স্ট্রিম প্রতিবেদক
এবারের দুর্গাপূজায় শর্তসাপেক্ষে এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এবার প্রতি কেজি ইলিশের ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার (১৫১৮ টাকা)।
আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, প্রতিবছরের মতো চলতি বছরেও দুর্গাপূজা উপলক্ষে এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ শর্তসাপেক্ষে ভারতে রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সে আলোকে, আগ্রহী রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে আগামী ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে (বিকাল ৫টা পর্যন্ত) হার্ড কপিতে আবেদন আহ্বান করা হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, ইআরসি, আয়কর সনদ, ভ্যাট সনদ, বিক্রয় চুক্তিপত্র, মৎস্য অধিদপ্তরের লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট দলিলাদি দাখিল করতে হবে। এরইমধ্যে যারা আহ্বান আবেদন করেছেন, তাদেরকেও নতুনভাবে আবেদন দাখিল করতে হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত জাতীয় রপ্তানি নীতিতে (২০১৫-১৮) ইলিশ মাছ শর্ত সাপেক্ষে রপ্তানিযোগ্য পণ্যের তালিকায় রাখা হয়। পরের দুটি রপ্তানি নীতিতেও তা বহাল থাকে। তবে ২০১৯ সালে প্রথমবার ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। সেবার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে পাঠানো ইলিশের প্রথম তিন চালানের মূল্য ধরা হয় কেজিপ্রতি ৬ ডলার (বাংলাদেশের ৫০৭ টাকা)। পরে অবশ্য তা কেজিপ্রতি ১০ ডলারে উন্নীত হয়। এবার ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ইলিশ মাছ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যে দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৭৬ টন বা ৪ লাখ ৭৬ হাজার কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়। এতে আয় হয় সাড়ে ৩৯ লাখ ডলার।
২০২০-২১ অর্থবছরে ১ হাজার ৬৯৯ টন ইলিশ রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। তখন প্রতি কেজি ইলিশ মাছ ১০, ৬ ও ৮ ডলার দামে রপ্তানি হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে ১ হাজার ২৩০ টন রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ২৪ লাখ ডলার। প্রতি কেজির রপ্তানি মূল্য ছিল ১০ ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৩৯১ টন ইলিশ রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৮০২ টন ইলিশ রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ৮০ লাখ ডলার। তখন প্রতি কেজি ইলিশ মাছের রপ্তানি মূল্য ছিল ১০ ডলার বা ১ হাজার ৯৮ টাকা।
এবারের দুর্গাপূজায় শর্তসাপেক্ষে এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এবার প্রতি কেজি ইলিশের ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার (১৫১৮ টাকা)।
আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, প্রতিবছরের মতো চলতি বছরেও দুর্গাপূজা উপলক্ষে এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ শর্তসাপেক্ষে ভারতে রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সে আলোকে, আগ্রহী রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে আগামী ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে (বিকাল ৫টা পর্যন্ত) হার্ড কপিতে আবেদন আহ্বান করা হচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, ইআরসি, আয়কর সনদ, ভ্যাট সনদ, বিক্রয় চুক্তিপত্র, মৎস্য অধিদপ্তরের লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট দলিলাদি দাখিল করতে হবে। এরইমধ্যে যারা আহ্বান আবেদন করেছেন, তাদেরকেও নতুনভাবে আবেদন দাখিল করতে হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত জাতীয় রপ্তানি নীতিতে (২০১৫-১৮) ইলিশ মাছ শর্ত সাপেক্ষে রপ্তানিযোগ্য পণ্যের তালিকায় রাখা হয়। পরের দুটি রপ্তানি নীতিতেও তা বহাল থাকে। তবে ২০১৯ সালে প্রথমবার ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। সেবার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে পাঠানো ইলিশের প্রথম তিন চালানের মূল্য ধরা হয় কেজিপ্রতি ৬ ডলার (বাংলাদেশের ৫০৭ টাকা)। পরে অবশ্য তা কেজিপ্রতি ১০ ডলারে উন্নীত হয়। এবার ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ইলিশ মাছ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্যে দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৭৬ টন বা ৪ লাখ ৭৬ হাজার কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়। এতে আয় হয় সাড়ে ৩৯ লাখ ডলার।
২০২০-২১ অর্থবছরে ১ হাজার ৬৯৯ টন ইলিশ রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। তখন প্রতি কেজি ইলিশ মাছ ১০, ৬ ও ৮ ডলার দামে রপ্তানি হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে ১ হাজার ২৩০ টন রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ২৪ লাখ ডলার। প্রতি কেজির রপ্তানি মূল্য ছিল ১০ ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৩৯১ টন ইলিশ রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৮০২ টন ইলিশ রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ৮০ লাখ ডলার। তখন প্রতি কেজি ইলিশ মাছের রপ্তানি মূল্য ছিল ১০ ডলার বা ১ হাজার ৯৮ টাকা।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে হত্যাকাণ্ডসহ বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় দায়ের করা মামলার বিচার গতিশীল করতে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ারে থাকা মামলাগুলো এই কমিটির আওতার বাইরে থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের প্রশ্নই আসে না।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
৫ ঘণ্টা আগেতদন্ত কর্মকর্তার কাছে বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিন্তক, বুদ্ধিজীবী ও বামপন্থী রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর যে জবানবন্দি দিয়েছিলেন, সেটি গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আবেদন করবে প্রসিকিউশন।
৫ ঘণ্টা আগে