স্ট্রিম প্রতিবেদক
আজ ষষ্ঠী। শরতের আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ, সাদা কাশের বন আর বাতাসে ভেসে আসা ঢাকের বোল—এই সবই জানান দেয়, দেবী দুর্গা নিজ গৃহে ফিরে এসেছেন। শুরু হয়ে গেছে সনাতন ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব।
এ উৎসবের পেছনে রয়েছে বিশাল কর্মযজ্ঞ, অনেক আচার-অনুষ্ঠান। প্রতিটি দিনের রয়েছে আলাদা তাৎপর্য। চলুন মহালয়া থেকে বিজয়া দশমী পর্যন্ত এই সফরে আমরাও শামিল হই।
দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিক ক্ষণগণনা শুরু হয় মহালয়ার দিন থেকে। এই দিনে পিতৃপক্ষের অবসান ঘটে ও দেবীপক্ষের সূচনা হয়। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা এই পুণ্য তিথিতে পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তি কামনায় তর্পণ করেন। বিশ্বাস করা হয়, এদিন দেবী দুর্গা তাঁর সন্তানদের নিয়ে কৈলাস থেকে মর্ত্যের পথে যাত্রা শুরু করেন। দেবীর মাহাত্ম্য বোঝাতে এদিন চণ্ডীপাঠ করা হয়।
পূজার মূল পর্ব শুরু হয় ষষ্ঠীর দিন থেকে। এই দিনের প্রধান আচারগুলো হলো কল্পারম্ভ, বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস।
কল্পারম্ভ: ‘কল্প’ শব্দের অর্থ হলো পূজাবিধি। এ পর্যায়ে কত দিনব্যাপী পূজা সম্পন্ন হবে, তা নির্ধারণ করতে হয়৷ শাস্ত্রে দুর্গোৎসবের সাতটি কল্পের উল্লেখ আছে। তবে ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত পূজা হয়ে দশমীতে দেবীর বিসর্জন। এই ষষ্ঠ্যাদি কল্পই বাংলায় বেশি প্রচলিত।
বোধন: বোধন শব্দের অর্থ জাগরণ। পুরাণ মতে, শরৎকাল দেবতাদের ঘুমের সময়, তাই এই সময়ে দেবীর আরাধনার জন্য তাঁকে জাগিয়ে তোলার প্রয়োজন হয়। ত্রেতা যুগে শ্রীরামচন্দ্র রাবণ বধের জন্য অসময়ে দেবীর পূজা করেছিলেন, যা ‘অকালবোধন’ নামে পরিচিত। ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় বেল গাছের নিচে দেবীর এই বোধন অনুষ্ঠিত হয়।
আমন্ত্রণ ও অধিবাস: এরপর দেবীকে পূজার জন্য মণ্ডপে আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং সন্ধ্যায় দেবীর মুখ উন্মোচন করা হয়, যা দেখার জন্য মণ্ডপে ভিড় জমান অগণিত দর্শনার্থী।
সপ্তমীর সকালে পূজার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ‘নবপত্রিকা স্নান’। নবপত্রিকা, যা সাধারণভাবে ‘কলাবউ’ নামে পরিচিত, মূলত নয়টি উদ্ভিদ দিয়ে তৈরি। এটি দেবী দুর্গার নয়টি রূপের প্রতীক। এই নয়টি উদ্ভিদ হলো—কলা (ব্রহ্মাণী), কচু (কালিকা), হলুদ (উমা), জয়ন্তী (কার্তিকী), বেল (শিবা), ডালিম (রক্তদন্তিকা), অশোক (শোকরহিতা), মান (চামুণ্ডা) ও ধান (লক্ষ্মী)। একটি পাতাযুক্ত কলাগাছের সঙ্গে আপর আটটি উদ্ভিদ একত্র করে বেঁধে দেওয়া হয়।
এই নবপত্রিকাকে নিকটবর্তী কোনো নদী বা পুকুরে স্নান করিয়ে নতুন শাড়ি পরিয়ে গণেশের পাশে স্থাপন করা হয়। এটি প্রকৃতির সঙ্গে দেবীশক্তির একাত্মতাকে বোঝায়। এরপরই প্রতিমায় দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে মূল পূজা শুরু হয়।
দুর্গাপূজার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ দিন হলো মহাঅষ্টমী। এই দিনের দুটি প্রধান আকর্ষণ হলো কুমারী পূজা ও সন্ধিপূজা।
কুমারী পূজা: ঋতুমতী হয়নি, এমন কুমারী মেয়েকে এদিন দেবী রূপে পূজা করা হয়। তাঁকে নতুন বস্ত্র, অলঙ্কার ও নানা উপাচারে সাজিয়ে দেবীজ্ঞানে আরাধনা করা হয়। এর মাধ্যমে সকল নারীর মধ্যে দেবীশক্তির প্রকাশকে সম্মান জানানো হয়। স্বামী বিবেকানন্দ ১৯০১ সালে বেলুড় মঠে কুমারী পূজার প্রচলন করেন, যা আজও নিষ্ঠার সঙ্গে পালিত হয়ে আসছে।
সন্ধিপূজা: মহাঅষ্টমী ও মহানবমীর সংযোগকালে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট, মোট ৪৮ মিনিট ধরে এই পূজা চলে। পুরাণ মতে, এই সময়েই দেবী দুর্গা চামুণ্ডা রূপ ধারণ করে চণ্ড ও মুণ্ড নামক অসুরদের বধ করেছিলেন। ১০৮টি পদ্মফুল ও ১০৮টি মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে এই বিশেষ পূজাটি সম্পন্ন হয়।
মহানবমীর দিন বিশেষ যজ্ঞ বা হোম অনুষ্ঠিত হয়। মণ্ডপে মণ্ডপে আয়োজন করা হয় ভোজের, যেখানে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলে মিলেমিশে প্রসাদ গ্রহণ করেন। এটি উৎসবের সামাজিক দিকটিকে তুলে ধরে।
পাঁচ দিনব্যাপী উৎসবের পর আসে বিজয়া দশমীর দিন, দেবীকে বিদায় জানানোর পালা। এই দিনের মূল পর্বগুলো হলো:
দর্পণ বিসর্জন: প্রতিমা বিসর্জনের আগে একটি পাত্রে রাখা জলে দেবীর প্রতিবিম্ব দেখে বিসর্জন দেওয়া হয়। একে দর্পণ বিসর্জন বলে।
সিঁদুর খেলা: বিবাহিত নারীরা দেবীর গায়ে সিঁদুর অর্পণ করেন এবং একে অপরের মুখে সিঁদুর মাখিয়ে দেন। এটি সৌভাগ্য ও দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের কামনায় করা হয়। এ সময় দেবীকে মিষ্টিমুখ করানো হয়।
প্রতিমা বিসর্জন: এরপর প্রতিমা বিসর্জনের পালা। ঢাকের বাজনার সঙ্গে ‘আসছে বছর আবার হবে’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় চারপাশ। এই বিসর্জন একদিকে যেমন বিষাদের, তেমনই আবার আগামী বছর দেবীর ফিরে আসার প্রতীক্ষারও।
পূজা শেষ হলেও উৎসব শেষ হয় না। এরপর শুরু হয় বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়। বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম এবং একে অপরের সাথে কোলাকুলির মাধ্যমে আনন্দ ভাগ করে নেওয়া হয়। দুর্গাপূজা তাই শুধু এক ধর্মীয় আচার নয়, এটি বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক, যা প্রতি বছর এক নতুন সামাজিক মেলবন্ধনের বার্তা নিয়ে আসে।
আজ ষষ্ঠী। শরতের আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ, সাদা কাশের বন আর বাতাসে ভেসে আসা ঢাকের বোল—এই সবই জানান দেয়, দেবী দুর্গা নিজ গৃহে ফিরে এসেছেন। শুরু হয়ে গেছে সনাতন ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব।
এ উৎসবের পেছনে রয়েছে বিশাল কর্মযজ্ঞ, অনেক আচার-অনুষ্ঠান। প্রতিটি দিনের রয়েছে আলাদা তাৎপর্য। চলুন মহালয়া থেকে বিজয়া দশমী পর্যন্ত এই সফরে আমরাও শামিল হই।
দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিক ক্ষণগণনা শুরু হয় মহালয়ার দিন থেকে। এই দিনে পিতৃপক্ষের অবসান ঘটে ও দেবীপক্ষের সূচনা হয়। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা এই পুণ্য তিথিতে পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তি কামনায় তর্পণ করেন। বিশ্বাস করা হয়, এদিন দেবী দুর্গা তাঁর সন্তানদের নিয়ে কৈলাস থেকে মর্ত্যের পথে যাত্রা শুরু করেন। দেবীর মাহাত্ম্য বোঝাতে এদিন চণ্ডীপাঠ করা হয়।
পূজার মূল পর্ব শুরু হয় ষষ্ঠীর দিন থেকে। এই দিনের প্রধান আচারগুলো হলো কল্পারম্ভ, বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাস।
কল্পারম্ভ: ‘কল্প’ শব্দের অর্থ হলো পূজাবিধি। এ পর্যায়ে কত দিনব্যাপী পূজা সম্পন্ন হবে, তা নির্ধারণ করতে হয়৷ শাস্ত্রে দুর্গোৎসবের সাতটি কল্পের উল্লেখ আছে। তবে ষষ্ঠী থেকে নবমী পর্যন্ত পূজা হয়ে দশমীতে দেবীর বিসর্জন। এই ষষ্ঠ্যাদি কল্পই বাংলায় বেশি প্রচলিত।
বোধন: বোধন শব্দের অর্থ জাগরণ। পুরাণ মতে, শরৎকাল দেবতাদের ঘুমের সময়, তাই এই সময়ে দেবীর আরাধনার জন্য তাঁকে জাগিয়ে তোলার প্রয়োজন হয়। ত্রেতা যুগে শ্রীরামচন্দ্র রাবণ বধের জন্য অসময়ে দেবীর পূজা করেছিলেন, যা ‘অকালবোধন’ নামে পরিচিত। ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় বেল গাছের নিচে দেবীর এই বোধন অনুষ্ঠিত হয়।
আমন্ত্রণ ও অধিবাস: এরপর দেবীকে পূজার জন্য মণ্ডপে আনুষ্ঠানিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং সন্ধ্যায় দেবীর মুখ উন্মোচন করা হয়, যা দেখার জন্য মণ্ডপে ভিড় জমান অগণিত দর্শনার্থী।
সপ্তমীর সকালে পূজার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ‘নবপত্রিকা স্নান’। নবপত্রিকা, যা সাধারণভাবে ‘কলাবউ’ নামে পরিচিত, মূলত নয়টি উদ্ভিদ দিয়ে তৈরি। এটি দেবী দুর্গার নয়টি রূপের প্রতীক। এই নয়টি উদ্ভিদ হলো—কলা (ব্রহ্মাণী), কচু (কালিকা), হলুদ (উমা), জয়ন্তী (কার্তিকী), বেল (শিবা), ডালিম (রক্তদন্তিকা), অশোক (শোকরহিতা), মান (চামুণ্ডা) ও ধান (লক্ষ্মী)। একটি পাতাযুক্ত কলাগাছের সঙ্গে আপর আটটি উদ্ভিদ একত্র করে বেঁধে দেওয়া হয়।
এই নবপত্রিকাকে নিকটবর্তী কোনো নদী বা পুকুরে স্নান করিয়ে নতুন শাড়ি পরিয়ে গণেশের পাশে স্থাপন করা হয়। এটি প্রকৃতির সঙ্গে দেবীশক্তির একাত্মতাকে বোঝায়। এরপরই প্রতিমায় দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে মূল পূজা শুরু হয়।
দুর্গাপূজার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ দিন হলো মহাঅষ্টমী। এই দিনের দুটি প্রধান আকর্ষণ হলো কুমারী পূজা ও সন্ধিপূজা।
কুমারী পূজা: ঋতুমতী হয়নি, এমন কুমারী মেয়েকে এদিন দেবী রূপে পূজা করা হয়। তাঁকে নতুন বস্ত্র, অলঙ্কার ও নানা উপাচারে সাজিয়ে দেবীজ্ঞানে আরাধনা করা হয়। এর মাধ্যমে সকল নারীর মধ্যে দেবীশক্তির প্রকাশকে সম্মান জানানো হয়। স্বামী বিবেকানন্দ ১৯০১ সালে বেলুড় মঠে কুমারী পূজার প্রচলন করেন, যা আজও নিষ্ঠার সঙ্গে পালিত হয়ে আসছে।
সন্ধিপূজা: মহাঅষ্টমী ও মহানবমীর সংযোগকালে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট এবং নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট, মোট ৪৮ মিনিট ধরে এই পূজা চলে। পুরাণ মতে, এই সময়েই দেবী দুর্গা চামুণ্ডা রূপ ধারণ করে চণ্ড ও মুণ্ড নামক অসুরদের বধ করেছিলেন। ১০৮টি পদ্মফুল ও ১০৮টি মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে এই বিশেষ পূজাটি সম্পন্ন হয়।
মহানবমীর দিন বিশেষ যজ্ঞ বা হোম অনুষ্ঠিত হয়। মণ্ডপে মণ্ডপে আয়োজন করা হয় ভোজের, যেখানে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলে মিলেমিশে প্রসাদ গ্রহণ করেন। এটি উৎসবের সামাজিক দিকটিকে তুলে ধরে।
পাঁচ দিনব্যাপী উৎসবের পর আসে বিজয়া দশমীর দিন, দেবীকে বিদায় জানানোর পালা। এই দিনের মূল পর্বগুলো হলো:
দর্পণ বিসর্জন: প্রতিমা বিসর্জনের আগে একটি পাত্রে রাখা জলে দেবীর প্রতিবিম্ব দেখে বিসর্জন দেওয়া হয়। একে দর্পণ বিসর্জন বলে।
সিঁদুর খেলা: বিবাহিত নারীরা দেবীর গায়ে সিঁদুর অর্পণ করেন এবং একে অপরের মুখে সিঁদুর মাখিয়ে দেন। এটি সৌভাগ্য ও দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের কামনায় করা হয়। এ সময় দেবীকে মিষ্টিমুখ করানো হয়।
প্রতিমা বিসর্জন: এরপর প্রতিমা বিসর্জনের পালা। ঢাকের বাজনার সঙ্গে ‘আসছে বছর আবার হবে’ ধ্বনিতে মুখরিত হয় চারপাশ। এই বিসর্জন একদিকে যেমন বিষাদের, তেমনই আবার আগামী বছর দেবীর ফিরে আসার প্রতীক্ষারও।
পূজা শেষ হলেও উৎসব শেষ হয় না। এরপর শুরু হয় বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়। বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম এবং একে অপরের সাথে কোলাকুলির মাধ্যমে আনন্দ ভাগ করে নেওয়া হয়। দুর্গাপূজা তাই শুধু এক ধর্মীয় আচার নয়, এটি বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক, যা প্রতি বছর এক নতুন সামাজিক মেলবন্ধনের বার্তা নিয়ে আসে।
ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে আজ শুরু হলো বাংঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। দুর্গাপূজার কথা বললে দুই ধরনের পূজার কথা মাথায় আসে। বাড়ির পূজা এবং বারোয়ারি পূজা। যদিও প্রথমেই দুই ধরনের পূজা, অর্থাৎ বারোয়ারি আরবাড়িতে দুর্গাপূজার সূচনা হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রায় দুই হাজার বছর আগেকার কথা। তখনো কাগজ আবিষ্কার হয়নি। মিশরীয়রা তখন প্যাপিরাসে লিখত। সে সময় প্রাচীন মিশরের সেরাপিয়াস নামে এক নারী, প্যাপিরাসের এক টুকরোয় চিঠি লিখে পাঠালেন তাঁর জামাই এরমিনোসের কাছে।
১ দিন আগেআচ্ছা, মানুষ কেন বেড়াতে চায়? বেড়ালে কী হয়? এরকম প্রশ্ন আছে অনেকের মনে। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘আমি চঞ্চল হে, সুদূরের পিয়াসী’। বেড়াতে না গেলে কি সুদূরকে পাওয়া যায়? রবীন্দ্রনাথ ঘুরে বেড়িয়েছেন পৃথিবীর বহু প্রান্তে। বেড়ানোর অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন চিঠি, ভ্রমণকাহিনি।
১ দিন আগেআজ বিশ্ব পর্যটন দিবস। পৃথিবীর সাত মহাদেশ আর পাঁচ মহাসাগরের নানা প্রান্তের প্রায় ৬০টি দেশ ভ্রমণ করেছেন তানভীর অপু ও তারেক অণু। দুই ভাইয়ের এই বিশ্বভ্রমণ নিয়ে লিখেছেন তানভীর অপু।
১ দিন আগে