স্ট্রিম প্রতিবেদক
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। মিছিলপূর্ব সমাবেশে বক্তারা বলেছেন, নুরকে রক্তাক্ত করার মধ্য দিয়ে সকল জুলাই যোদ্ধাদের রক্তাক্ত করা হয়েছে। নুরের ওপর হামলাকারীদের বাঁচার উপায় নাই।
আজ শনিবার (৩০ আগস্ট) বাদ জোহর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ। দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভপূর্ব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ ও মাওলানা আব্দুল হালিমসহ আরও অনেকে।
মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, ‘নুরুল হক নুর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠ। ভিডিওতে দেখা যাওয়া পুলিশ, সেনা ও গোয়েন্দা সদস্যদের মধ্যে যারা ছদ্মবেশ ধারণ করে নুরের ওপর হামলা করেছেন; তাদের বাঁচার উপায় নাই।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশ ও সেনা সদস্যদের উপস্থিতিতে একজন জাতীয় নেতার ওপর এরকম ন্যক্যারজনক ঘটনা ঘটবে, আমরা এটার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘নুরুল হক নুরকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা করা হয়েছে। এটি একটি সুপরিকল্পিত ঘটনা। এর উদ্দেশ্য ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশে পুনর্বাসিত করা।’
হামলাকারীদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যারা এর নেতৃত্বে ছিলেন কিছু কিছু তথ্য আমরা পেয়েছি, আপনাদের আমলনামা জনগণের কাছে আছে।’
সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আপনাদের প্রস্তুতি আমরা গতকাল দেখে ফেলেছি। আপনারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন ফ্যাসিবাদের দোসরদেরকে পুনর্বাসনের। আপনার প্রশাসন পক্ষপাতদুষ্ট ভূমিকা রেখেছে। আপনার ফ্যাসিবাদের দোসর অফিসাররা অতি উৎসাহী হয়ে নুরসহ তাঁর নেতাদের ওপর হামলা চালিয়ে শুধু নিরপেক্ষতা হারায়নি, সরকারকে বিতর্কিত করেছে। জাতির সামনে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে।’
এসময় তিনি বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ দেখে তদন্ত করে দ্রুত হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এটাই আজকের জনসভার দাবি।’
সভাপতির বক্তব্যে হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘গতকাল যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে তার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নেই। একজন জাতীয় নেতাকে এইভাবে নির্যাতন করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। নুর তাঁর অফিসের সামনেই ছিলেন। সন্দেহ হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করতে পারতো।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। মিছিলপূর্ব সমাবেশে বক্তারা বলেছেন, নুরকে রক্তাক্ত করার মধ্য দিয়ে সকল জুলাই যোদ্ধাদের রক্তাক্ত করা হয়েছে। নুরের ওপর হামলাকারীদের বাঁচার উপায় নাই।
আজ শনিবার (৩০ আগস্ট) বাদ জোহর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ। দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভপূর্ব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ ও মাওলানা আব্দুল হালিমসহ আরও অনেকে।
মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, ‘নুরুল হক নুর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার কণ্ঠ। ভিডিওতে দেখা যাওয়া পুলিশ, সেনা ও গোয়েন্দা সদস্যদের মধ্যে যারা ছদ্মবেশ ধারণ করে নুরের ওপর হামলা করেছেন; তাদের বাঁচার উপায় নাই।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশ ও সেনা সদস্যদের উপস্থিতিতে একজন জাতীয় নেতার ওপর এরকম ন্যক্যারজনক ঘটনা ঘটবে, আমরা এটার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘নুরুল হক নুরকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা করা হয়েছে। এটি একটি সুপরিকল্পিত ঘটনা। এর উদ্দেশ্য ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশে পুনর্বাসিত করা।’
হামলাকারীদের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যারা এর নেতৃত্বে ছিলেন কিছু কিছু তথ্য আমরা পেয়েছি, আপনাদের আমলনামা জনগণের কাছে আছে।’
সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আপনাদের প্রস্তুতি আমরা গতকাল দেখে ফেলেছি। আপনারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন ফ্যাসিবাদের দোসরদেরকে পুনর্বাসনের। আপনার প্রশাসন পক্ষপাতদুষ্ট ভূমিকা রেখেছে। আপনার ফ্যাসিবাদের দোসর অফিসাররা অতি উৎসাহী হয়ে নুরসহ তাঁর নেতাদের ওপর হামলা চালিয়ে শুধু নিরপেক্ষতা হারায়নি, সরকারকে বিতর্কিত করেছে। জাতির সামনে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে।’
এসময় তিনি বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজ দেখে তদন্ত করে দ্রুত হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এটাই আজকের জনসভার দাবি।’
সভাপতির বক্তব্যে হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘গতকাল যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে তার নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নেই। একজন জাতীয় নেতাকে এইভাবে নির্যাতন করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। নুর তাঁর অফিসের সামনেই ছিলেন। সন্দেহ হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করতে পারতো।’
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সিটি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০২ সালে। সাভারের বিরুলিয়ায় ৪০ বিঘা জমিতে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থায়ী ক্যাম্পাস। ৫ হাজার ৭৫৯ শিক্ষার্থী ও ২০৮ শিক্ষকের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩ সালে কোনো গবেষণাই হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগেরফিকুল ইসলাম বলেন, ‘তিনি ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন। ওই বাসাটিই ছিল তাঁর টিউশনের বাসা। এখনো মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমরা তদন্ত করছি।’
১০ ঘণ্টা আগেডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) ২০২২–২০৩৫-এর রিভিউ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি বেশ কয়েকটি নির্দেশনার সংশোধনী প্রস্তাব নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে। নতুন এই সংশোধনীতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আওতাধীন বেশিরভাগ এলাকায় ভবনের উচ্চতার সীমানা (ফ্লোর এরিয়া রেশিও বা ফার) ও জনঘনত্ব বাড়ছে।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে আবেদনের ক্ষেত্রে ভোগান্তির অভিযোগ করছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। তাঁরা বলছেন, আবেদনের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইটে ঢুকতে জটিলতা দেখা যাচ্ছে। আবার ফি পরিশোধেও সমস্যা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে