.png)

বাসস

২০২৪-এর আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার সাভারে মাছ ব্যবসায়ী নবী নূর মোড়লকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ। এটিই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা হত্যা মামলাগুলোর মধ্যে প্রথম চার্জশিট।
চার্জশিটে বলা হয়েছে, মামলার আসামি শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান ও কামরুল ইসলামের উসকানিমূলক বক্তব্য এবং নির্দেশে মামলার অন্য আসামি ডা. এনামুর রহমানের নেতৃত্বে বাকি আসামিরা ভিকটিম নবী নূর মোড়লকে গুলি করে হত্যা করেছে।
চার্জশিটভুক্ত উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে আরও রয়েছেন সাবেক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব, সাভারের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুল আলম সমর, সাভার পৌরসভার সাবেক মেয়র হাজী আব্দুল গনি ও সাবেক কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফয়সাল আলম চার্জশিটে উল্লেখ করেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ২০২৪-এর ২০ জুলাই সাভারের ওয়াপদা রোডে আন্দোলনরত জনতার সঙ্গে যোগ দেন মাছ ব্যবসায়ী নবী নূর মোড়ল। এ সময় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের উসকানিমূলক বক্তব্য ও নির্দেশে ডা. এনামুর রহমান, মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও হাজী আব্দুল গনির নেতৃত্বে অন্য আসামিরা পিস্তল, শর্টগান ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালায়।
চার্জশিটে আরও বলা হয়, হামলার সময় সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজন তাঁর হাতে থাকা শর্টগান থেকে এবং সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুল আলম সমর তাঁদের কাছে থাকা পিস্তল থেকে আন্দোলনকারীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। এ সময় মঞ্জুরুল আলম রাজীবের পিস্তল থেকে ছোড়া একটি গুলি নবী নূর মোড়লের পেটের বাঁ পাশে বিদ্ধ হয়ে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে পরদিন ২১ জুলাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় নিহত নবী নূর মোড়লের স্ত্রী আকলিমা বেগম বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সাভার মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ফয়সাল আলম বাসসকে বলেন, ‘মাছ ব্যবসায়ী নবী নূর মোড়লকে গুলি করে হত্যা মামলার তদন্তে সত্যতা পাওয়ায় শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছি।’
মামলার বাদী ও নিহত নবী নূর মোড়লের স্ত্রী আকলিমা বেগম বাসসকে বলেন, ‘আমার স্বামীর হত্যাকারী শেখ হাসিনাসহ সকল আসামির বিচার চাই।’

২০২৪-এর আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার সাভারে মাছ ব্যবসায়ী নবী নূর মোড়লকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে পুলিশ। এটিই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা হত্যা মামলাগুলোর মধ্যে প্রথম চার্জশিট।
চার্জশিটে বলা হয়েছে, মামলার আসামি শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান ও কামরুল ইসলামের উসকানিমূলক বক্তব্য এবং নির্দেশে মামলার অন্য আসামি ডা. এনামুর রহমানের নেতৃত্বে বাকি আসামিরা ভিকটিম নবী নূর মোড়লকে গুলি করে হত্যা করেছে।
চার্জশিটভুক্ত উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে আরও রয়েছেন সাবেক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাবেক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব, সাভারের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুল আলম সমর, সাভার পৌরসভার সাবেক মেয়র হাজী আব্দুল গনি ও সাবেক কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মানিক মোল্লা।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফয়সাল আলম চার্জশিটে উল্লেখ করেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ২০২৪-এর ২০ জুলাই সাভারের ওয়াপদা রোডে আন্দোলনরত জনতার সঙ্গে যোগ দেন মাছ ব্যবসায়ী নবী নূর মোড়ল। এ সময় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের উসকানিমূলক বক্তব্য ও নির্দেশে ডা. এনামুর রহমান, মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও হাজী আব্দুল গনির নেতৃত্বে অন্য আসামিরা পিস্তল, শর্টগান ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালায়।
চার্জশিটে আরও বলা হয়, হামলার সময় সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজন তাঁর হাতে থাকা শর্টগান থেকে এবং সাভার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব ও তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুল আলম সমর তাঁদের কাছে থাকা পিস্তল থেকে আন্দোলনকারীদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোড়েন। এ সময় মঞ্জুরুল আলম রাজীবের পিস্তল থেকে ছোড়া একটি গুলি নবী নূর মোড়লের পেটের বাঁ পাশে বিদ্ধ হয়ে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। পরে তাঁকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে পরদিন ২১ জুলাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় নিহত নবী নূর মোড়লের স্ত্রী আকলিমা বেগম বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর সাভার মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে চলতি বছরের ৯ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ফয়সাল আলম বাসসকে বলেন, ‘মাছ ব্যবসায়ী নবী নূর মোড়লকে গুলি করে হত্যা মামলার তদন্তে সত্যতা পাওয়ায় শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছি।’
মামলার বাদী ও নিহত নবী নূর মোড়লের স্ত্রী আকলিমা বেগম বাসসকে বলেন, ‘আমার স্বামীর হত্যাকারী শেখ হাসিনাসহ সকল আসামির বিচার চাই।’
.png)

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রত্যাবাসিত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় সমুদ্রপথে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। অনিয়মিতভাবে লিবিয়ায় প্রবেশের পর তারা অনেকেই সেখানকার বিভিন্ন জায়গায় অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হন।
৩৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ‘গরু চোর’ সন্দেহে আটকের পর গণপিটুনিতে মতিয়ার রহমান (৪৫) নামের একজন নিহত হয়েছেন। একই সময় মারধরে আহত হয়েছেন তিনজন। আজ শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) ভোরের দিকে উপজেলার বলভদ্রপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার পুরাপাড়া ইউনিয়নের ঘোনাপাড়া গ্রামে বৃহস্পতিবার বিয়ের পর স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ি ফেরেন জামাল ফকির। ওইদিনই স্ত্রীকে নিয়ে পার্শ্ববর্তী উপজেলা সালথার পিসনাইল গ্রামে নিজ বাড়িতে ছিলেন তিনি। রাতে স্ত্রীর সঙ্গে বাসর ঘরে প্রবেশ করেন তিনি। সকালে বসতবাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে আখ চ
৩ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে অধিকৃত অঞ্চলের ওপর তথাকথিত ‘ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব’ আরোপের লক্ষ্যে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় খসড়া বিল অনুমোদনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
৪ ঘণ্টা আগে