২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে হল দখল ও আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংঘর্ষ নিহত হন ছাত্রলীগকর্মী ফারুক হোসেন। তাঁর মরদেহ ম্যানহোলে পাওয়া যায়। এ ঘটনায় করা মামলার পুলিশের অভিযোগপত্রে জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা ছাড়াও রাবি ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি শামসুল আলম গোলাপ, সম্পাদক মোবারক হোসেন, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি হাসমত আলী, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সভাপতি রাইজুল ইসলামসহ ১১৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ছাত্রলীগকর্মী ফারুক হোসেন হত্যা মামলার সব আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার (১২ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক জুলফিকার উল্লাহ চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মামলায় জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন কেন্দ্রীয় আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, রাজশাহী মহানগরের তৎকালীন আমির আতাউর রহমানসহ ১১৪ জন আসামি ছিলেন।
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম জানান, মামলার ১১৪ জন আসামির মধ্যে ৯ জন ইতোমধ্যে মারা গেছেন। ১০৫ জন জীবিত আছেন। রায় ঘোষণার সময় ২৫ আসামি উপস্থিত ছিলেন। বাকিরা অনুপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘সাক্ষ্য-প্রমাণে আসামিদের বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত সবাইকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।’
ফারুক হোসেন রাবির গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন। ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে হল দখল ও আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষ হয়। এতে ছাত্রলীগকর্মী ফারুক হোসেন নিহত হন। তাঁর মরদেহ ম্যানহোলে পাওয়া যায়।
ঘটনার পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম অপু বাদী হয়ে ৩৫ জন জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করে নগরের মতিহার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এর প্রায় আড়াই বছর পর ২০১২ সালের ২৮ জুলাই পুলিশ আদালতে ১,২৬৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দেয়।
পুলিশের অভিযোগপত্রে জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা ছাড়াও রাবি ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি শামসুল আলম গোলাপ, সম্পাদক মোবারক হোসেন, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি হাসমত আলী, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সভাপতি রাইজুল ইসলামসহ ১১৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। দীর্ঘদিন পর অবশেষে এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।
রায়ের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম বলেন, ‘রায়ে খুশি-অখুশি এখনই বলা যাবে না। আগে রায়টা দেখি, তারপর। তবে মামলাটা করার সময় প্রকৃত আসামিদের আড়াল করে রাজনৈতিক কারণে অন্যদের আসামি করা হয়েছিল।’
মামলায় আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোটেক আবু ইউসুফ সেলামি। তিনি মহানগর জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর। মামলার রায় সম্পর্কে জানতে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ছাত্রলীগকর্মী ফারুক হোসেন হত্যা মামলার সব আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার (১২ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক জুলফিকার উল্লাহ চাঞ্চল্যকর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মামলায় জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন কেন্দ্রীয় আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, রাজশাহী মহানগরের তৎকালীন আমির আতাউর রহমানসহ ১১৪ জন আসামি ছিলেন।
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম জানান, মামলার ১১৪ জন আসামির মধ্যে ৯ জন ইতোমধ্যে মারা গেছেন। ১০৫ জন জীবিত আছেন। রায় ঘোষণার সময় ২৫ আসামি উপস্থিত ছিলেন। বাকিরা অনুপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘সাক্ষ্য-প্রমাণে আসামিদের বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত সবাইকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।’
ফারুক হোসেন রাবির গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন। ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে হল দখল ও আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষ হয়। এতে ছাত্রলীগকর্মী ফারুক হোসেন নিহত হন। তাঁর মরদেহ ম্যানহোলে পাওয়া যায়।
ঘটনার পরদিন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম অপু বাদী হয়ে ৩৫ জন জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২৫ জনকে আসামি করে নগরের মতিহার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এর প্রায় আড়াই বছর পর ২০১২ সালের ২৮ জুলাই পুলিশ আদালতে ১,২৬৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দেয়।
পুলিশের অভিযোগপত্রে জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা ছাড়াও রাবি ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি শামসুল আলম গোলাপ, সম্পাদক মোবারক হোসেন, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি হাসমত আলী, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সভাপতি রাইজুল ইসলামসহ ১১৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। দীর্ঘদিন পর অবশেষে এ মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।
রায়ের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আলী আশরাফ মাসুম বলেন, ‘রায়ে খুশি-অখুশি এখনই বলা যাবে না। আগে রায়টা দেখি, তারপর। তবে মামলাটা করার সময় প্রকৃত আসামিদের আড়াল করে রাজনৈতিক কারণে অন্যদের আসামি করা হয়েছিল।’
মামলায় আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোটেক আবু ইউসুফ সেলামি। তিনি মহানগর জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর। মামলার রায় সম্পর্কে জানতে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ১৪৪৭ হিজরি উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম দক্ষিণ ও পূর্ব চত্বরে চলমান মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলার সময় এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন সামনে রেখে বিবাহিত শিক্ষার্থীদের জন্য হল নির্মাণসহ ১০ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে ছাত্রদল–মনোনীত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ প্যানেল।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের মাসকান্দা বাসস্ট্যান্ডে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় গেজেটভুক্ত জুলাইযোদ্ধা আবু রায়হানকে নাজেহালের অভিযোগ ওঠে ইউনাইটেড পরিবহনের এক শ্রমিকের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে ইউনাইটেড পরিবহনের ব্যানারে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল হক শামীমের মালিকানাধীন বাস বন্ধের দাবি জানিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জুলাইয
২ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৯৫৩ জন নতুন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে