স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা, ৭ মে: দেশে ফেরার একদিন পর আজ বুধবার পূর্নাঙ্গ বিশ্রামে আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় নীরবতা বিরাজ করছে। বাসভবনের চারপাশে নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া তেমন কাউকে দেখা যায়নি। বিএনপির গুলশান কার্যালয়ও ছিলো নীরব।
গতকাল ৬ মে বিকেলে দীর্ঘ চার মাসের চিকিৎসা শেষে লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর তাঁর বাসভবনজুড়ে ছিলো বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি ও উচ্ছ্বাস। নেতাকর্মীরা স্লোগানে মুখর করে তোলেন ফিরোজা। বিতরণ করা হয় মিষ্টি। খালেদা জিয়ার গাড়ি বাসভবনে পৌঁছানোর সময় তাঁকে ফুল দিয়ে অভিবাদন জানান নেতাকর্মীরা।
তবে সেই প্রাণবন্ত পরিবেশের একদিন পর ৭ মে ফিরোজার চিত্র ছিলো সম্পূর্ণ ভিন্ন। বাসভবনের চারপাশে বাড়ানো হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা; মোতায়েন করা হয় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য। সংবাদকর্মীদেরও আনাগোনা ছিলো সীমিত।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল রাতে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এক বিবৃতিতে আহ্বান জানান বাসভবনের সামনে ভিড় না করার জন্য। তিনি বলেন, ‘নেত্রীর বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে। সবাইকে অনুরোধ করছি যার যার বাড়িতে ফিরে যেতে।’ দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেও ভবিষ্যতে নিয়ম মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. দিলারা চৌধুরী এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘দলের ভেতর থেকে নেত্রীর সুস্থতা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, একইসঙ্গে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতেও দলীয় সিদ্ধান্ত ছিলো গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি আজ একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল–এর আলোচনাসভায় এই মন্তব্য করেন।
ড. দিলারা আরও বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যের বিষয়টি বিএনপির জন্য অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। দলের শান্তিপূর্ণ আচরণও এ সংকেত বহন করে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গেছে, খালেদা জিয়া তাঁর বাসভবনে বিশ্রামে রয়েছেন এবং দলের পক্ষ থেকে তাঁর স্বাস্থ্যের সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বাসভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আপাতত বলবৎ রয়েছে এবং সাংবাদিকদের জন্য প্রবেশাধিকার সীমিত রাখা হয়েছে।
গতকাল সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা জিয়া। এ সময় সেখানে স্বাগত জানাতে বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী জড়ো হন। দীর্ঘ যাত্রাপথে স্লোগান ও মিছিলের মাধ্যমে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানো হয়। দিনভর পুলিশি উপস্থিতি থাকলেও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় ছিল। রাতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নেতাকর্মীদের বাসায় ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান।
ঢাকা, ৭ মে: দেশে ফেরার একদিন পর আজ বুধবার পূর্নাঙ্গ বিশ্রামে আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় নীরবতা বিরাজ করছে। বাসভবনের চারপাশে নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া তেমন কাউকে দেখা যায়নি। বিএনপির গুলশান কার্যালয়ও ছিলো নীরব।
গতকাল ৬ মে বিকেলে দীর্ঘ চার মাসের চিকিৎসা শেষে লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর তাঁর বাসভবনজুড়ে ছিলো বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি ও উচ্ছ্বাস। নেতাকর্মীরা স্লোগানে মুখর করে তোলেন ফিরোজা। বিতরণ করা হয় মিষ্টি। খালেদা জিয়ার গাড়ি বাসভবনে পৌঁছানোর সময় তাঁকে ফুল দিয়ে অভিবাদন জানান নেতাকর্মীরা।
তবে সেই প্রাণবন্ত পরিবেশের একদিন পর ৭ মে ফিরোজার চিত্র ছিলো সম্পূর্ণ ভিন্ন। বাসভবনের চারপাশে বাড়ানো হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা; মোতায়েন করা হয় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য। সংবাদকর্মীদেরও আনাগোনা ছিলো সীমিত।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গতকাল রাতে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এক বিবৃতিতে আহ্বান জানান বাসভবনের সামনে ভিড় না করার জন্য। তিনি বলেন, ‘নেত্রীর বিশ্রামের প্রয়োজন রয়েছে। সবাইকে অনুরোধ করছি যার যার বাড়িতে ফিরে যেতে।’ দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেও ভবিষ্যতে নিয়ম মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. দিলারা চৌধুরী এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘দলের ভেতর থেকে নেত্রীর সুস্থতা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, একইসঙ্গে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতেও দলীয় সিদ্ধান্ত ছিলো গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি আজ একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল–এর আলোচনাসভায় এই মন্তব্য করেন।
ড. দিলারা আরও বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যের বিষয়টি বিএনপির জন্য অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। দলের শান্তিপূর্ণ আচরণও এ সংকেত বহন করে।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গেছে, খালেদা জিয়া তাঁর বাসভবনে বিশ্রামে রয়েছেন এবং দলের পক্ষ থেকে তাঁর স্বাস্থ্যের সর্বশেষ অবস্থা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়নি। বাসভবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আপাতত বলবৎ রয়েছে এবং সাংবাদিকদের জন্য প্রবেশাধিকার সীমিত রাখা হয়েছে।
গতকাল সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা জিয়া। এ সময় সেখানে স্বাগত জানাতে বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী জড়ো হন। দীর্ঘ যাত্রাপথে স্লোগান ও মিছিলের মাধ্যমে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানো হয়। দিনভর পুলিশি উপস্থিতি থাকলেও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় ছিল। রাতে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নেতাকর্মীদের বাসায় ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান।
সমাজে কি সুপারম্যানের থাকা স্বাস্থ্যকর, সুপারম্যান কি আমরা চাই, কেন জনপ্রিয় সুপারম্যান আর কীভাবেই সমাজের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে সুপারম্যান।
৩ দিন আগেপ্রভাব বিস্তারের জন্য ক্যাম্পে বিশেষ কয়েকটি দল আছে। তাদের কাছে নানা ধরনের অস্ত্র থাকে সবসময়। দেশীয় অস্ত্রের পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যাও কম নয়। এই সশস্ত্র দলগুলো রাতের বেলা সক্রিয় হয়ে ওঠে। তাদের কথা না শুনলে নানা ধরনের হুমকি ধামকির ব্যবস্থা আছে। তাদের উদ্দেশ্য শুধুই আধিপত্য বিস্তার।
১০ দিন আগেশুরু থেকেই থার্টি-ফাস্ট নাইট, থার্টি-ফাস্ট নাইট ই আছে। চাইনিজ নববর্ষ সহ অনন্য নববর্ষ তাদের পূর্বের নামেই আছে। শুধু ১৯৯৬ সালে বিতর্কটা শুরু করেছেন আপনারাই।
১৩ দিন আগে