নিহতের ছেলে জানান, রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক ফোন-কল পেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান রেজাউল ইসলাম। এ সময় বাড়ির সামনে ৪-৫ জন লোক দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের সঙ্গে পাশের একটি চায়ের দোকানে যান তিনি। সেখান থেকে ফেরার পথে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয় তাঁকে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
যশোরে গভীর রাতে ফোনে ডেকে নিয়ে রেজাউল ইসলাম নামে আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। জেলার সদর উপজেলার দৌলতদিহি গ্রামের তরফদারপাড়ায় মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাতে ঘটনাটি ঘটে।
হত্যার শিকার রেজাউল ইসলাম উপজেলার দৌলতদিহি গ্রামের গোলাম তরফদারের ছেলে। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁর নামে চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের একাধিক মামলাও রয়েছে। এ ধরনের ঘটনার জেরে এই হত্যাকাণ্ডটি হতে পারে বলে ধারণা করছেন স্থানীয় লোকজন।
স্থানীয়ভাবে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টুর সঙ্গে চলাচল করতেন রেজাউল। তবে দুই বছর আগে তিনি রাজনীতি থেকে সরে আসেন। বর্তমানে তিনি বাড়িতে গরু পোষা ও কৃষি কাজ করতেন। মঙ্গলবার রাতে অজ্ঞাত কয়েকজন তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে কল করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তরফদারপাড়া থেকে ধারালো অস্ত্রের কোপে তাঁর ক্ষতবিক্ষত ও গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানায় পরিবারের সদস্যেরা।
খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানার ও ডিবি পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। রেজাউল হত্যার বিষয়ে অনুসন্ধান করছে তারা।
রেজাউলের ছেলে মেহেদী আলম বলেন, ‘বাবা-মাসহ পরিবারের সবাই রাতের খাবার খেয়ে আমরা ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। রাত ১২টার পরে বাবার মোবাইল ফোনে একটি কল আসে। এরপর বাবা বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। মা দেখেন বাড়ির সামনে ৪-৫ জন লোক দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের সঙ্গে পাশের একটি চায়ের দোকানে যান বাবা। সেখান থেকে ফেরার পথে পরিকল্পিতভাবে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে ও গলা কেটে বাবাকে হত্যা করে।’ তিনি বাবার হত্যার বিচার চান।
হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাজী বাবুল জানান, খবর পেয়ে তাঁর নেতৃত্বে একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। সার্বিক বিষয়ে তদন্ত চলছে। মৃতদেহ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি এক প্রশ্নের জবাবে কাজী বাবুল বলেন, ‘নিহতের নামে মামলা আছে। তবে কয়টি মামলা আছে, এখন বলা সম্ভব হচ্ছে না।’ পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
রেজাউল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার।
যশোরে গভীর রাতে ফোনে ডেকে নিয়ে রেজাউল ইসলাম নামে আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। জেলার সদর উপজেলার দৌলতদিহি গ্রামের তরফদারপাড়ায় মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাতে ঘটনাটি ঘটে।
হত্যার শিকার রেজাউল ইসলাম উপজেলার দৌলতদিহি গ্রামের গোলাম তরফদারের ছেলে। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁর নামে চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্বের একাধিক মামলাও রয়েছে। এ ধরনের ঘটনার জেরে এই হত্যাকাণ্ডটি হতে পারে বলে ধারণা করছেন স্থানীয় লোকজন।
স্থানীয়ভাবে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টুর সঙ্গে চলাচল করতেন রেজাউল। তবে দুই বছর আগে তিনি রাজনীতি থেকে সরে আসেন। বর্তমানে তিনি বাড়িতে গরু পোষা ও কৃষি কাজ করতেন। মঙ্গলবার রাতে অজ্ঞাত কয়েকজন তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে কল করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তরফদারপাড়া থেকে ধারালো অস্ত্রের কোপে তাঁর ক্ষতবিক্ষত ও গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানায় পরিবারের সদস্যেরা।
খবর পেয়ে কোতোয়ালি থানার ও ডিবি পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। রেজাউল হত্যার বিষয়ে অনুসন্ধান করছে তারা।
রেজাউলের ছেলে মেহেদী আলম বলেন, ‘বাবা-মাসহ পরিবারের সবাই রাতের খাবার খেয়ে আমরা ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। রাত ১২টার পরে বাবার মোবাইল ফোনে একটি কল আসে। এরপর বাবা বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। মা দেখেন বাড়ির সামনে ৪-৫ জন লোক দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের সঙ্গে পাশের একটি চায়ের দোকানে যান বাবা। সেখান থেকে ফেরার পথে পরিকল্পিতভাবে দুর্বৃত্তরা কুপিয়ে ও গলা কেটে বাবাকে হত্যা করে।’ তিনি বাবার হত্যার বিচার চান।
হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাজী বাবুল জানান, খবর পেয়ে তাঁর নেতৃত্বে একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। সার্বিক বিষয়ে তদন্ত চলছে। মৃতদেহ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি এক প্রশ্নের জবাবে কাজী বাবুল বলেন, ‘নিহতের নামে মামলা আছে। তবে কয়টি মামলা আছে, এখন বলা সম্ভব হচ্ছে না।’ পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে।
রেজাউল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার।
আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদ পাঠানোর কথা থাকলেও তা দেওয়া হয়নি। কমিশনের একটি সূত্র জানায়, আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরবেন। তখন তাঁর হাতে জুলাই সনদের খসড়া তুলে দেওয়া হবে। এরপর রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে খসড়ার কপি পাঠানো হবে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসাভাতা বাড়ানোর আশ্বাস পেয়েছেন জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনে থাকা এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা। ওই আশ্বাস বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে এক মাসের সময় বেঁধে দিয়ে রাস্তা ছেড়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেউভয়প্রান্তে ছয়টি ট্রেন আটকা পড়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি যাত্রীবাহী ও একটি মালবাহী ট্রেন রয়েছে। এতে বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে ঢাকার সঙ্গে রাজশাহী, খুলনা ও রংপুর বিভাগের রেল যোগাযোগে সিডিউল।
৩ ঘণ্টা আগেবেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করছেন শিক্ষকেরা। তাঁদের অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সরকারি নিয়মে বাড়িভাড়া, মেডিকেল ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতা ও শ্রান্তি বিনোদন ভাতা প্রদান এবং সর্বজনীন বদলি।
৪ ঘণ্টা আগে