বিগত সরকার বাজেটের আকার বাড়াতে বাড়াতে যে জায়গায় নিয়ে গেছে, সেটার সঙ্গে রাজস্ব আয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না। রাজস্ব আয়ের পুরোটাই পরিচালন ব্যয়ের মধ্যে ব্যয় হয়ে যাবে।
বিদেশি ঋণ ও রাজস্ব আয়কে মাথায় রাখলে এই বাজেটের আকার আরও ছোট হওয়া উচিত ছিল। গুণগত দিক থেকে গত বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটে কোনো পরিবর্তন নেই; শুধু সংখ্যায় সামান্য পরিবর্তন হয়েছে। কাঠামো একই রয়েছে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ ৩ দশমিক ৫ বিলিয়নের মতো। আমি মনে করি, বিদেশি ঋণ ও রাজস্ব আয়কে মাথায় রাখলে এই বাজেটের আকার আরও ছোট হওয়া উচিত ছিল। গুণগত দিক থেকে গত বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটে কোনো পরিবর্তন নেই; শুধু সংখ্যায় সামান্য পরিবর্তন হয়েছে। কাঠামো একই রয়েছে।
আমি মনে করি, কিছু সংখ্যার তারতম্য করে আগের বাজেটের নীতিই রাখা হয়েছে। গত সরকারের ধারাবাহিকতা থেকে অন্তর্বর্তী সরকার বের হতে পারেনি। রাজস্ব আয়ের ওপর ভিত্তি করে বাজেট হলে বেসরকারি খাতে টাকার সরবরাহ থাকত, বিনিয়োগ বাড়ত, সুদহার কমে আসত, বিদেশি ঋণের পরিমাণ কমে আসত এবং সুদও কম পরিশোধ করতে হতো। মৌলিক জায়গায় গলদ রয়েই গেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা সীমিত। কারণ তাদের একটা সীমাবদ্ধতা আছে। প্রথমত, বিগত সরকার বাজেটের আকার বাড়াতে বাড়াতে যে জায়গায় নিয়ে গেছে, সেটার সঙ্গে রাজস্ব আয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না। দ্বিতীয়ত, রাজস্ব আয়ের পুরোটাই পরিচালন ব্যয়ের মধ্যে ব্যয় হয়ে যাবে।
বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ ৩ দশমিক ৫ বিলিয়নের মতো। আমি মনে করি, বিদেশি ঋণ ও রাজস্ব আয়কে মাথায় রাখলে এই বাজেটের আকার আরও ছোট হওয়া উচিত ছিল। গুণগত দিক থেকে গত বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটে কোনো পরিবর্তন নেই; শুধু সংখ্যায় সামান্য পরিবর্তন হয়েছে। কাঠামো একই রয়েছে।
আমি মনে করি, কিছু সংখ্যার তারতম্য করে আগের বাজেটের নীতিই রাখা হয়েছে। গত সরকারের ধারাবাহিকতা থেকে অন্তর্বর্তী সরকার বের হতে পারেনি। রাজস্ব আয়ের ওপর ভিত্তি করে বাজেট হলে বেসরকারি খাতে টাকার সরবরাহ থাকত, বিনিয়োগ বাড়ত, সুদহার কমে আসত, বিদেশি ঋণের পরিমাণ কমে আসত এবং সুদও কম পরিশোধ করতে হতো। মৌলিক জায়গায় গলদ রয়েই গেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা সীমিত। কারণ তাদের একটা সীমাবদ্ধতা আছে। প্রথমত, বিগত সরকার বাজেটের আকার বাড়াতে বাড়াতে যে জায়গায় নিয়ে গেছে, সেটার সঙ্গে রাজস্ব আয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না। দ্বিতীয়ত, রাজস্ব আয়ের পুরোটাই পরিচালন ব্যয়ের মধ্যে ব্যয় হয়ে যাবে।
নতুন পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) হোয়াইট হাউস এক বিবৃতি দিয়ে সংশোধিত শুল্কহারের এ ঘোষণা দেয়। ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক অংশীদার ৬৯টি দেশের ওপর আরোপ করা শুল্কহারের তালিকা দেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেউচ্চ শুল্কহারের ফলে যুক্তরাষ্ট্রসহ গোটা বিশ্বের অর্থনীতিতে সম্ভাব্য ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা করা হচ্ছিল, তা এখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা।
১ দিন আগেফ্রান্সভিত্তিক বার্তাসংস্থা এএফপির ২০২৪ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে অন্তত ১৪২টি দেশ ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে অথবা স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
২ দিন আগেসুনামি হওয়ার প্রধান কারণ হলো ভূমিকম্প। টেকটনিক প্লেটের নড়চড়া এর কারণ। পৃথিবীর ভূ-ভাগের তলদেশের কঠিন অংশকে বলা হয় টেকটনিক প্লেট। সমুদ্রের তলদেশে যখন টেকটনিক প্লেটের হঠাৎ উত্থান-পতন ঘটে, তখন একটা বিশাল আকারের জলরাশি ছড়িয়ে পড়ে।
৩ দিন আগে