এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন
বাফার জোনটি হবে ইউক্রেনের ভেতরে একটি বৃহৎ অ-সামরিক এলাকা। বাফার জোনের সীমারেখা এখনও নির্ধারিত হয়নি। বাফার জোনে ড্রোন, স্যাটেলাইট ও অন্যান্য গোয়েন্দা উপকরণ ব্যবহার করা হবে। প্রযুক্তিগত সক্ষমতার কারণে যুক্তরাষ্ট্রই এ পর্যবেক্ষণের নেতৃত্ব দেবে।
স্ট্রিম ডেস্ক
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে কোনো শান্তিচুক্তি সম্পন্ন হলে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ভেতরে প্রস্তাবিত বিশাল বাফার জোন পর্যবেক্ষণের নেতৃত্ব পেতে পারে। রাশিয়ার হাত থেকে ইউক্রেনকে সুরক্ষিত রাখার একটি উপায় হিসেবে এই বাফার জোনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই পরিকল্পনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের সামরিক কর্মকর্তারা আলোচনা করেছেন বলে নিশ্চিত করেছে এই বিষয়ে জানেন এমন চারজন সরকারি কর্মকর্তা।
বাফার জোনটি হবে ইউক্রেনের ভেতরে একটি বৃহৎ অ-সামরিক এলাকা। বাফার জোনের সীমারেখা এখনও নির্ধারিত হয়নি। বাফার জোনে ড্রোন, স্যাটেলাইট ও অন্যান্য গোয়েন্দা উপকরণ ব্যবহার করা হবে। প্রযুক্তিগত সক্ষমতার কারণে যুক্তরাষ্ট্রই এ পর্যবেক্ষণের নেতৃত্ব দেবে। তবে এ কাজ অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গেও সমন্বয় করে করা হবে।
ওই চার কর্মকর্তার মতে, এই জোনটি ন্যাটোর বাইরের এক বা একাধিক দেশ যেমন সৌদি আরব, এমনকি বাংলাদেশের সেনারাও সুরক্ষিত করতে পারে। তবে কোনো মার্কিন সেনা ইউক্রেনের ভেতরে মোতায়েন করা হবে না।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তাসংক্রান্ত যেকোনো পরিকল্পনায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে রাজি হতে হবে। ন্যাটোর সম্পৃক্ততা বা এর ইঙ্গিতও তার জন্য বড় ইস্যু। তাই পরিকল্পনাকারীরা সচেতনভাবে ন্যাটো বাহিনী বা ন্যাটো-সদৃশ কোনো ব্র্যান্ডিং এড়িয়ে যাচ্ছেন।
যেকোনো পরিকল্পনা কার্যকর হবে কেবল পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাজি হলে। এছাড়াও নিরাপত্তা নিশ্চয়তার সঙ্গে জড়িত দেশগুলির নেতাদের (যার মধ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও আছেন) সম্মতি লাগবে।
সাম্প্রতিক ট্রাম্প ও পুতিনের আলাস্কা বৈঠকে শান্তি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা অনেক দূর এগিয়েছে। সেই বৈঠকের পর পুতিন ও জেলেনস্কির সরাসরি সংলাপসহ আরও আলোচনার আশা করা হয়েছিল। তবে এরপর শান্তিচুক্তির অগ্রগতি স্থগিত হয়ে আছে। তবুও ইউক্রেনের মিত্ররা নিরাপত্তা নিশ্চয়তা বিষয়ক কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
গত বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) ইউক্রেন ও এর মিত্রদেশগুলোর ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছে। এই বৈঠকের যুদ্ধ-পরবর্তী ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার সামগ্রিক প্রচেষ্টার নেতৃত্বে দেওয়া ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যও উপস্থিত ছিল।
বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেন, ‘আমরা প্রতিটি দেশের স্থল, সমুদ্র, আকাশ ও সাইবারস্পেসে নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় অবদান রাখার প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমরা অবস্থানগুলো সমন্বয় করেছি এবং নিরাপত্তা নিশ্চয়তার উপাদানগুলো পর্যালোচনা করেছি।’
তবে শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) অন্যান্য দেশের সেনাদের ভূমিকা রাখার ধারণা প্রত্যাখ্যান করে পুতিন বলেন, ‘দীর্ঘস্থায়ী শান্তি বয়ে আনে এমন কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো গেলে তাদের (মিত্রদেশের সৈন্য) উপস্থিতির কোনো যৌক্তিকতা দেখি না। যদি শান্তি চুক্তি হয়, রাশিয়া সেগুলো পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়ন করবে। এটা নিয়ে কেউ যেন সন্দেহ না করে।’
পুতিনের এই অবস্থান বাফার জোনের পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। তবে তার চেয়েও কঠিন প্রশ্ন হচ্ছে, শান্তিচুক্তির পর রাশিয়া কোন ধরনের আগ্রাসন চালালে ইউক্রেন বা পর্যবেক্ষণ বাহিনী প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং সেই প্রতিক্রিয়ার ধরন কী হবে?
সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, এখনো ‘রুলস অফ এঙ্গেজমেন্ট’ নির্ধারণ হয়নি, আর ভবিষ্যতে শান্তিচুক্তি কার্যকর হলে এগুলো নিয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি হতে পারে।
বাফার জোন ছাড়াও রাশিয়া যেন ইউক্রেনের অর্থনীতি শ্বাসরুদ্ধ করতে না পারে সে লক্ষ্যে তুরস্ক কৃষ্ণসাগরে পণ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করবে এবং বসফরাস ও দার্দানেলস প্রণালীতে সমুদ্র পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োগ কার্যক্রম চালাবে। রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পরপরই ইউক্রেন থেকে শস্য রপ্তানির জন্য সমুদ্রপথ খোলায় ভূমিকা রেখেছিল তুরস্ক।
পেন্টাগনে বাফার জোন সংক্রান্ত একটি বৃহত্তর আলোচনার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিমান বাহিনীর জেনারেল ও জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ড্যান কেইন। এই আলোচনায় প্রতিরোধ, প্রশিক্ষণ ও প্রতিরক্ষা শিল্প সহযোগিতাও অন্তর্ভুক্ত। এর অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের সঙ্গে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। এই চুক্তিতে কিয়েভ মার্কিন অস্ত্র কিনতে পারবে, আর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র পাবে ইউক্রেনের তৈরি আধুনিক সিস্টেমগুলির মেধাসত্ত্ব (ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস)।
ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের বৈঠকের পরের সপ্তাহেই ট্রাম্পকে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার চারটি বিকল্প পদ্ধতি উপস্থাপন করেন কেইন।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এ পরিকল্পনার খুঁটিনাটি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি এক বিবৃতিতে এনবিসি নিউজকে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পই সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী। চলমান কূটনৈতিক আলোচনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে, হোয়াইট হাউস এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তাঁর আগে কোনো মন্তব্য করবে না। ট্রাম্প কী সমর্থন করবেন বা করবেন না এই বিষয়ে যারা মন্তব্য করছে তারা আসলে কিছুই জানে না।’
এনবিসি নিউজের সঙ্গে কথা বলা সূত্রগুলো জানায়, ট্রাম্প এসব বিকল্প পদ্ধতিকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন বা বাতিল কোনোটি-ই করেননি।
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে কোনো শান্তিচুক্তি সম্পন্ন হলে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ভেতরে প্রস্তাবিত বিশাল বাফার জোন পর্যবেক্ষণের নেতৃত্ব পেতে পারে। রাশিয়ার হাত থেকে ইউক্রেনকে সুরক্ষিত রাখার একটি উপায় হিসেবে এই বাফার জোনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই পরিকল্পনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের সামরিক কর্মকর্তারা আলোচনা করেছেন বলে নিশ্চিত করেছে এই বিষয়ে জানেন এমন চারজন সরকারি কর্মকর্তা।
বাফার জোনটি হবে ইউক্রেনের ভেতরে একটি বৃহৎ অ-সামরিক এলাকা। বাফার জোনের সীমারেখা এখনও নির্ধারিত হয়নি। বাফার জোনে ড্রোন, স্যাটেলাইট ও অন্যান্য গোয়েন্দা উপকরণ ব্যবহার করা হবে। প্রযুক্তিগত সক্ষমতার কারণে যুক্তরাষ্ট্রই এ পর্যবেক্ষণের নেতৃত্ব দেবে। তবে এ কাজ অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গেও সমন্বয় করে করা হবে।
ওই চার কর্মকর্তার মতে, এই জোনটি ন্যাটোর বাইরের এক বা একাধিক দেশ যেমন সৌদি আরব, এমনকি বাংলাদেশের সেনারাও সুরক্ষিত করতে পারে। তবে কোনো মার্কিন সেনা ইউক্রেনের ভেতরে মোতায়েন করা হবে না।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তাসংক্রান্ত যেকোনো পরিকল্পনায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে রাজি হতে হবে। ন্যাটোর সম্পৃক্ততা বা এর ইঙ্গিতও তার জন্য বড় ইস্যু। তাই পরিকল্পনাকারীরা সচেতনভাবে ন্যাটো বাহিনী বা ন্যাটো-সদৃশ কোনো ব্র্যান্ডিং এড়িয়ে যাচ্ছেন।
যেকোনো পরিকল্পনা কার্যকর হবে কেবল পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাজি হলে। এছাড়াও নিরাপত্তা নিশ্চয়তার সঙ্গে জড়িত দেশগুলির নেতাদের (যার মধ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও আছেন) সম্মতি লাগবে।
সাম্প্রতিক ট্রাম্প ও পুতিনের আলাস্কা বৈঠকে শান্তি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা অনেক দূর এগিয়েছে। সেই বৈঠকের পর পুতিন ও জেলেনস্কির সরাসরি সংলাপসহ আরও আলোচনার আশা করা হয়েছিল। তবে এরপর শান্তিচুক্তির অগ্রগতি স্থগিত হয়ে আছে। তবুও ইউক্রেনের মিত্ররা নিরাপত্তা নিশ্চয়তা বিষয়ক কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
গত বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) ইউক্রেন ও এর মিত্রদেশগুলোর ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছে। এই বৈঠকের যুদ্ধ-পরবর্তী ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার সামগ্রিক প্রচেষ্টার নেতৃত্বে দেওয়া ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যও উপস্থিত ছিল।
বৈঠকের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেন, ‘আমরা প্রতিটি দেশের স্থল, সমুদ্র, আকাশ ও সাইবারস্পেসে নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় অবদান রাখার প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমরা অবস্থানগুলো সমন্বয় করেছি এবং নিরাপত্তা নিশ্চয়তার উপাদানগুলো পর্যালোচনা করেছি।’
তবে শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) অন্যান্য দেশের সেনাদের ভূমিকা রাখার ধারণা প্রত্যাখ্যান করে পুতিন বলেন, ‘দীর্ঘস্থায়ী শান্তি বয়ে আনে এমন কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো গেলে তাদের (মিত্রদেশের সৈন্য) উপস্থিতির কোনো যৌক্তিকতা দেখি না। যদি শান্তি চুক্তি হয়, রাশিয়া সেগুলো পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়ন করবে। এটা নিয়ে কেউ যেন সন্দেহ না করে।’
পুতিনের এই অবস্থান বাফার জোনের পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। তবে তার চেয়েও কঠিন প্রশ্ন হচ্ছে, শান্তিচুক্তির পর রাশিয়া কোন ধরনের আগ্রাসন চালালে ইউক্রেন বা পর্যবেক্ষণ বাহিনী প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং সেই প্রতিক্রিয়ার ধরন কী হবে?
সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, এখনো ‘রুলস অফ এঙ্গেজমেন্ট’ নির্ধারণ হয়নি, আর ভবিষ্যতে শান্তিচুক্তি কার্যকর হলে এগুলো নিয়ে দ্বন্দ্ব তৈরি হতে পারে।
বাফার জোন ছাড়াও রাশিয়া যেন ইউক্রেনের অর্থনীতি শ্বাসরুদ্ধ করতে না পারে সে লক্ষ্যে তুরস্ক কৃষ্ণসাগরে পণ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করবে এবং বসফরাস ও দার্দানেলস প্রণালীতে সমুদ্র পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োগ কার্যক্রম চালাবে। রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পরপরই ইউক্রেন থেকে শস্য রপ্তানির জন্য সমুদ্রপথ খোলায় ভূমিকা রেখেছিল তুরস্ক।
পেন্টাগনে বাফার জোন সংক্রান্ত একটি বৃহত্তর আলোচনার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিমান বাহিনীর জেনারেল ও জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ড্যান কেইন। এই আলোচনায় প্রতিরোধ, প্রশিক্ষণ ও প্রতিরক্ষা শিল্প সহযোগিতাও অন্তর্ভুক্ত। এর অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের সঙ্গে প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। এই চুক্তিতে কিয়েভ মার্কিন অস্ত্র কিনতে পারবে, আর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্র পাবে ইউক্রেনের তৈরি আধুনিক সিস্টেমগুলির মেধাসত্ত্ব (ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস)।
ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের বৈঠকের পরের সপ্তাহেই ট্রাম্পকে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার চারটি বিকল্প পদ্ধতি উপস্থাপন করেন কেইন।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এ পরিকল্পনার খুঁটিনাটি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তিনি এক বিবৃতিতে এনবিসি নিউজকে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পই সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী। চলমান কূটনৈতিক আলোচনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে, হোয়াইট হাউস এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তাঁর আগে কোনো মন্তব্য করবে না। ট্রাম্প কী সমর্থন করবেন বা করবেন না এই বিষয়ে যারা মন্তব্য করছে তারা আসলে কিছুই জানে না।’
এনবিসি নিউজের সঙ্গে কথা বলা সূত্রগুলো জানায়, ট্রাম্প এসব বিকল্প পদ্ধতিকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন বা বাতিল কোনোটি-ই করেননি।
নিজের দল ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) ভাঙন ঠেকাতে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা। গত জুলাই মাসের উচ্চকক্ষ নির্বাচনে ভয়াবহ পরাজয়ের দায় নিতে দলীয় আহ্বানের পর ইশিবা এমন সিদ্ধান্ত নিলেন।
১০ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবার পড়েছেন আরেক মার্ক জাকারবার্গের ঝামেলায়। মার্ক জাকারবার্গের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের আইনজীবী মার্ক জাকারবার্গ একটি মামলা করেছেন।
১ দিন আগেআগেও ফেহলিঙ্গার রাশিয়া ও ব্রাজিলের মতো দেশ ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ফেহলিঙ্গার প্রায়ই পশ্চিমা জোটকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ন্যাটোর প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোকে লক্ষ্য করে উসকানিমূলক মন্তব্য করে থাকেন।
২ দিন আগেথাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন ডানপন্থী ধনকুবের অনুতিন চার্নভিরাকুল। গত দুই বছরে দেশটিতে এই নিয়ে তৃতীয়বারের মতো নেতৃত্বে পরিবর্তন এল।
২ দিন আগে