স্ট্রিম ডেস্ক

ইউরোপিয়ান নয়; এমন ১৯টি দেশ থেকে অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড, নাগরিকত্বের প্রক্রিয়াসহ অভিবাসন সংক্রান্ত সব ধরনের আবেদন স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। জাতীয় ও জননিরাপত্তার উদ্বেগ থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
এর আগে গত জুনে ১৯টি দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এবারের অভিবাসন আবেদন স্থগিত মূলত সেই ১৯ দেশের নাগরিকদের ওপরই কার্যকর হবে। এর মাধ্যমে অভিবাসন নীতিতে ট্রাম্প প্রশাসন যে আরও কঠোর হচ্ছে সেই বার্তাই দিলো। কারণ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রাজনৈতিক শিবিরে অভিবাসন ইস্যুটি অগ্রাধিকারে রয়েছে।
অভিবাস প্রক্রিয়া স্থগিতের তালিকায় থাকা দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান, মিয়ানমার, চাঁদ, দ্য রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান এবং ইয়েমেন রয়েছে। গত জুনে এই দেশগুলোর নাগরিকদের ওপর কঠোর অভিবাসন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া দেশগুলোর নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল।
এছাড়া গত জুনেই বুরুন্ডি, কিউবা, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো, তুর্কমেনিস্তান এবং ভেনেজুয়েলার ওপর আংশিক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। এবার অভিবাসন সংক্রান্ত আবেদন স্থগিতের তালিকায় এই দেশগুলোও আছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, নতুন নীতির রূপরেখা প্রদানকারী সরকারি স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের ওপর গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে আফগানিস্তানের এক নাগরিককে আটক করা হয়েছে। ওই গুলির ঘটনায় ন্যাশনাল গার্ডের এক সদস্য নিহত হয়েছেন। আরেক সদস্য গুরুতর আহতাবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।
অন্যদিকে, সম্প্রতি সোমালিয়ার নাগরিকদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প। দেশটির নাগরিকদের ‘গার্বেজ’ আখ্যা দিয়ে ট্রাম্প বলেন, তাদেরকে আমরা আমাদের দেশে চাই না।
উল্লেখ্য, গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই অভিবাসন আইন কঠোরভাবে প্রয়োগকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন ট্রাম্প। আর সে জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান শহরগুলিতে কেন্দ্রীয় সংস্থার লোকজনকে পাঠিয়েছেন এবং যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দিচ্ছেন। ট্রাম্প প্রশাসন প্রায়ই যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরছে। যদিও এখন পর্যন্ত বৈধ অভিবাসন প্রক্রিয়া পুনর্গঠনের প্রচেষ্টার দিকে তেমন একটা নজর দিচ্ছে না ট্রাম্প প্রশাসন।

ইউরোপিয়ান নয়; এমন ১৯টি দেশ থেকে অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড, নাগরিকত্বের প্রক্রিয়াসহ অভিবাসন সংক্রান্ত সব ধরনের আবেদন স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। জাতীয় ও জননিরাপত্তার উদ্বেগ থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
এর আগে গত জুনে ১৯টি দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এবারের অভিবাসন আবেদন স্থগিত মূলত সেই ১৯ দেশের নাগরিকদের ওপরই কার্যকর হবে। এর মাধ্যমে অভিবাসন নীতিতে ট্রাম্প প্রশাসন যে আরও কঠোর হচ্ছে সেই বার্তাই দিলো। কারণ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রাজনৈতিক শিবিরে অভিবাসন ইস্যুটি অগ্রাধিকারে রয়েছে।
অভিবাস প্রক্রিয়া স্থগিতের তালিকায় থাকা দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান, মিয়ানমার, চাঁদ, দ্য রিপাবলিক অব দ্য কঙ্গো, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান এবং ইয়েমেন রয়েছে। গত জুনে এই দেশগুলোর নাগরিকদের ওপর কঠোর অভিবাসন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া দেশগুলোর নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল।
এছাড়া গত জুনেই বুরুন্ডি, কিউবা, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো, তুর্কমেনিস্তান এবং ভেনেজুয়েলার ওপর আংশিক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। এবার অভিবাসন সংক্রান্ত আবেদন স্থগিতের তালিকায় এই দেশগুলোও আছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, নতুন নীতির রূপরেখা প্রদানকারী সরকারি স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত সপ্তাহে ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের ওপর গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে আফগানিস্তানের এক নাগরিককে আটক করা হয়েছে। ওই গুলির ঘটনায় ন্যাশনাল গার্ডের এক সদস্য নিহত হয়েছেন। আরেক সদস্য গুরুতর আহতাবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।
অন্যদিকে, সম্প্রতি সোমালিয়ার নাগরিকদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প। দেশটির নাগরিকদের ‘গার্বেজ’ আখ্যা দিয়ে ট্রাম্প বলেন, তাদেরকে আমরা আমাদের দেশে চাই না।
উল্লেখ্য, গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই অভিবাসন আইন কঠোরভাবে প্রয়োগকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন ট্রাম্প। আর সে জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান শহরগুলিতে কেন্দ্রীয় সংস্থার লোকজনকে পাঠিয়েছেন এবং যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দিচ্ছেন। ট্রাম্প প্রশাসন প্রায়ই যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরছে। যদিও এখন পর্যন্ত বৈধ অভিবাসন প্রক্রিয়া পুনর্গঠনের প্রচেষ্টার দিকে তেমন একটা নজর দিচ্ছে না ট্রাম্প প্রশাসন।

ইউক্রেন ইস্যুতে একটি শান্তি চুক্তি করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টানা পাঁচ ঘণ্টা আলোচনা করেছেন। তাতেও কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি দুই দেশের আলোচকরা।
৭ ঘণ্টা আগে
কারাবন্দি পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর বোন উজমা খানম এ তথ্য জানিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ঘিরে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। ইমরান খান ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে কারাবন্দী। সম্প্রতি তার মৃত্যু বা গুরুতর অসুস্থতার গুজব ছড়িয়ে পড়ায় তার সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো বলেছেন, তার দেশ কোনো ‘দাসত্বের শান্তি’ মেনে নেবে না। সোমবার রাজধানী কারাকাসে হাজারো সমর্থকের সমাবেশে ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন। মাদুরো দেশে শান্তির আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে জনগণের প্রতি ‘নিরঙ্কুশ আনুগত্য’ প্রদর্শনের প্রতিশ্রুতি দেন।
১ দিন আগে