স্ট্রিম ডেস্ক
নিউইয়র্ক সিটি মেয়র নির্বাচনে সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুয়োমো স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।
গত জুনে ডেমোক্র্যাটিক প্রাইমারিতে ৩৩ বছর বয়সী কুইন্স অ্যাসেম্বলি সদস্য জোহরান মমদানির কাছে ১২ পয়েন্ট ব্যবধানে পরাজিত হন কুয়োমো। এরপর থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ের কথা ভাবছিলেন তিনি।
২৫ জুন এক সাক্ষাৎকারে কুয়োমো বলেন, ‘মানুষ আমাকে ফোন করে বলছে শহর এখন নাজুক অবস্থায় রয়েছে।’ তাঁর মতে, জনগণের উদ্বেগ দেখে তিনি সিদ্ধান্ত নেওয়ার পথে এগোচ্ছেন। রোববার রাতে তাঁর পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিগগিরই একটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।
সিবিএস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ঘোষণায় কুয়োমো শুধু তাঁর লড়াইয়ের ঘোষণাই নয়, বরং অন্যান্য স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উদ্দেশে একটি প্রস্তাবও দেবেন। শোনা যাচ্ছে, সে প্রস্তাবে বলা হবে, যে প্রার্থী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত জরিপের শীর্ষে না থাকবেন, তিনি যেন নিজ থেকেই প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। কুয়োমো নিজেও এই শর্ত মেনে নিতে প্রস্তুত বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক হ্যাঙ্ক শেইনকফের মতে এটি একটি কৌশলগত পদক্ষেপ। কুয়োমো এখনো প্রতিযোগিতায় থাকলেও আগের মতো জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারেননি। প্রাইমারির জন্য বিপুল তহবিল সংগ্রহ করেও সফল হতে পারেননি তিনি।
মার্কিন জরিপকারী প্রতিষ্ঠান স্লিংশট স্ট্র্যাটেজিসের সর্বশেষ জনমত জরিপে দেখা গেছে, মামদানি এখনও ৩৫ শতাংশ সমর্থন নিয়ে এগিয়ে আছেন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন কুয়োমো ২৫ শতাংশ, তৃতীয় স্থানে রয়েছেন রিপাবলিকান কার্টিস স্লিওয়া ১৪ শতাংশ এবং বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস রয়েছেন চতুর্থ স্থানে ১১ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে। বিশ্লেষকদের মতে, যদি একাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে থাকে, তাহলে ভোট ভাগ হয়ে যাবে এবং মামদানির জয় আরও সহজ হয়ে উঠবে।
এদিকে, বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস কুয়োমোর প্রার্থীতা নিয়ে সমালোচনা করে বলেন, ‘মানুষ স্পষ্টভাবে রায় দিয়েছে এবং তিনি হেরেছেন। তবু তিনি নিজের ইচ্ছা জনগণের ভবিষ্যতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।’
মামদানির পক্ষ থেকেও প্রতিক্রিয়া এসেছে। তাঁর মুখপাত্র জানান, ‘অ্যান্ড্রু কুয়োমো ও এরিক অ্যাডামস গোপনে ধনকুবের ও রিপাবলিকানদের সঙ্গে চুক্তি করতে ব্যস্ত। জোহরান মামদানি কাজ করছেন নিউইয়র্কারদের জন্য শহরটিকে আরও সাশ্রয়ী করতে।’
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক সিটি মেয়র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৪ নভেম্বর।
নিউইয়র্ক সিটি মেয়র নির্বাচনে সাবেক গভর্নর অ্যান্ড্রু কুয়োমো স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।
গত জুনে ডেমোক্র্যাটিক প্রাইমারিতে ৩৩ বছর বয়সী কুইন্স অ্যাসেম্বলি সদস্য জোহরান মমদানির কাছে ১২ পয়েন্ট ব্যবধানে পরাজিত হন কুয়োমো। এরপর থেকেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াইয়ের কথা ভাবছিলেন তিনি।
২৫ জুন এক সাক্ষাৎকারে কুয়োমো বলেন, ‘মানুষ আমাকে ফোন করে বলছে শহর এখন নাজুক অবস্থায় রয়েছে।’ তাঁর মতে, জনগণের উদ্বেগ দেখে তিনি সিদ্ধান্ত নেওয়ার পথে এগোচ্ছেন। রোববার রাতে তাঁর পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিগগিরই একটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।
সিবিএস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ঘোষণায় কুয়োমো শুধু তাঁর লড়াইয়ের ঘোষণাই নয়, বরং অন্যান্য স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উদ্দেশে একটি প্রস্তাবও দেবেন। শোনা যাচ্ছে, সে প্রস্তাবে বলা হবে, যে প্রার্থী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত জরিপের শীর্ষে না থাকবেন, তিনি যেন নিজ থেকেই প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। কুয়োমো নিজেও এই শর্ত মেনে নিতে প্রস্তুত বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক হ্যাঙ্ক শেইনকফের মতে এটি একটি কৌশলগত পদক্ষেপ। কুয়োমো এখনো প্রতিযোগিতায় থাকলেও আগের মতো জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারেননি। প্রাইমারির জন্য বিপুল তহবিল সংগ্রহ করেও সফল হতে পারেননি তিনি।
মার্কিন জরিপকারী প্রতিষ্ঠান স্লিংশট স্ট্র্যাটেজিসের সর্বশেষ জনমত জরিপে দেখা গেছে, মামদানি এখনও ৩৫ শতাংশ সমর্থন নিয়ে এগিয়ে আছেন। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন কুয়োমো ২৫ শতাংশ, তৃতীয় স্থানে রয়েছেন রিপাবলিকান কার্টিস স্লিওয়া ১৪ শতাংশ এবং বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস রয়েছেন চতুর্থ স্থানে ১১ শতাংশ জনসমর্থন নিয়ে। বিশ্লেষকদের মতে, যদি একাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে থাকে, তাহলে ভোট ভাগ হয়ে যাবে এবং মামদানির জয় আরও সহজ হয়ে উঠবে।
এদিকে, বর্তমান মেয়র এরিক অ্যাডামস কুয়োমোর প্রার্থীতা নিয়ে সমালোচনা করে বলেন, ‘মানুষ স্পষ্টভাবে রায় দিয়েছে এবং তিনি হেরেছেন। তবু তিনি নিজের ইচ্ছা জনগণের ভবিষ্যতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।’
মামদানির পক্ষ থেকেও প্রতিক্রিয়া এসেছে। তাঁর মুখপাত্র জানান, ‘অ্যান্ড্রু কুয়োমো ও এরিক অ্যাডামস গোপনে ধনকুবের ও রিপাবলিকানদের সঙ্গে চুক্তি করতে ব্যস্ত। জোহরান মামদানি কাজ করছেন নিউইয়র্কারদের জন্য শহরটিকে আরও সাশ্রয়ী করতে।’
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক সিটি মেয়র নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৪ নভেম্বর।
প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক এক চরম সংকটময় মুহূর্ত পার করছে। অন্যদিকে, পাকিস্তানের ‘চিরশত্রু’ ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক ক্রমশ উন্নতির দিকে মোড় নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেদ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের লক্ষ্যে আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ভারতে পৌঁছেছেন। ২০২১ সালে তালেবান দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় আসার পর দেশটির কোনো শীর্ষ নেতার এটি প্রথম ভারত সফর।
৬ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের কাবুলে কয়েক দফা বিস্ফোরন ও গুলির শব্দ শোনা গেছে। আফগানিস্তানের সোশাল মিডিয়ায় এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, তেহেরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) প্রধান নূর ওয়ালি মেহসুদের বাসভবন লক্ষ্য করে এই হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেতালেবানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের সময় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেন, ‘আপনার সফর ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আফগানিস্তানের জনগণের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে ভারত তাদের উন্নয়নে গভীর আগ্রহী। আমরা আমাদের দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারত্বের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
৬ ঘণ্টা আগে