স্ট্রিম ডেস্ক
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে গাজা অভিমুখী ১১টি জাহাজের একটি ‘কনশানস’ থেকে আটক হওয়ার বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। বুধবার (৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টার কিছুক্ষণ পরে তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডি থেকে আটক হওয়ার ভিডিওটি পোস্ট করেন।
ভিডিওতে তিনি বলেন, ‘আমি শহিদুল আলম বাংলাদেশের একজন আলোকচিত্রী ও লেখক। আপনারা যদি এই ভিডিওটি দেখেন, সাগরে আমাদের আটক করা হয়েছে এবং আমাকে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী অপহরণ করেছে—যে দেশ (ইসরায়েল) যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা দেশের সক্রিয় সহায়তা ও সহযোগিতায় গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে।’
শহীদুলদের কনশানস জাহাজে মোট ৯৬ জন অ্যাকটিভিস্ট ছিলেন। তাদের মধ্যে ৮২ জন মিডিয়া ও চিকিৎসা পেশাজীবী এবং কিছু সংগঠক। এদের মধ্যে আবার মিডিয়া ব্যক্তিত্বই বেশি। এজন্য এটিকে মিডিয়া ফ্লোটিলা বলা হচ্ছিল।
শহীদুল আলম সহ তার সতীর্থদের লক্ষ্য ছিল গাজার ওপর চলমান ‘তথ্য অবরোধ’ ভাঙা। এজন্য তাঁরা সরাসরি সাংবাদিকতা, ধ্বংসযজ্ঞের ছবি তোলা ও তথ্য নথিভুক্ত করা এবং তাদের সঙ্গে থাকা চিকিৎসকরা সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। কিন্তু ইসরায়েলি সেনাদের হাতে আটক হওয়ায় তাদের সেই মিশন আর সফল হলো না।
এর আগে গত সপ্তাহের বুধবার রাত থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ইসরায়েলি নৌবাহিনী গাজায় মানবিক ত্রাণ সহায়তাবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’রও ৪০টির বেশি নৌযান ও ৪৫০ জন অ্যাকটিভিস্টকে আটক করে।
‘থাউজেন্ড ম্যাডলিনস টু গাজা (টিএমটিজি)’-র আয়োজক আন্তর্জাতিক উদ্যোগ ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি)। এফএফসি ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার’ যৌথ আয়োজক জোটগুলোর একটি।
ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘কনশানস’ জাহাজটিতে ২৫টি দেশের সাংবাদিক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আছেন। এফএফসির সর্বশেষ এই মিশন গত ৩০ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করে। তাদের লক্ষ্য ছিল তথ্যের ওপর ইসরায়েলের অবৈধ অবরোধ ভাঙ্গা এবং গাজার বাস্তব চিত্র তুলে ধরা।
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে গাজা অভিমুখী ১১টি জাহাজের একটি ‘কনশানস’ থেকে আটক হওয়ার বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। বুধবার (৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টার কিছুক্ষণ পরে তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডি থেকে আটক হওয়ার ভিডিওটি পোস্ট করেন।
ভিডিওতে তিনি বলেন, ‘আমি শহিদুল আলম বাংলাদেশের একজন আলোকচিত্রী ও লেখক। আপনারা যদি এই ভিডিওটি দেখেন, সাগরে আমাদের আটক করা হয়েছে এবং আমাকে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী অপহরণ করেছে—যে দেশ (ইসরায়েল) যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা দেশের সক্রিয় সহায়তা ও সহযোগিতায় গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে।’
শহীদুলদের কনশানস জাহাজে মোট ৯৬ জন অ্যাকটিভিস্ট ছিলেন। তাদের মধ্যে ৮২ জন মিডিয়া ও চিকিৎসা পেশাজীবী এবং কিছু সংগঠক। এদের মধ্যে আবার মিডিয়া ব্যক্তিত্বই বেশি। এজন্য এটিকে মিডিয়া ফ্লোটিলা বলা হচ্ছিল।
শহীদুল আলম সহ তার সতীর্থদের লক্ষ্য ছিল গাজার ওপর চলমান ‘তথ্য অবরোধ’ ভাঙা। এজন্য তাঁরা সরাসরি সাংবাদিকতা, ধ্বংসযজ্ঞের ছবি তোলা ও তথ্য নথিভুক্ত করা এবং তাদের সঙ্গে থাকা চিকিৎসকরা সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। কিন্তু ইসরায়েলি সেনাদের হাতে আটক হওয়ায় তাদের সেই মিশন আর সফল হলো না।
এর আগে গত সপ্তাহের বুধবার রাত থেকে শুক্রবার পর্যন্ত ইসরায়েলি নৌবাহিনী গাজায় মানবিক ত্রাণ সহায়তাবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’রও ৪০টির বেশি নৌযান ও ৪৫০ জন অ্যাকটিভিস্টকে আটক করে।
‘থাউজেন্ড ম্যাডলিনস টু গাজা (টিএমটিজি)’-র আয়োজক আন্তর্জাতিক উদ্যোগ ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি)। এফএফসি ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার’ যৌথ আয়োজক জোটগুলোর একটি।
ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘কনশানস’ জাহাজটিতে ২৫টি দেশের সাংবাদিক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা আছেন। এফএফসির সর্বশেষ এই মিশন গত ৩০ সেপ্টেম্বর যাত্রা শুরু করে। তাদের লক্ষ্য ছিল তথ্যের ওপর ইসরায়েলের অবৈধ অবরোধ ভাঙ্গা এবং গাজার বাস্তব চিত্র তুলে ধরা।
২০২৫ সালের ৮ অক্টোবরের ভোর। ভূমধ্যসাগরের উত্তাল ঢেউ ঠেলে এগোচ্ছিল ‘কনশানস’ নামের জাহাজটি। তাতে ছিলেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম। সেই সময় তিনি নিজের শেষ বার্তাটি ধারণ করেন মোবাইল ফোনে। শান্ত কণ্ঠে বলেন, ‘আমি শহিদুল আলম, বাংলাদেশ থেকে আসা একজন ফটোগ্রাফার ও লেখক।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুমের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হয়েছে। তাতে হাসিনা ছাড়াও তার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারেক সিদ্দিকীকে আসামি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নারী অধিকারকর্মীরা বলেছেন, সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা বাড়ানো হলেও সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন ছাড়া নারীর প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যাবে না। তাঁদের দাবি, সরাসরি নির্বাচন না হলে সংরক্ষিত আসন বাড়ানো নিরুৎসাহিত করা উচিত।
৩ ঘণ্টা আগে