স্ট্রিম ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের প্রভিডেন্স শহরে অবস্থিত ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্দুক হামলায় দুই শিক্ষার্থী নিহত এবং আরও নয়জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বারাস ও হলি ইঞ্জিনিয়ারিং ভবনের ভেতরে ঘটে।
সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইনাল পরীক্ষা চলছিল। ভবনটির দরজা খোলা ছিল। হঠাৎ গুলির শব্দ শোনা গেলে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছোটাছুটি শুরু করেন।
ঘটনাস্থলেই বা অল্প সময়ের মধ্যে দুজন শিক্ষার্থী মারা যান। আহত নয়জনের বেশিরভাগের অবস্থা গুরুতর হলেও স্থিতিশীল। শুরুতে আহতের সংখ্যা আটজন বলা হলেও পরে কর্তৃপক্ষ তা সংশোধন করে নয়জন নিশ্চিত করে।
ঘটনার পর ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ জরুরি সতর্কবার্তা পাঠায়। পুরো ক্যাম্পাসে লকডাউন জারি করা হয়। শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ অবস্থানে নিরাপদে থাকতে বলা হয়। অনেকে ডরমিটরি, শ্রেণিকক্ষ ও অন্যান্য ভবনে দরজা বন্ধ করে আশ্রয় নেন।
প্রভিডেন্স পুলিশসহ অঙ্গরাজ্য ও ফেডারেল সংস্থার প্রায় ৪০০ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সদস্য অভিযানে অংশ নেন। ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। সন্দেহভাজন ধরা না পড়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানায়, হামলাকারী একজন পুরুষ। তিনি কালো পোশাক পরিহিত ছিলেন। ঘটনার পর তিনি হেঁটে পালিয়ে যান। এখনো হামলার উদ্দেশ্য জানা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক আছে কি না, তাও নিশ্চিত করা হয়নি।
ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানায়। শিক্ষার্থীদের জন্য কাউন্সেলিং সেবা চালু করা হয়। প্রভিডেন্স শহরের মেয়র এক সংবাদ সম্মেলনে হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, স্থানীয় প্রশাসন ফেডারেল সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও ঘটনাটি সম্পর্কে অবহিত হন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। তিনি নিহত ও আহতদের জন্য প্রার্থনা করার আহ্বান জানান।
ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকেই আতঙ্কজনক অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেন। একজন শিক্ষার্থীর মায়ের কাছে পাঠানো বার্তা বিশেষভাবে আলোচিত হয়। সেখানে লেখা ছিল, ‘দৌড়াতে যাচ্ছি, ভালোবাসি।’
চিয়াং-হেং চিয়েন নামের এক শিক্ষার্থী স্থানীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে বলেন, তারা চারজন একটি গবেষণাগারে কাজ করছিলেন। সে সময় মোবাইলে এক ব্লক দূরেই বন্দুক হামলার বার্তা পান। তাঁরা প্রায় দুই ঘণ্টা ডেস্কের নিচে লুকিয়ে ছিলেন।
এই ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রে ক্যাম্পাস নিরাপত্তা ও অস্ত্র সহিংসতা নিয়ে চলমান জাতীয় বিতর্ককে আবার সামনে নিয়ে এসেছে। রোড আইল্যান্ডে কঠোর অস্ত্র আইন থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের ঘটনা গভীর উদ্বেগ তৈরি করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের প্রভিডেন্স শহরে অবস্থিত ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্দুক হামলায় দুই শিক্ষার্থী নিহত এবং আরও নয়জন আহত হয়েছেন। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বারাস ও হলি ইঞ্জিনিয়ারিং ভবনের ভেতরে ঘটে।
সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইনাল পরীক্ষা চলছিল। ভবনটির দরজা খোলা ছিল। হঠাৎ গুলির শব্দ শোনা গেলে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছোটাছুটি শুরু করেন।
ঘটনাস্থলেই বা অল্প সময়ের মধ্যে দুজন শিক্ষার্থী মারা যান। আহত নয়জনের বেশিরভাগের অবস্থা গুরুতর হলেও স্থিতিশীল। শুরুতে আহতের সংখ্যা আটজন বলা হলেও পরে কর্তৃপক্ষ তা সংশোধন করে নয়জন নিশ্চিত করে।
ঘটনার পর ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ জরুরি সতর্কবার্তা পাঠায়। পুরো ক্যাম্পাসে লকডাউন জারি করা হয়। শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ অবস্থানে নিরাপদে থাকতে বলা হয়। অনেকে ডরমিটরি, শ্রেণিকক্ষ ও অন্যান্য ভবনে দরজা বন্ধ করে আশ্রয় নেন।
প্রভিডেন্স পুলিশসহ অঙ্গরাজ্য ও ফেডারেল সংস্থার প্রায় ৪০০ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সদস্য অভিযানে অংশ নেন। ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। সন্দেহভাজন ধরা না পড়ায় সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়।
কর্তৃপক্ষ জানায়, হামলাকারী একজন পুরুষ। তিনি কালো পোশাক পরিহিত ছিলেন। ঘটনার পর তিনি হেঁটে পালিয়ে যান। এখনো হামলার উদ্দেশ্য জানা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক আছে কি না, তাও নিশ্চিত করা হয়নি।
ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিহত ও আহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানায়। শিক্ষার্থীদের জন্য কাউন্সেলিং সেবা চালু করা হয়। প্রভিডেন্স শহরের মেয়র এক সংবাদ সম্মেলনে হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, স্থানীয় প্রশাসন ফেডারেল সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও ঘটনাটি সম্পর্কে অবহিত হন। তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। তিনি নিহত ও আহতদের জন্য প্রার্থনা করার আহ্বান জানান।
ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকেই আতঙ্কজনক অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেন। একজন শিক্ষার্থীর মায়ের কাছে পাঠানো বার্তা বিশেষভাবে আলোচিত হয়। সেখানে লেখা ছিল, ‘দৌড়াতে যাচ্ছি, ভালোবাসি।’
চিয়াং-হেং চিয়েন নামের এক শিক্ষার্থী স্থানীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে বলেন, তারা চারজন একটি গবেষণাগারে কাজ করছিলেন। সে সময় মোবাইলে এক ব্লক দূরেই বন্দুক হামলার বার্তা পান। তাঁরা প্রায় দুই ঘণ্টা ডেস্কের নিচে লুকিয়ে ছিলেন।
এই ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রে ক্যাম্পাস নিরাপত্তা ও অস্ত্র সহিংসতা নিয়ে চলমান জাতীয় বিতর্ককে আবার সামনে নিয়ে এসেছে। রোড আইল্যান্ডে কঠোর অস্ত্র আইন থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের ঘটনা গভীর উদ্বেগ তৈরি করেছে।

স্বাস্থ্যের অবনতি এবং তথ্যের শূন্যতার কারণে মিয়ানমারের কারাবন্দি নেত্রী অং সাং সু চির বেঁচে থাকা সংশয় তৈরি হয়েছে। এমনকি সু চির ছেলের দাবি, সূ চি হয়তো ইতোমধ্যে মারা গিয়ে থাকতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
২০১১ সালে সিরিয়ার একটি স্কুল প্রাঙ্গণের দেয়ালে কয়েকজন কিশোর একটি বার্তা লিখেছিল। সেখানে লেখা ছিল, ‘এবার তোমার পালা, ডাক্তার।’ এই লেখাটি ছিল একটি পরোক্ষ হুমকি। এতে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল যে, লন্ডনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চক্ষু চিকিৎসক এবং তৎকালীন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদও আরব বসন্তে
১৭ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডি সমুদ্র সৈকতে বন্দুক হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়েছে। সর্বশেষ ১৫ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে। এ ছাড়া আহতের সংখ্যাও ৪০ জন বলে জানা গেছে। গুরুতর আহত কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার উত্তরাঞ্চলের একটি গ্রামীণ এলাকায় স্কুলশিক্ষার্থী বহনকারী একটি বাস খাদে পড়ে অন্তত ১৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে স্থানীয় গভর্নর এ তথ্য জানিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগে