.png)
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন

স্ট্রিম ডেস্ক

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে ভাষণের শুরুতেই জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা নিয়ে ‘গুরুতর’ অভিযোগ করেছেন ট্রাম্প।
অনেকটা কৌতুক করেই ট্রাম্প অভিযোগ করেন, ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি দেখেন টেলিপ্রম্পটর কাজ করছে না। তারপর অভিযোগ করেন, তিনি যখন জাতিসংঘ সদরদপ্তর ভবনের এসকেলেটরে ওঠেন তখন সেটিও বিকল হয়ে পড়ে।
ট্রাম্প বলেন, একটি খারাপ এস্কেলেটর এবং একটি খারাপ টেলিপ্রম্পটর—জাতিসংঘ থেকে আমি খারাপ এই দুটি বিষয় পেয়েছি।
তবে ট্রাম্প প্রশাসন যে বিষয়টি হালকাভাবে নেয়নি তার ইঙ্গিত পাওয়া যায় হোয়াইট হাউস প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের বক্তব্যে। এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প ওঠার পর জাতিসংঘের কেউ যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসকেলেটর বন্ধ করে থাকে, তবে তাকে চাকরিচ্যুত করতে হবে এবং অবিলম্বে তদন্ত করতে হবে।
এদিকে, জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষ বলছে ট্রাম্পের আলোকচিত্রির অসাবধানতার কারণে এসকেলটর বন্ধ হয়ে থাকতে পারে। আর টেলিপ্রম্পটরটি হোয়াইট হাউসের লোজকনই অপারেট করছিল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, তারা জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন। ওই কর্মকর্তার ধারণা, কেউ একজন ট্রাম্পের আগে আগে দৌড়ে এসকেলেটরে ওঠেছিল। তখন দুর্ঘটনাবশত সেটি বন্ধ হয়ে যায়।
জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের ধারণা, ওই ব্যক্তি ট্রাম্পের আলোকচিত্রি বা স্টাফদের কেউ হতে পারেন। কারণ জাতিসংঘের কেউ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সামনে দৌড়ায়নি।
তারা এও বলেছে, দুর্ঘটনা ঘটার ঠিক আগ মুহূর্তের ভিডিও আমরা দেখেছি। তাতে দেখা যায় ট্রাম্প ওঠার আগে এসকেলেটরে দুই ব্যক্তিকে দেখা যায়। এর মধ্যে একজন ক্যামেরা হাতে ট্রাম্পের দিকে ফিরেছিল। তবে ভিডিও দেখে আমরা বলতে পারি না ওই ঘটনার জন্য তারা দায়ী।
অন্যদিকে, টেলিপ্রম্পটর বিকলের ব্যাপারে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বিবিসিকে বলেছেন, টেলিপ্রম্পটরটি বিকল হওয়ার সময় হোয়াইট হাউসের কর্মীরাই সেটি অপারেট করছিল। তাঁরা নিজেদের ল্যাপটপ নিয়ে এসে জাতিসংঘের টেলিপ্রম্পটার ব্যবস্থার সঙ্গে সংযোগ দিয়েছিল।
জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের দাবি, হোয়াইট হাউস টেলিপ্রম্পটর চালাবে এটা আগেই অনুমেয় ছিল। কারণ তারা জানতেন প্রেসিডেন্টের ভাষণের সময় সেটি কোন গতিতে চালাতে হবে।
বিবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের অভিযোগ বা জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের দাবির ব্যাপারে তারা স্বতন্ত্র্যভাবে যাচাই করতে পারেনি। এই ব্যাপারে বক্তব্য নিতে তারা হোয়াইট হাউসে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কোনো উত্তর পাওয়া গেছে কি না তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেনি বিবিসি।
অন্যদিকে, বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এসকেলেটরের সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট থেকে প্রাপ্ত তথ্যের বরাতে দেওয়া বিবৃতি বলেছেন, এসকেলেটরের একেবারের উপরের দিকের ধাপে নিরাপত্তা ফাংশন বিল্ট ইন থাকে। সেখানে চাপ পড়ার পর এসকেলেটরটি বন্ধ হয়ে যায়।
তিনি বলেন, ওই আলোকচিত্রি হয়তো অসাবধানতাবশত নিরাপত্তা ফাংশনটি চালু করে ফেলেছিলেন। গিয়ারিংয়ে কোনো মানুষ বা অন্যকিছু যদি দুর্ঘটনাবশত চলে যায় তা ঠেকাতেই এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা।
তবে জাতিসংঘের এই ফাইন্ডিংস প্রসঙ্গে বক্তব্য নিতে হোয়াইট হাউস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। যদিও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে ভাষণের শুরুতেই জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা নিয়ে ‘গুরুতর’ অভিযোগ করেছেন ট্রাম্প।
অনেকটা কৌতুক করেই ট্রাম্প অভিযোগ করেন, ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি দেখেন টেলিপ্রম্পটর কাজ করছে না। তারপর অভিযোগ করেন, তিনি যখন জাতিসংঘ সদরদপ্তর ভবনের এসকেলেটরে ওঠেন তখন সেটিও বিকল হয়ে পড়ে।
ট্রাম্প বলেন, একটি খারাপ এস্কেলেটর এবং একটি খারাপ টেলিপ্রম্পটর—জাতিসংঘ থেকে আমি খারাপ এই দুটি বিষয় পেয়েছি।
তবে ট্রাম্প প্রশাসন যে বিষয়টি হালকাভাবে নেয়নি তার ইঙ্গিত পাওয়া যায় হোয়াইট হাউস প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিটের বক্তব্যে। এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প ওঠার পর জাতিসংঘের কেউ যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসকেলেটর বন্ধ করে থাকে, তবে তাকে চাকরিচ্যুত করতে হবে এবং অবিলম্বে তদন্ত করতে হবে।
এদিকে, জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষ বলছে ট্রাম্পের আলোকচিত্রির অসাবধানতার কারণে এসকেলটর বন্ধ হয়ে থাকতে পারে। আর টেলিপ্রম্পটরটি হোয়াইট হাউসের লোজকনই অপারেট করছিল।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, তারা জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন। ওই কর্মকর্তার ধারণা, কেউ একজন ট্রাম্পের আগে আগে দৌড়ে এসকেলেটরে ওঠেছিল। তখন দুর্ঘটনাবশত সেটি বন্ধ হয়ে যায়।
জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের ধারণা, ওই ব্যক্তি ট্রাম্পের আলোকচিত্রি বা স্টাফদের কেউ হতে পারেন। কারণ জাতিসংঘের কেউ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সামনে দৌড়ায়নি।
তারা এও বলেছে, দুর্ঘটনা ঘটার ঠিক আগ মুহূর্তের ভিডিও আমরা দেখেছি। তাতে দেখা যায় ট্রাম্প ওঠার আগে এসকেলেটরে দুই ব্যক্তিকে দেখা যায়। এর মধ্যে একজন ক্যামেরা হাতে ট্রাম্পের দিকে ফিরেছিল। তবে ভিডিও দেখে আমরা বলতে পারি না ওই ঘটনার জন্য তারা দায়ী।
অন্যদিকে, টেলিপ্রম্পটর বিকলের ব্যাপারে জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বিবিসিকে বলেছেন, টেলিপ্রম্পটরটি বিকল হওয়ার সময় হোয়াইট হাউসের কর্মীরাই সেটি অপারেট করছিল। তাঁরা নিজেদের ল্যাপটপ নিয়ে এসে জাতিসংঘের টেলিপ্রম্পটার ব্যবস্থার সঙ্গে সংযোগ দিয়েছিল।
জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের দাবি, হোয়াইট হাউস টেলিপ্রম্পটর চালাবে এটা আগেই অনুমেয় ছিল। কারণ তারা জানতেন প্রেসিডেন্টের ভাষণের সময় সেটি কোন গতিতে চালাতে হবে।
বিবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের অভিযোগ বা জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের দাবির ব্যাপারে তারা স্বতন্ত্র্যভাবে যাচাই করতে পারেনি। এই ব্যাপারে বক্তব্য নিতে তারা হোয়াইট হাউসে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তবে কোনো উত্তর পাওয়া গেছে কি না তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেনি বিবিসি।
অন্যদিকে, বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এসকেলেটরের সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট থেকে প্রাপ্ত তথ্যের বরাতে দেওয়া বিবৃতি বলেছেন, এসকেলেটরের একেবারের উপরের দিকের ধাপে নিরাপত্তা ফাংশন বিল্ট ইন থাকে। সেখানে চাপ পড়ার পর এসকেলেটরটি বন্ধ হয়ে যায়।
তিনি বলেন, ওই আলোকচিত্রি হয়তো অসাবধানতাবশত নিরাপত্তা ফাংশনটি চালু করে ফেলেছিলেন। গিয়ারিংয়ে কোনো মানুষ বা অন্যকিছু যদি দুর্ঘটনাবশত চলে যায় তা ঠেকাতেই এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা।
তবে জাতিসংঘের এই ফাইন্ডিংস প্রসঙ্গে বক্তব্য নিতে হোয়াইট হাউস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। যদিও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
.png)

একদিনের ব্যবধানে দিল্লি ও ইসলামাবাদে (১০ ও ১১ নভেম্বর) পরপর বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় ভারত ও পাকিস্তানের পারস্পরিক অভিযোগ-বিতর্ক তীব্র আকার ধারণ করছে। এতে দুই দেশের মধ্যে নতুন করে সীমান্ত উত্তেজনা বাড়ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের পুলিশের দাবি, তাঁরা এমন এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে যার বিরুদ্ধে নিজের বৃদ্ধ শাশুড়িকে খেলাচ্ছলে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে এক আত্মঘাতী বিস্ফোরণে অন্তত ১২ জন নিহত ও ২৭ জন আহত হয়েছেন। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকভি সহ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইসলামাবাদের জি-১১ এলাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবনের বাইরে এই আত্মঘাতী হামলা হয়।
১ দিন আগে
পুলিশ ঘটনাটিকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হিসেবে তদন্ত শুরু করেছে এবং ‘অবৈধ কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন’ (ইউএপিএ) ও ‘বিস্ফোরক আইন’-এর অধীনে মামলা দায়ের করেছে।
১ দিন আগে