স্ট্রিম ডেস্ক

ব্রিটেনের সাবেক সিটি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে চলা দুর্নীতির মামলা একটি ‘প্রহসন’ এবং এটি ‘রাজনৈতিক প্রতিশোধ’ থেকে করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রশাসন ‘ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক অভিযোগ’ ছড়াচ্ছে এবং মনগড়া অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমনটি দাবি করেন। সেই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ঢাকায় চলমান তথাকথিত এই বিচার সম্পূর্ণ প্রহসন। এটি মনগড়া অভিযোগের ওপর দাঁড়ানো এবং স্পষ্ট রাজনৈতিক প্রতিশোধ দ্বারা পরিচালিত। গত এক বছরে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ বারবার বদলেছে। কিন্তু বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ একবারও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতে রাজি হয়নি জানিয়ে টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, ‘এমনকি লন্ডন সফরের সময় বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যে আমরা যে ন্যায্য বিচারের নীতি মানি, তাঁর সঙ্গে এ ধরনের আচরণ একেবারেই মেলে না।’

নিজেকে নির্দোষ দাবি করে টিউলিপ বলেন, ‘শুরু থেকেই আমি স্পষ্ট করেছি, আমি কোনো ভুল করিনি। আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আমি জবাব দেব। রাজনৈতিক লাভের জন্য আমার নাম কলঙ্কিত করা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ক্ষতিকর।’
উল্লেখ্য, টিউলিপ সিদ্দিকের মা শেখ রেহানা ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন।
গতকাল বুধবার সকালে শেখ রেহানা ও তাঁর তিন ছেলেমেয়ের বিরুদ্ধে ৩০ কাঠার প্লট দুর্নীতির পৃথক মামলায় সাক্ষ্য দেন দুদকের তিন কর্মকর্তা। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক রবিউল আলম তাঁদের জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
পরে দুদকের আইনজীবী খান মোহাম্মদ মইনুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য টিউলিপ সিদ্দিক বিশেষ ক্ষমতা ব্যবহার করে তাঁর খালা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। এর মাধ্যমে তাঁর মা শেখ রেহানা, ভাই রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বোন আজমিনা সিদ্দিকের জন্য পূর্বাচল নতুন শহরের ডিপ্লোমেটিক জোনে প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হয়।

ব্রিটেনের সাবেক সিটি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে চলা দুর্নীতির মামলা একটি ‘প্রহসন’ এবং এটি ‘রাজনৈতিক প্রতিশোধ’ থেকে করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রশাসন ‘ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক অভিযোগ’ ছড়াচ্ছে এবং মনগড়া অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমনটি দাবি করেন। সেই পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ঢাকায় চলমান তথাকথিত এই বিচার সম্পূর্ণ প্রহসন। এটি মনগড়া অভিযোগের ওপর দাঁড়ানো এবং স্পষ্ট রাজনৈতিক প্রতিশোধ দ্বারা পরিচালিত। গত এক বছরে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ বারবার বদলেছে। কিন্তু বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ একবারও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতে রাজি হয়নি জানিয়ে টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, ‘এমনকি লন্ডন সফরের সময় বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যে আমরা যে ন্যায্য বিচারের নীতি মানি, তাঁর সঙ্গে এ ধরনের আচরণ একেবারেই মেলে না।’

নিজেকে নির্দোষ দাবি করে টিউলিপ বলেন, ‘শুরু থেকেই আমি স্পষ্ট করেছি, আমি কোনো ভুল করিনি। আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা হলে আমি জবাব দেব। রাজনৈতিক লাভের জন্য আমার নাম কলঙ্কিত করা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ক্ষতিকর।’
উল্লেখ্য, টিউলিপ সিদ্দিকের মা শেখ রেহানা ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন।
গতকাল বুধবার সকালে শেখ রেহানা ও তাঁর তিন ছেলেমেয়ের বিরুদ্ধে ৩০ কাঠার প্লট দুর্নীতির পৃথক মামলায় সাক্ষ্য দেন দুদকের তিন কর্মকর্তা। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক রবিউল আলম তাঁদের জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
পরে দুদকের আইনজীবী খান মোহাম্মদ মইনুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য টিউলিপ সিদ্দিক বিশেষ ক্ষমতা ব্যবহার করে তাঁর খালা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর চাপ সৃষ্টি করেন। এর মাধ্যমে তাঁর মা শেখ রেহানা, ভাই রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বোন আজমিনা সিদ্দিকের জন্য পূর্বাচল নতুন শহরের ডিপ্লোমেটিক জোনে প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হয়।

ইউরোপিয়ান নয়; এমন ১৯টি দেশ থেকে অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড, নাগরিকত্বের প্রক্রিয়াসহ অভিবাসন সংক্রান্ত সব ধরনের আবেদন স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
৪ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন ইস্যুতে একটি শান্তি চুক্তি করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টানা পাঁচ ঘণ্টা আলোচনা করেছেন। তাতেও কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি দুই দেশের আলোচকরা।
৬ ঘণ্টা আগে
কারাবন্দি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর বোন উজমা খানম এ তথ্য জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ঘিরে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। ইমরান খান ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে কারাবন্দী। সম্প্রতি তার মৃত্যু বা গুরুতর অসুস্থতার গুজব ছড়িয়ে পড়ায় তার সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে