.png)

স্ট্রিম সংবাদদাতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভাসমান দোকান ও ভবঘুরে মানুষ উচ্ছেদ অভিযানের সময় দোকানদার ও ভবঘুরে মানুষের ওপর শারীরিক হামলার অভিযোগে শনিবার (২৬ অক্টোবর) দিবাগত রাতে টিএসসি থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও প্রক্টর অফিসের উদ্যোগে সন্ধ্যায় পরিচালিত উচ্ছেদ অভিযানের বিরোধিতা করে ভাসমান দোকানদার ও গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী এবং কার্যকরী সদস্য সর্বমিত্র চাকমা সহকারী প্রক্টর ড. মো. রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য সহকারী প্রক্টরদের সঙ্গে দেখা করেন এবং মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের শোকজ করার দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী ও কার্যকরী সদস্য সর্বমিত্র চাকমার নেতৃত্বে এবং প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর থেকে শাহবাগ মোড় পর্যন্ত ভাসমান দোকান উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। অভিযোগ রয়েছে, অভিযানের সময় ডাকসু নেতা ও প্রক্টরিয়াল টিম ভাসমান দোকানদার ও ফুল বিক্রেতাদের ওপর শারীরিক হামলা ও দোকানপাট ভাঙচুর করেন। এ ঘটনায় প্রতিবাদে টিএসসি থেকে ভিসি চত্বর হয়ে পুনরায় টিএসসিতে ফিরে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করে ভাসমান দোকানদার ও গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট।
রমনা কালীমন্দির গেটের কাছে ভাসমান মোমো বিক্রেতা মো. মহীনুদ্দিন বলেন, ‘আমার এই দোকান ছাড়া কোনো সহায়-সম্বল নেই। তারা যখন আসছিলেন, আমরা অনেকে সরে যাচ্ছিলাম। তারপরও আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করা হয়েছে। আমি দোকান নিয়ে সরে যাচ্ছিলাম, তবুও আমার দোকানটি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এত দিন ব্যবসা করেছি, কখনো কারও সঙ্গে দুর্ব্যবহার করিনি। অথচ তারা আমাদের গায়ে হাত তুললেন, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করলেন, এমনকি নারী ফুল বিক্রেতা ও পথশিশুদেরও ছাড় দেননি।’
বিপ্লবী ছাত্র–যুব আন্দোলনের ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক নাঈম উদ্দিন বলেন, ‘ডাকসু নেতৃবৃন্দের উদ্যোগের যুক্তিসঙ্গত কারণ আছে—ক্যাম্পাসে সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি। কিন্তু ক্যাম্পাসসংলগ্ন ভাসমান দোকানদারদের পরিবার রুটি-রুজির জন্য এসব দোকানের ওপর নির্ভরশীল। অনেক ছিন্নমূল শিশু এখানেই বসবাস করে। তাদের তাড়ালে তারা অন্যত্র গিয়ে গালিগালাজ ও হয়রানির শিকার হবে। তাই পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে তাদের সহায়–সম্বল ধ্বংস করা মোটেও সমীচীন নয়। উচ্ছেদ অভিযানের সময় তাদের ওপর গালিগালাজ ও মারধর করা শিষ্টাচারবহির্ভূত। আমরা আশা করি রাষ্ট্র ও প্রশাসন এসব ছিন্নমূল দোকানদার ও শিশুদের পুনর্বাসন নিশ্চিত করবে।’
অন্যদিকে সর্বমিত্র চাকমা দাবি করেন, উচ্ছেদ অভিযানের সময় তাদের কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, আয়োজিত মিছিলটি বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উসকানিতে হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের শোকজ করার দাবি জানান তিনি।
ডাকসুর সাধারণ সম্পাদক এস এম ফরহাদ এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘ক্যাম্পাসের স্টেকহোল্ডার হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী। এর বাইরে কোনো মাদক ব্যবসায়ী, অনিবন্ধিত দোকানদার কিংবা হকারদের কোনো ইস্যুই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়। বহিরাগত উচ্ছেদে যাদের পুরোনো মাদক ও অবৈধ অর্থ লেনদেনের সিন্ডিকেট ভেঙে যাচ্ছে, তারা আজ নতুন বয়ান হাজির করার চেষ্টা করছে এবং মিছিলেরও আয়োজন করেছে। কথা একটাই, হয় ডাকসু থাকবে, নতুবা অবৈধ ব্যবসা ও মাদক সিন্ডিকেট থাকবে; দুটো একসঙ্গে চলতে দেব না।’
দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বার্থে নিবন্ধনবিহীন অবৈধ দোকানের অনুমতি আমরা দিচ্ছি না। এ কারণে মেট্রোরেলের নিচে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যেসব অবৈধ দোকান আছে, আমরা সেগুলো সরিয়ে দিচ্ছি। গত তিন দিন ধরে আমরা উচ্ছেদ কার্যক্রম জোরেশোরে শুরু করেছি। এতে কিছু বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী বিরোধিতা করছে। ত্রিশ–পঁয়ত্রিশ হাজার শিক্ষার্থীর স্বার্থে যদি পাঁচজনের দাবি ভিন্ন হয়, তাহলে আমি বৃহত্তর স্বার্থের দিকেই তাকাব। এটা আমরা একা করছি না—ডাকসু সহযোগিতা করছে। আমরা জিরো টলারেন্সে আছি। ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসে কোনো অবৈধ দোকান থাকবে না। মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা যদি বর্তমান শিক্ষার্থী হন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রক্টরিয়াল সভা করে আগামীকাল তাঁদের শোকজ করা হবে। এটি আমাদের প্রথম ও নিশ্চিত সিদ্ধান্ত।’
ক্যাম্পাসে আন্দোলন করার গণতান্ত্রিক অধিকার শিক্ষার্থীদের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যদি ক্যাম্পাসে মিছিল করে, এতে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু দুই-একজন শিক্ষার্থী বাইরের টোকাই বা দোকানদারদের ইস্যুতে মিছিল করলে আমরা তা হতে দেব না। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয় জড়িত। গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার জন্য শাহবাগে অনেক জায়গা আছে; সেখানে গিয়ে মিছিল করতে পারেন। শিক্ষার্থীরা মিছিল করবে, সেটি আমরা অনুমোদন করব।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ভাসমান দোকান ও ভবঘুরে মানুষ উচ্ছেদ অভিযানের সময় দোকানদার ও ভবঘুরে মানুষের ওপর শারীরিক হামলার অভিযোগে শনিবার (২৬ অক্টোবর) দিবাগত রাতে টিএসসি থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও প্রক্টর অফিসের উদ্যোগে সন্ধ্যায় পরিচালিত উচ্ছেদ অভিযানের বিরোধিতা করে ভাসমান দোকানদার ও গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী এবং কার্যকরী সদস্য সর্বমিত্র চাকমা সহকারী প্রক্টর ড. মো. রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য সহকারী প্রক্টরদের সঙ্গে দেখা করেন এবং মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের শোকজ করার দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী ও কার্যকরী সদস্য সর্বমিত্র চাকমার নেতৃত্বে এবং প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর থেকে শাহবাগ মোড় পর্যন্ত ভাসমান দোকান উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। অভিযোগ রয়েছে, অভিযানের সময় ডাকসু নেতা ও প্রক্টরিয়াল টিম ভাসমান দোকানদার ও ফুল বিক্রেতাদের ওপর শারীরিক হামলা ও দোকানপাট ভাঙচুর করেন। এ ঘটনায় প্রতিবাদে টিএসসি থেকে ভিসি চত্বর হয়ে পুনরায় টিএসসিতে ফিরে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করে ভাসমান দোকানদার ও গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট।
রমনা কালীমন্দির গেটের কাছে ভাসমান মোমো বিক্রেতা মো. মহীনুদ্দিন বলেন, ‘আমার এই দোকান ছাড়া কোনো সহায়-সম্বল নেই। তারা যখন আসছিলেন, আমরা অনেকে সরে যাচ্ছিলাম। তারপরও আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করা হয়েছে। আমি দোকান নিয়ে সরে যাচ্ছিলাম, তবুও আমার দোকানটি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এত দিন ব্যবসা করেছি, কখনো কারও সঙ্গে দুর্ব্যবহার করিনি। অথচ তারা আমাদের গায়ে হাত তুললেন, অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করলেন, এমনকি নারী ফুল বিক্রেতা ও পথশিশুদেরও ছাড় দেননি।’
বিপ্লবী ছাত্র–যুব আন্দোলনের ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক নাঈম উদ্দিন বলেন, ‘ডাকসু নেতৃবৃন্দের উদ্যোগের যুক্তিসঙ্গত কারণ আছে—ক্যাম্পাসে সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি। কিন্তু ক্যাম্পাসসংলগ্ন ভাসমান দোকানদারদের পরিবার রুটি-রুজির জন্য এসব দোকানের ওপর নির্ভরশীল। অনেক ছিন্নমূল শিশু এখানেই বসবাস করে। তাদের তাড়ালে তারা অন্যত্র গিয়ে গালিগালাজ ও হয়রানির শিকার হবে। তাই পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে তাদের সহায়–সম্বল ধ্বংস করা মোটেও সমীচীন নয়। উচ্ছেদ অভিযানের সময় তাদের ওপর গালিগালাজ ও মারধর করা শিষ্টাচারবহির্ভূত। আমরা আশা করি রাষ্ট্র ও প্রশাসন এসব ছিন্নমূল দোকানদার ও শিশুদের পুনর্বাসন নিশ্চিত করবে।’
অন্যদিকে সর্বমিত্র চাকমা দাবি করেন, উচ্ছেদ অভিযানের সময় তাদের কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, আয়োজিত মিছিলটি বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উসকানিতে হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের শোকজ করার দাবি জানান তিনি।
ডাকসুর সাধারণ সম্পাদক এস এম ফরহাদ এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘ক্যাম্পাসের স্টেকহোল্ডার হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী। এর বাইরে কোনো মাদক ব্যবসায়ী, অনিবন্ধিত দোকানদার কিংবা হকারদের কোনো ইস্যুই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়। বহিরাগত উচ্ছেদে যাদের পুরোনো মাদক ও অবৈধ অর্থ লেনদেনের সিন্ডিকেট ভেঙে যাচ্ছে, তারা আজ নতুন বয়ান হাজির করার চেষ্টা করছে এবং মিছিলেরও আয়োজন করেছে। কথা একটাই, হয় ডাকসু থাকবে, নতুবা অবৈধ ব্যবসা ও মাদক সিন্ডিকেট থাকবে; দুটো একসঙ্গে চলতে দেব না।’
দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের স্বার্থে নিবন্ধনবিহীন অবৈধ দোকানের অনুমতি আমরা দিচ্ছি না। এ কারণে মেট্রোরেলের নিচে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যেসব অবৈধ দোকান আছে, আমরা সেগুলো সরিয়ে দিচ্ছি। গত তিন দিন ধরে আমরা উচ্ছেদ কার্যক্রম জোরেশোরে শুরু করেছি। এতে কিছু বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী বিরোধিতা করছে। ত্রিশ–পঁয়ত্রিশ হাজার শিক্ষার্থীর স্বার্থে যদি পাঁচজনের দাবি ভিন্ন হয়, তাহলে আমি বৃহত্তর স্বার্থের দিকেই তাকাব। এটা আমরা একা করছি না—ডাকসু সহযোগিতা করছে। আমরা জিরো টলারেন্সে আছি। ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসে কোনো অবৈধ দোকান থাকবে না। মিছিলে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা যদি বর্তমান শিক্ষার্থী হন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রক্টরিয়াল সভা করে আগামীকাল তাঁদের শোকজ করা হবে। এটি আমাদের প্রথম ও নিশ্চিত সিদ্ধান্ত।’
ক্যাম্পাসে আন্দোলন করার গণতান্ত্রিক অধিকার শিক্ষার্থীদের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যদি ক্যাম্পাসে মিছিল করে, এতে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু দুই-একজন শিক্ষার্থী বাইরের টোকাই বা দোকানদারদের ইস্যুতে মিছিল করলে আমরা তা হতে দেব না। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয় জড়িত। গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার জন্য শাহবাগে অনেক জায়গা আছে; সেখানে গিয়ে মিছিল করতে পারেন। শিক্ষার্থীরা মিছিল করবে, সেটি আমরা অনুমোদন করব।’
.png)

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারাদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, সহিংসতা প্রতিরোধ ও নির্বাচনী প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে বসেছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর উত্তরা থেকে মতিঝিল চলাচলকারী মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। দুপুর একটার দিকে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) একটি সূত্র স্ট্রিমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সংজ্ঞা অনুযায়ী শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক এ তিনটি দিক ভালো থাকলেই একজন মানুষকে সুস্থ বলা যায়। কিন্তু বাংলাদেশে এখনো স্বাস্থ্য বলতে কেবল শারীরিক দিককেই গুরুত্ব দেওয়া হয়, ফলে মানসিক স্বাস্থ্য উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
২ ঘণ্টা আগে
পাবনা-ঢাকা মহাসড়কে ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ অটোভ্যানের তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার জাফরাবাদে পাবনা-ঢাকা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে