স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের জন্য একটি ‘ঐতিহাসিক দিন’ অভিহিত করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দীর্ঘ আলোচনার ফসল হিসেবে এই সনদ চূড়ান্ত রূপ পেয়েছে এবং গণভোটের মাধ্যমে জনগণ এটিকে অনুমোদন দিলে ভবিষ্যৎ সংসদ এটি বাস্তবায়নে বাধ্য থাকবে।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘদিন এই সনদ নিয়ে আলোচনা করেছে এবং এই আলোচনার ফসল হিসেবে আজকে জুলাই সনদ চূড়ান্ত রূপ লাভ করল। এই সনদের অনেকগুলো ধারায় আমরা সর্বসম্মতভাবে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। কিছু ধারা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দলের ভিন্নমত বা ‘নোট অব ডিসেন্ট’ও আছে। সব মিলিয়েই জুলাই জাতীয় সনদ হয়েছে।’
সনদটি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সবশেষ আলোচনা হয়েছে যে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোটও হবে। সেখানে গণভোটের মাধ্যমে জনগণ জুলাই জাতীয় সনদকে অনুমোদন দেবে এবং যারা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আগামীতে এই সনদ বাস্তবায়ন করবেন। এই বাস্তবায়ন কাজটা হবে সাংসদদের জন্য বাধ্যবাধকতা।’
জোনায়েদ সাকি আরও ব্যাখ্যা করেন, ‘আগামী নির্বাচনের পর সাংসদদের হাতে যে “কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার” বা সংবিধান প্রণয়ন ক্ষমতা থাকবে, তাঁরা সেই ক্ষমতার সুবিধা নিয়ে সাংবিধানিক মৌলিক বিষয়াবলি সংশোধন করতে পারবেন। একইসঙ্গে আদালত কর্তৃক তাঁরা যেন চ্যালেঞ্জের মুখে না পড়েন, সেই ব্যবস্থাও থাকবে। এইসব ক্ষমতা সাংসদদের দিয়ে গণভোট এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে।’
বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে এখনো কিছুটা বিতর্ক রয়ে গেছে জানিয়ে সাকি বলেন, ‘এতকিছু বাস্তবায়নে যে আদেশটি হবে, সেটা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক আছে। কোন পদ্ধতিতে হবে, সেটাও ঠিক করতে হবে। সামনে এখনো বেশ কিছুদিন সময় আছে, আমি বিশ্বাস করি, সহজেই সবাই মিলে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।’
উল্লেখ্য, আজ জাতীয় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গণসংহতি আন্দোলনসহ মোট ২৪টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে এবং সনদে স্বাক্ষর করে।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের জন্য একটি ‘ঐতিহাসিক দিন’ অভিহিত করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দীর্ঘ আলোচনার ফসল হিসেবে এই সনদ চূড়ান্ত রূপ পেয়েছে এবং গণভোটের মাধ্যমে জনগণ এটিকে অনুমোদন দিলে ভবিষ্যৎ সংসদ এটি বাস্তবায়নে বাধ্য থাকবে।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘদিন এই সনদ নিয়ে আলোচনা করেছে এবং এই আলোচনার ফসল হিসেবে আজকে জুলাই সনদ চূড়ান্ত রূপ লাভ করল। এই সনদের অনেকগুলো ধারায় আমরা সর্বসম্মতভাবে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। কিছু ধারা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দলের ভিন্নমত বা ‘নোট অব ডিসেন্ট’ও আছে। সব মিলিয়েই জুলাই জাতীয় সনদ হয়েছে।’
সনদটি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে সবশেষ আলোচনা হয়েছে যে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোটও হবে। সেখানে গণভোটের মাধ্যমে জনগণ জুলাই জাতীয় সনদকে অনুমোদন দেবে এবং যারা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন, তাঁরা আগামীতে এই সনদ বাস্তবায়ন করবেন। এই বাস্তবায়ন কাজটা হবে সাংসদদের জন্য বাধ্যবাধকতা।’
জোনায়েদ সাকি আরও ব্যাখ্যা করেন, ‘আগামী নির্বাচনের পর সাংসদদের হাতে যে “কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার” বা সংবিধান প্রণয়ন ক্ষমতা থাকবে, তাঁরা সেই ক্ষমতার সুবিধা নিয়ে সাংবিধানিক মৌলিক বিষয়াবলি সংশোধন করতে পারবেন। একইসঙ্গে আদালত কর্তৃক তাঁরা যেন চ্যালেঞ্জের মুখে না পড়েন, সেই ব্যবস্থাও থাকবে। এইসব ক্ষমতা সাংসদদের দিয়ে গণভোট এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে।’
বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে এখনো কিছুটা বিতর্ক রয়ে গেছে জানিয়ে সাকি বলেন, ‘এতকিছু বাস্তবায়নে যে আদেশটি হবে, সেটা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক আছে। কোন পদ্ধতিতে হবে, সেটাও ঠিক করতে হবে। সামনে এখনো বেশ কিছুদিন সময় আছে, আমি বিশ্বাস করি, সহজেই সবাই মিলে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।’
উল্লেখ্য, আজ জাতীয় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গণসংহতি আন্দোলনসহ মোট ২৪টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে এবং সনদে স্বাক্ষর করে।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানকে একটি ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণ হিসেবে উল্লেখ করে সনদে বলা হয়েছে, এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক ও মানবিক মর্যাদার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
৩ মিনিট আগেজুলাই আন্দোলনে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যে পরিবর্তন এসেছে তা ওই গণঅভ্যুত্থানের ফলে সম্ভব হয়েছে। জুলাই সনদকে গণঅভুত্থানের দ্বিতীয় অংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা আজকে যে কাজটা করলাম, এখানে স্বাক্ষর করলাম সবাই মিলে। সেটা দিয়ে বাংলাদেশের পরিবর্তন হবে।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ হাতে না পাওয়া এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) থাকা না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে সনদে স্বাক্ষর করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। তবে অনিশ্চয়তা দূর হওয়ায় দলটি পরে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে বলে নিশ্চিত করেছে।
১২ ঘণ্টা আগে‘গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে’ এই সনদ শুরু হয়েছে। এতে সাতটি সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার করা হয়েছে—
১৪ ঘণ্টা আগে