স্ট্রিম প্রতিবেদক
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের জেরা আজ হবে না। ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, আজ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সাবেক আইজিপি মামুনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী অ্যাডভোকেট আমির হোসেনের জেরা করা কথা ছিল। কিন্তু তাঁর সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজকের পরিবর্তে আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। এরপর তাঁকে জেরা করেন আসামি পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
গতকালের জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট গণভবনে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নিরাপত্তা সমন্বয় কমিটির একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তিন বাহিনীর প্রধান, এসবিপ্রধান মনিরুল ইসলাম, ডিজিএফআই-এনএসআই প্রধানসহ কমিটির ২৭ জন অংশ নেন। আমি নিজেও সেখানে ছিলাম। সেখানে আন্দোলন দমন ও নিয়ন্ত্রণ করা নিয়ে আলোচনা হয়। একপর্যায়ে বৈঠকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদন পেশ করছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। এর মধ্যেই চারদিকের পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হওয়ায় সেই বৈঠক মুলতবি হয়।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, ‘আন্দোলন দমনে মারণাস্ত্র ব্যবহারে প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেন কামাল, আনিসুল, ফজলে নূর তাপস, সালমান এফ রহমান, ওবায়দুল কাদের, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মির্জা আজম, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেননসহ কয়েকজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতাকর্মী ছাড়াও ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে সরকারকে উৎসাহিত করেন আওয়ামীপন্থী বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সংস্কৃতিকর্মী ও ব্যবসায়ীরা।’
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন গত জুলাইয়ে রাজসাক্ষী হওয়ার আবেদন করেছিলেন। তাঁর আবেদনটি ১০ জুলাই মঞ্জুর করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
তখন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি দোষী। আমি আমার অপরাধ স্বীকার করছি এবং এই মামলার প্রকৃত ঘটনা, সহঅপরাধীদের ভূমিকা ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের পূর্ণ বিবরণ আদালতের সামনে তুলে ধরতে চাই।’
সাবেক আইজিপির এই স্বীকারোক্তির পর আদালত তাকে ‘অ্যাপ্রুভার’ বা রাজসাক্ষী হিসেবে গ্রহণ করে নিরাপত্তার স্বার্থে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের জেরা আজ হবে না। ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, আজ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সাবেক আইজিপি মামুনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী অ্যাডভোকেট আমির হোসেনের জেরা করা কথা ছিল। কিন্তু তাঁর সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজকের পরিবর্তে আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। এরপর তাঁকে জেরা করেন আসামি পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
গতকালের জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট গণভবনে বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নিরাপত্তা সমন্বয় কমিটির একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তিন বাহিনীর প্রধান, এসবিপ্রধান মনিরুল ইসলাম, ডিজিএফআই-এনএসআই প্রধানসহ কমিটির ২৭ জন অংশ নেন। আমি নিজেও সেখানে ছিলাম। সেখানে আন্দোলন দমন ও নিয়ন্ত্রণ করা নিয়ে আলোচনা হয়। একপর্যায়ে বৈঠকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদন পেশ করছিল গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। এর মধ্যেই চারদিকের পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হওয়ায় সেই বৈঠক মুলতবি হয়।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আরও বলেন, ‘আন্দোলন দমনে মারণাস্ত্র ব্যবহারে প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেন কামাল, আনিসুল, ফজলে নূর তাপস, সালমান এফ রহমান, ওবায়দুল কাদের, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মির্জা আজম, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেননসহ কয়েকজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতাকর্মী ছাড়াও ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে সরকারকে উৎসাহিত করেন আওয়ামীপন্থী বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সংস্কৃতিকর্মী ও ব্যবসায়ীরা।’
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন গত জুলাইয়ে রাজসাক্ষী হওয়ার আবেদন করেছিলেন। তাঁর আবেদনটি ১০ জুলাই মঞ্জুর করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।
তখন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি দোষী। আমি আমার অপরাধ স্বীকার করছি এবং এই মামলার প্রকৃত ঘটনা, সহঅপরাধীদের ভূমিকা ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের পূর্ণ বিবরণ আদালতের সামনে তুলে ধরতে চাই।’
সাবেক আইজিপির এই স্বীকারোক্তির পর আদালত তাকে ‘অ্যাপ্রুভার’ বা রাজসাক্ষী হিসেবে গ্রহণ করে নিরাপত্তার স্বার্থে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
'দেশের পাবলিক প্লেস, গণপরিবহন, কর্মক্ষেত্র ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যৌন হয়রানি ও জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা অবসানে তিন বছর মেয়াদি একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।'
৩ ঘণ্টা আগেফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছে। এক্সিম ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক সময় ও পুঁজি চেয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল দিয়েছে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য’। ‘পলিটিক্যালি কনশাস, একাডেমিক ক্যাম্পাস’ স্লোগানকে সামনে রেখে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছে এই প্যানেল।
৩ ঘণ্টা আগেতবে এ উদ্যোগের আড়ালে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল বলে সমালোচকরা মনে করেন।
৪ ঘণ্টা আগে