স্ট্রিম ডেস্ক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয় বাসিন্দাদের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বলেছে, শিক্ষাঙ্গনে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেওয়া হবে।
আজ (৩১ আগস্ট) ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মুহাম্মাদ খাইরুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তারা প্রতিবাদ এ জানিয়েছে।
ওই বার্তায় বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহিংস ঘটনায় শনিবার (৩০ আগস্ট) গভীর রাত থেকে রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর পর্যন্ত প্রো-ভিসি ও প্রক্টরসহ অন্তত ৩৫ জন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন। ঘটনার সূত্রপাত হয় শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটে এক নারী শিক্ষার্থীকে স্থানীয় ভবনের দারোয়ান মারধর করার জেরে। পরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় বাসিন্দারা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এতে ক্যাম্পাসের শান্ত পরিবেশ ভেঙে যায় এবং রোববার দুপুর পর্যন্ত সংঘর্ষ চলতে থাকে।
আজ (৩১ আগস্ট) ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইউসুফ আহমাদ মানসুর ও সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মাহবুবুর রহমান নাহিয়ান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শিক্ষাঙ্গন হলো জ্ঞান ও শান্তির স্থান। অথচ শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের এ বর্বরোচিত হামলা অগ্রহণযোগ্য ও অমানবিক। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিপন্ন করে তোলা জাতীয়ভাবে লজ্জাজনক।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারা আরও বলেন, এ ধরনের হামলা কেবল শিক্ষার্থীদের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে না, বরং সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিবেশ ও মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা যে কোনো সভ্য সমাজেই অগ্রহণযোগ্য। শিক্ষাঙ্গনে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেয়া হবে।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ আহত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে এবং শিক্ষাঙ্গনের শান্ত পরিবেশ রক্ষায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে। একই সাথে হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে তদন্তপূর্বক কঠোর শাস্তির প্রদানের দাবি করছে। যাতে করে আর কোন ক্যাম্পাসে কেউ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বরোচিত হামলার সাহস না করে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয় বাসিন্দাদের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ বলেছে, শিক্ষাঙ্গনে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেওয়া হবে।
আজ (৩১ আগস্ট) ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মুহাম্মাদ খাইরুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তারা প্রতিবাদ এ জানিয়েছে।
ওই বার্তায় বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহিংস ঘটনায় শনিবার (৩০ আগস্ট) গভীর রাত থেকে রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুর পর্যন্ত প্রো-ভিসি ও প্রক্টরসহ অন্তত ৩৫ জন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন। ঘটনার সূত্রপাত হয় শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটে এক নারী শিক্ষার্থীকে স্থানীয় ভবনের দারোয়ান মারধর করার জেরে। পরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় বাসিন্দারা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। এতে ক্যাম্পাসের শান্ত পরিবেশ ভেঙে যায় এবং রোববার দুপুর পর্যন্ত সংঘর্ষ চলতে থাকে।
আজ (৩১ আগস্ট) ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি ইউসুফ আহমাদ মানসুর ও সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মাহবুবুর রহমান নাহিয়ান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শিক্ষাঙ্গন হলো জ্ঞান ও শান্তির স্থান। অথচ শিক্ষার্থীদের ওপর স্থানীয়দের এ বর্বরোচিত হামলা অগ্রহণযোগ্য ও অমানবিক। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিপন্ন করে তোলা জাতীয়ভাবে লজ্জাজনক।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারা আরও বলেন, এ ধরনের হামলা কেবল শিক্ষার্থীদের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে না, বরং সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিবেশ ও মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা যে কোনো সভ্য সমাজেই অগ্রহণযোগ্য। শিক্ষাঙ্গনে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেয়া হবে।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ আহত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে এবং শিক্ষাঙ্গনের শান্ত পরিবেশ রক্ষায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে। একই সাথে হামলায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে তদন্তপূর্বক কঠোর শাস্তির প্রদানের দাবি করছে। যাতে করে আর কোন ক্যাম্পাসে কেউ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর বর্বরোচিত হামলার সাহস না করে।
তবে এ উদ্যোগের আড়ালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল বলে সমালোচকরা মনে করেন।
৪২ মিনিট আগেপররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফিরে আসা তাঁর নিজস্ব সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। তবে, প্রয়োজনে তাঁর ভ্রমণ নথি বা পাসপোর্ট সম্পর্কিত বিষয়গুলো সমাধান করবে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম রব্বানী বলেন, ‘পেজগুলোর মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘিত হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।’
১ ঘণ্টা আগেতবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ পরিচয়পত্রধারী শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন। শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের পরিচয়পত্রের ফটোকপি দেখিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে