স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহতদের গণকবর শনাক্ত ও সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছে ‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’।
আজ শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ৩টায় রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জুলাই শহীদদের গণকবরের পাশে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এ দাবি জানান। এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে তাঁরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের গণকবর জিয়ারত করেন।
আয়োজকরা জানান, বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘জুলাই গণহত্যা’ একটি নির্মম ও বেদনাদায়ক অধ্যায়। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, দ্রুত বিচার এবং অজ্ঞাতনামা শহীদদের মরদেহ শনাক্ত ও স্বীকৃতির দাবি জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে শহীদদের স্বজনেরা গভীর ক্ষোভ ও শোক প্রকাশ করেন। শহীদ ইমাম হাসান তায়েমের ভাই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শহীদ পরিবারগুলো এক বছর ধরে ক্ষতবিক্ষত হৃদয় নিয়ে ঘুরছে দ্বারে দ্বারে। আল্লাহর দোহাই লাগে, আপনারা আগের স্বৈরাচারী হইয়েন না। অবিলম্বে শহীদের লাশগুলো চিহ্নিত করে পরিবারের নিকটে বুঝিয়ে দিন।’
শহীদ সোহেল রানার ভাই নাবিল হোসেন আলভি বলেন, ‘এদের সবার ছিল পিতৃপরিচয়, ছিল পরিবার। অথচ স্বৈরাচার সরকার এদের বেওয়ারিশভাবে দাফন করেছে। অথচ তারা কেউই বেওয়ারিশ না, তাদের সবার ছিল ওয়ারিশ। সরকারের কাছে অনুরোধ, অনতিবিলম্বে মরদেহ শনাক্ত করে পরিবারের নিকট হস্তান্তর ও স্বীকৃতি দিন। দাবিগুলো পূরণ না হলে আমরা আরও কঠোর অবস্থানের দিকে যাব।’
‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’র মূল দাবিগুলোর মধ্যে আছে —জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১১৪ জনের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে দ্রুত শনাক্ত করে সরকারি স্বীকৃতি প্রদান, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করা, জুলাই গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিয়ে সরকারি সনদ প্রদান, আহতদের পুনর্বাসন ও সহায়তা নিশ্চিত করা।
আয়োজকরা জানান, এই দাবিগুলো অবিলম্বে বাস্তবায়ন না হলে তারা আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহতদের গণকবর শনাক্ত ও সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছে ‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’।
আজ শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ৩টায় রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জুলাই শহীদদের গণকবরের পাশে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এ দাবি জানান। এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে তাঁরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের গণকবর জিয়ারত করেন।
আয়োজকরা জানান, বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘জুলাই গণহত্যা’ একটি নির্মম ও বেদনাদায়ক অধ্যায়। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, দ্রুত বিচার এবং অজ্ঞাতনামা শহীদদের মরদেহ শনাক্ত ও স্বীকৃতির দাবি জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে শহীদদের স্বজনেরা গভীর ক্ষোভ ও শোক প্রকাশ করেন। শহীদ ইমাম হাসান তায়েমের ভাই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শহীদ পরিবারগুলো এক বছর ধরে ক্ষতবিক্ষত হৃদয় নিয়ে ঘুরছে দ্বারে দ্বারে। আল্লাহর দোহাই লাগে, আপনারা আগের স্বৈরাচারী হইয়েন না। অবিলম্বে শহীদের লাশগুলো চিহ্নিত করে পরিবারের নিকটে বুঝিয়ে দিন।’
শহীদ সোহেল রানার ভাই নাবিল হোসেন আলভি বলেন, ‘এদের সবার ছিল পিতৃপরিচয়, ছিল পরিবার। অথচ স্বৈরাচার সরকার এদের বেওয়ারিশভাবে দাফন করেছে। অথচ তারা কেউই বেওয়ারিশ না, তাদের সবার ছিল ওয়ারিশ। সরকারের কাছে অনুরোধ, অনতিবিলম্বে মরদেহ শনাক্ত করে পরিবারের নিকট হস্তান্তর ও স্বীকৃতি দিন। দাবিগুলো পূরণ না হলে আমরা আরও কঠোর অবস্থানের দিকে যাব।’
‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’র মূল দাবিগুলোর মধ্যে আছে —জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১১৪ জনের লাশ ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে দ্রুত শনাক্ত করে সরকারি স্বীকৃতি প্রদান, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুততম সময়ে সম্পন্ন করা, জুলাই গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিয়ে সরকারি সনদ প্রদান, আহতদের পুনর্বাসন ও সহায়তা নিশ্চিত করা।
আয়োজকরা জানান, এই দাবিগুলো অবিলম্বে বাস্তবায়ন না হলে তারা আরও কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবেন।
জুলাই গ্রাফিতি আমাদের ইতিহাসের অমূল্য সাক্ষ্য হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ন্যায়, সমতা ও মানবিকতার ভিত্তিতে শহীদদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্যকোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ‘কাফনের কাপড়’ গায়ে ৯ শিক্ষার্থী আমরণ অনশনে বসেছেন। শুক্রবার শুরু হওয়া এই কর্মসূচি আজ শনিবারও দুপুর পর্যন্ত চলছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’-এর প্রার্থীরা। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এই ইশতেহার ঘোষণা করেন সহ-সভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশকে এখনই পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের পথে এগোতে হবে। টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বিকল্প পরিচ্ছন্ন জ্বালানির ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।
৫ ঘণ্টা আগে