাবরই স্বতন্ত্র শিক্ষার্থীদের আধিপত্য দেখা যায়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সামিয়া দৃষ্টি ধারণা করছেন, সুফিয়া কামাল হলের স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী মাইশা মালিহা ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন। পাশাপাশি বাগছাসের রুকু খাতুন এজিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন। কিন্তু এজিএস পদে কাকে এগিয়ে রাখছেন, তা এখনো ভাবেননি তিনি।
একই ধরনের মতামত দিয়েছেন এই হলের আরেক আবাসিক শিক্ষার্থী মৌ। তবে তিনি বলছেন, এজিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন শিমু আক্তার। অন্য এক শিক্ষার্থী রাইসা মনে করছেন, সুফিয়া কামাল হলে ভিপি পদে এগিয়ে থাকতে পারে সানজানা চৌধুরী রাত্রি অথবা মাইশা মালিহা। জিএস পদে এগিয়ে রেখেছেন রুকু আক্তারকে। কিন্তু এজিএস পদের জন্য এখনো কাউকেই তিনি ভাবেননি।
নুসরাত অ্যানি বলছেন, তাঁর ধারণা সানজানা চৌধুরী রাত্রি ভিপি হতে পারেন, জিএস হতে পারেন রুকু খাতুন এবং এজিএস শিমু আক্তার।
শামসুন্নাহার হলের ১১ সদস্যের প্যানেল ‘জাগরণী ঐক্য সংসদ’ বেশ খানিকটা এগিয়ে রয়েছে বলে ভাবছেন হলটির আবাসিক শিক্ষার্থী হৃদিয়া আফরোজ রাকা। তাঁর পছন্দের ভিপি আর জিএস পদপ্রার্থী স্মৃতি আফরোজ সুমি এবং সামিয়া মাসুদ মমো।
শামসুন্নাহার হলের আরেক শিক্ষার্থী বুশরা খায়ের এশা। তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। কিন্তু এজিএস পদপ্রার্থী নিয়ন মনিকে পছন্দের তালিকায় রাখছেন রাকা, যেখানে বুশরা ভাবছেন সুজানা বা নিয়নমনি–যেকেউ হতে পারেন এজিএস।
অন্যদিকে নূরী খাতুন ভাবছেন, কুবরাতুল আইন কানিজ বা সুমি–যে কেউ এগিয়ে থাকতে পারেন ভিপি পদে। জিএস পদে তাঁর পছন্দের প্রার্থী সামিয়া মাসুদ মমো এবং এজিএস পদে নূরে জান্নাত সুজানা।
তবে পছন্দ যাঁর যেমনই হোক, সবাই বলছেন, জুলাই আন্দোলনে যাঁরা সক্রিয় ছিলেন, মেয়েরা মূলত তাঁদেরই নির্বাচিত করতে আগ্রহী।
কুয়েত মৈত্রী হলে ভিপি পদে নির্বাচন করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সহ-সমন্বয়ক রাফিয়া রেহনুমা হৃদি। জনপ্রিয়তায় বেশ এগিয়ে তিনি, এমনটাই মনে করছে হলটির আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
আলেয়া সুলতানা তরু মনে করছেন, ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন রাফিয়া রেহনুমা হৃদি, জিএস পদে নিশিতা জামান নিহা এবং এজিএস পদে তানজিনা তাম্মিম হাফসা নির্বাচিত হতে পারেন।
হলের আরেক শিক্ষার্থী সূচনা বলছেন, ভিপি হৃদি, জিএস নিহা হলেও এজিএস পদে এগিয়ে আছেন মোছা. সাবিকুন্নাহার। আর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুক্তা আক্তারও মনে করছেন, ভিপি হতে পারেন রেহনুমা হৃদি, আর জিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন নিশিতা জামান নিহা। তবে তাঁর মতে, এজিএস পদে সাবিকুন্নাহার বা হাফসা উভয়েই বেশ জনপ্রিয়।
রোকেয়া হল ডাকসুর কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একক সবচেয়ে বড় ভোট ব্যাংক। কিন্তু হল সংসদেও রয়েছে টানটান প্রতিদ্বন্দ্বিতা। প্রচারণায় কারা এগিয়ে, এমন প্রশ্নের উত্তরে ভোটাররা বলেছেন একাধিক নাম। হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নওরীন নীতি বলছেন, ভিপি হতে পারে আরজু কিংবা ইমা, জিএস হতে পারেন সামিয়া আক্তার এবং এজিএসে তাঁর পছন্দের প্রার্থী আদিবা।
রোকেয়া হলের হল সংসদে সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে নির্বাচন করছেন তিশা। তিনি জানিয়েছেন, ভিপি পদে লড়াই হতে পারে ইশিতা আনাম ঋতু, আরজু এবং ইমার মধ্যে।
জিএস পদে লড়াই হতে পারে সামিয়া আক্তার এবং সকালের মধ্যে। সবারই জনপ্রিয়তা আছে। তাই বিশেষভাবে যেকোনো একজনকে এগিয়ে রাখছেন না তিনি। এজিএস পদে তাঁর পছন্দের প্রার্থীরা হলেন আদিবা এবং রুকাইয়া।
অন্যদিকে আরেক শিক্ষার্থী সুপ্রিয়া দাস শ্রেয়া বলছেন, রোকেয়া হলের ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন ইশিতা আনাম ঋতু। তবে জিএস ও এজিএস পদপ্রার্থীদের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন তিনি।
ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলের আবাসিক শিক্ষার্থী অর্পিতা মনে করছেন, হল সংসদে ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন বাবলি আক্তার মোনা, জিএস পদে মালিহা বিনতে খান অবন্তি এবং এজিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন জান্নাতুল ফেরদৌস ইতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলটির আরেক শিক্ষার্থী বলছেন, ভিপি পদপ্রার্থী পলি এবং মোনা দুজনের সম্ভাবনা আছে। তাঁরা দুজনেই হলে ভালো কাজ করেছেন। তবে মোনাকে তাঁর পছন্দের তালিকায় এগিয়ে রাখবেন বলেও জানান।
তিনি আরো বলেন, এই দুই প্রার্থী সবসময় একসঙ্গে কাজ করেছেন, এখন একই পদে নির্বাচন করছেন। এ জন্য তাঁদের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে গেছে। আর জিএস, এজিএস পদপ্রার্থীদের সবাইকে এখনো চেনেন না বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে এই হলের আরেক শিক্ষার্থী তানজিম সাদিয়া সেঁজুতি খোলাখুলি জানালেন, হল সংসদে তাঁর পছন্দের ভিপি পদপ্রার্থী দিলরুবা আক্তার পলি, জিএস স্বর্ণালী এবং এজিএস সাদিয়া ইয়াসমিন ঐতিহ্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ১৮টি আবাসিক হলেরও সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে; যার মধ্যে পাঁচটি নারী হল। এই পাঁচটি হলে মোট ভোটার ১৮ হাজার ৯০২ জন। ডাকসুর মতোই হল সংসদেও শেষ সময়ে প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রার্থীরা। আর ভোটাররা বলছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে সক্রিয় ছিলেন এবং স্বতন্ত্রভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, এমন প্রার্থীরাই ফলাফলে এগিয়ে থাকবেন।
নির্বাচনে প্রতিটি হলে ১৩টি পদে নেতৃত্ব বাছাই করবেন শিক্ষার্থীরা। নারী হলগুলোতে সহসভাপতি (ভিপি), জিএস (সাধারণ সম্পাদক), এজিএস (সহ-সাধারণ সম্পাদক) পদ ছাড়াও আরও ১০টি পদ আছে। অন্য পদগুলো হলো– সাহিত্য সম্পাদক, সংস্কৃতি সম্পাদক, পাঠকক্ষ সম্পাদক, অভ্যন্তরীণ ক্রীড়া সম্পাদক, বহিরাঙ্গন ক্রীড়া সম্পাদক, সমাজসেবা সম্পাদক এবং সদস্য পদ পাঁচটি।
এবারের নির্বাচনে নারী হলগুলোর মধ্যে কবি সুফিয়া কামাল হলে ৪০টি, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলে ৩১, রোকেয়া হলে ৪৫, শামসুন্নাহার হলে ৩৬ এবং শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে ৩৬টি মনোনয়ন জমা পড়েছে।
এই হলের শিক্ষার্থীরা বলছেন, সুফিয়া কামাল হল সংসদে বরাবরই স্বতন্ত্র শিক্ষার্থীদের আধিপত্য দেখা যায়। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সামিয়া দৃষ্টি ধারণা করছেন, সুফিয়া কামাল হলের স্বতন্ত্র পদপ্রার্থী মাইশা মালিহা ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন। পাশাপাশি বাগছাসের রুকু খাতুন এজিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন। কিন্তু এজিএস পদে কাকে এগিয়ে রাখছেন, তা এখনো ভাবেননি তিনি।
একই ধরনের মতামত দিয়েছেন এই হলের আরেক আবাসিক শিক্ষার্থী মৌ। তবে তিনি বলছেন, এজিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন শিমু আক্তার। অন্য এক শিক্ষার্থী রাইসা মনে করছেন, সুফিয়া কামাল হলে ভিপি পদে এগিয়ে থাকতে পারে সানজানা চৌধুরী রাত্রি অথবা মাইশা মালিহা। জিএস পদে এগিয়ে রেখেছেন রুকু আক্তারকে। কিন্তু এজিএস পদের জন্য এখনো কাউকেই তিনি ভাবেননি।
নুসরাত অ্যানি বলছেন, তাঁর ধারণা সানজানা চৌধুরী রাত্রি ভিপি হতে পারেন, জিএস হতে পারেন রুকু খাতুন এবং এজিএস শিমু আক্তার।
শামসুন্নাহার হলের ১১ সদস্যের প্যানেল ‘জাগরণী ঐক্য সংসদ’ বেশ খানিকটা এগিয়ে রয়েছে বলে ভাবছেন হলটির আবাসিক শিক্ষার্থী হৃদিয়া আফরোজ রাকা। তাঁর পছন্দের ভিপি আর জিএস পদপ্রার্থী স্মৃতি আফরোজ সুমি এবং সামিয়া মাসুদ মমো।
শামসুন্নাহার হলের আরেক শিক্ষার্থী বুশরা খায়ের এশা। তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন। কিন্তু এজিএস পদপ্রার্থী নিয়ন মনিকে পছন্দের তালিকায় রাখছেন রাকা, যেখানে বুশরা ভাবছেন সুজানা বা নিয়নমনি–যেকেউ হতে পারেন এজিএস।
অন্যদিকে নূরী খাতুন ভাবছেন, কুবরাতুল আইন কানিজ বা সুমি–যে কেউ এগিয়ে থাকতে পারেন ভিপি পদে। জিএস পদে তাঁর পছন্দের প্রার্থী সামিয়া মাসুদ মমো এবং এজিএস পদে নূরে জান্নাত সুজানা।
তবে পছন্দ যাঁর যেমনই হোক, সবাই বলছেন, জুলাই আন্দোলনে যাঁরা সক্রিয় ছিলেন, মেয়েরা মূলত তাঁদেরই নির্বাচিত করতে আগ্রহী।
কুয়েত মৈত্রী হলে ভিপি পদে নির্বাচন করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সহ-সমন্বয়ক রাফিয়া রেহনুমা হৃদি। জনপ্রিয়তায় বেশ এগিয়ে তিনি, এমনটাই মনে করছে হলটির আবাসিক শিক্ষার্থীরা।
আলেয়া সুলতানা তরু মনে করছেন, ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন রাফিয়া রেহনুমা হৃদি, জিএস পদে নিশিতা জামান নিহা এবং এজিএস পদে তানজিনা তাম্মিম হাফসা নির্বাচিত হতে পারেন।
হলের আরেক শিক্ষার্থী সূচনা বলছেন, ভিপি হৃদি, জিএস নিহা হলেও এজিএস পদে এগিয়ে আছেন মোছা. সাবিকুন্নাহার। আর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুক্তা আক্তারও মনে করছেন, ভিপি হতে পারেন রেহনুমা হৃদি, আর জিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন নিশিতা জামান নিহা। তবে তাঁর মতে, এজিএস পদে সাবিকুন্নাহার বা হাফসা উভয়েই বেশ জনপ্রিয়।
রোকেয়া হল ডাকসুর কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একক সবচেয়ে বড় ভোট ব্যাংক। কিন্তু হল সংসদেও রয়েছে টানটান প্রতিদ্বন্দ্বিতা। প্রচারণায় কারা এগিয়ে, এমন প্রশ্নের উত্তরে ভোটাররা বলেছেন একাধিক নাম। হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নওরীন নীতি বলছেন, ভিপি হতে পারে আরজু কিংবা ইমা, জিএস হতে পারেন সামিয়া আক্তার এবং এজিএসে তাঁর পছন্দের প্রার্থী আদিবা।
রোকেয়া হলের হল সংসদে সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে নির্বাচন করছেন তিশা। তিনি জানিয়েছেন, ভিপি পদে লড়াই হতে পারে ইশিতা আনাম ঋতু, আরজু এবং ইমার মধ্যে।
জিএস পদে লড়াই হতে পারে সামিয়া আক্তার এবং সকালের মধ্যে। সবারই জনপ্রিয়তা আছে। তাই বিশেষভাবে যেকোনো একজনকে এগিয়ে রাখছেন না তিনি। এজিএস পদে তাঁর পছন্দের প্রার্থীরা হলেন আদিবা এবং রুকাইয়া।
অন্যদিকে আরেক শিক্ষার্থী সুপ্রিয়া দাস শ্রেয়া বলছেন, রোকেয়া হলের ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন ইশিতা আনাম ঋতু। তবে জিএস ও এজিএস পদপ্রার্থীদের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন তিনি।
ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হলের আবাসিক শিক্ষার্থী অর্পিতা মনে করছেন, হল সংসদে ভিপি পদে নির্বাচিত হতে পারেন বাবলি আক্তার মোনা, জিএস পদে মালিহা বিনতে খান অবন্তি এবং এজিএস পদে নির্বাচিত হতে পারেন জান্নাতুল ফেরদৌস ইতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলটির আরেক শিক্ষার্থী বলছেন, ভিপি পদপ্রার্থী পলি এবং মোনা দুজনের সম্ভাবনা আছে। তাঁরা দুজনেই হলে ভালো কাজ করেছেন। তবে মোনাকে তাঁর পছন্দের তালিকায় এগিয়ে রাখবেন বলেও জানান।
তিনি আরো বলেন, এই দুই প্রার্থী সবসময় একসঙ্গে কাজ করেছেন, এখন একই পদে নির্বাচন করছেন। এ জন্য তাঁদের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে গেছে। আর জিএস, এজিএস পদপ্রার্থীদের সবাইকে এখনো চেনেন না বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে এই হলের আরেক শিক্ষার্থী তানজিম সাদিয়া সেঁজুতি খোলাখুলি জানালেন, হল সংসদে তাঁর পছন্দের ভিপি পদপ্রার্থী দিলরুবা আক্তার পলি, জিএস স্বর্ণালী এবং এজিএস সাদিয়া ইয়াসমিন ঐতিহ্য।
.png)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকের একটি শাখায় রাতের আঁধারে পেট্রোল ঢেলে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত মধ্যরাতে উপজেলার চান্দুরা এলাকায় চান্দুরা শাখায় এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ইকবাল রোডে অবস্থিত মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের বালিকা শাখার ক্যাম্পাসে টিনের চালে দুটি পেট্রোল বোমা ছুড়ে নিক্ষেপ করেছেন দুষ্কৃতকারীরা। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাত ১২টার পর এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে মুন্নু ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি স্কুলবাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করতে ‘পতিত ফ্যাসিবাদী’ আওয়ামী লীগ ও তার দোসরদের ‘দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ বিরুদ্ধে জাতীয় প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে স্বায়ত্ত্বশাসিত চার বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচিত কেন্দ্রীয় ছাত্র ছাত্র সংসদ। এছাড়া ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের ‘কঠোর ব্যবস্থা’ চায় সংসদগুলো।
২ ঘণ্টা আগে