স্ট্রিম ডেস্ক
জেন-জি বিক্ষোভের জেরে গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) পদত্যাগ করেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। পরে গতকালই তিনি হেলিকপ্টারে করে রাজধানী ছাড়েন। কিন্তু নেপালিদের কাছে এখন বড় প্রশ্ন হলো কে পি শর্মা কোথায় আছেন? কারণ ব্যাপক সহিংস বিক্ষোভে পদত্যাগ করে হেলিকপ্টারে রাজধানী ছাড়ার পর তাকে আর প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।
প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছিল, নিরাপত্তাজনিত কারণে অলিকে সেনাবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে নেওয়া হয়েছে। তবে তারপর থেকে তিনি কোথায় আছেন সে ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
কিছু অসমর্থিত সূত্রের বরাতে স্থানীয় সংবাদমাধমের খবরে বলা হয়েছে, চিকিৎসার জন্য অলি দুবাই গেছেন। আবার এই দাবিও করা হয়েছে, তিনি আত্মগোপনে চলে গেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি ছড়ানো গুজব হলো—তিনি মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে আশ্রয় নিয়ে থাকতে পারেন। যদিও এটি গুজব হিসেবেই রয়েছে। নেপালের সেনাবাহিনী এই খবর নিশ্চিত করেনি।
এদিকে, অলির পদত্যাগের কয়েক ঘণ্টা আগে তাঁর ২৫ সদস্যদের মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্য পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে ছিলেন যোগাযোগ ও তথ্যমন্ত্রী পৃথ্বি সুব্বা গুরুং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক, কৃষিমন্ত্রী রামনাথ অধিকারী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রদীপ পাউডেল ও যুব এবং ক্রীড়ামন্ত্রী তেজু লাল চৌধুরী। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকেই তাদের পদত্যাগের খবর পাওয়া যায়।
উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গত সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) জেন-জি বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভ চলাকালে দেশটির সংসদ ভবন, সিংহ দরবার কমপ্লেক্সে, সরকারি বিভিন্ন ভবন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবাসহ শীর্ষ রাজনীতিকের বাসভবন ও বিভিন্ন বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
জেন-জি বিক্ষোভের জেরে গতকাল মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) পদত্যাগ করেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। পরে গতকালই তিনি হেলিকপ্টারে করে রাজধানী ছাড়েন। কিন্তু নেপালিদের কাছে এখন বড় প্রশ্ন হলো কে পি শর্মা কোথায় আছেন? কারণ ব্যাপক সহিংস বিক্ষোভে পদত্যাগ করে হেলিকপ্টারে রাজধানী ছাড়ার পর তাকে আর প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।
প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছিল, নিরাপত্তাজনিত কারণে অলিকে সেনাবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে নেওয়া হয়েছে। তবে তারপর থেকে তিনি কোথায় আছেন সে ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
কিছু অসমর্থিত সূত্রের বরাতে স্থানীয় সংবাদমাধমের খবরে বলা হয়েছে, চিকিৎসার জন্য অলি দুবাই গেছেন। আবার এই দাবিও করা হয়েছে, তিনি আত্মগোপনে চলে গেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি ছড়ানো গুজব হলো—তিনি মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে আশ্রয় নিয়ে থাকতে পারেন। যদিও এটি গুজব হিসেবেই রয়েছে। নেপালের সেনাবাহিনী এই খবর নিশ্চিত করেনি।
এদিকে, অলির পদত্যাগের কয়েক ঘণ্টা আগে তাঁর ২৫ সদস্যদের মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্য পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে ছিলেন যোগাযোগ ও তথ্যমন্ত্রী পৃথ্বি সুব্বা গুরুং, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক, কৃষিমন্ত্রী রামনাথ অধিকারী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রদীপ পাউডেল ও যুব এবং ক্রীড়ামন্ত্রী তেজু লাল চৌধুরী। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকেই তাদের পদত্যাগের খবর পাওয়া যায়।
উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে গত সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) জেন-জি বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভ চলাকালে দেশটির সংসদ ভবন, সিংহ দরবার কমপ্লেক্সে, সরকারি বিভিন্ন ভবন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবাসহ শীর্ষ রাজনীতিকের বাসভবন ও বিভিন্ন বেসরকারি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
নেপালে সহিংস বিক্ষোভের পর কে পি শর্মার অলির সরকারের পতন হয়েছে। তাঁর পদত্যাগপত্র দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাওডেল। নেপালে সেনাবাহিনী সম্ভত প্রেসিডেন্ট সুরক্ষা দিচ্ছে। তবে নেপালের সামনের দিনগুলো কিভাবে এগোবে তা অনিশ্চিত।
২ ঘণ্টা আগেবিক্ষোভের আগুনে জ্বলছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। তবে অনেক নাগরিক মনে করছেন, হিমালয় উপত্যকা থেকে বাইরে যে তথ্য যাচ্ছে, তার অনেকটাই বিকৃত বা ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। মানুষের মধ্যে এখনো প্রবল আতঙ্ক বিরাজ করছে।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি হামলার পরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জল্পনা ছড়িয়ে পড়ে—আমেরিকার সর্বশেষ প্রস্তাব আসলে হামাস নেতাদের এক জায়গায় জড়ো করার একটি কৌশল ছিল। যাতে তাদের সহজে টার্গেট করা যায়।
৩ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘ভারতের হস্তক্ষেপ’ সংক্রান্ত বিতর্ক পুরোনো। ২০০৬ সালের গণআন্দোলন থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সীমান্ত বিরোধ পর্যন্ত বহু ইস্যুতে ভারতের প্রভাব নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগে