বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের আড্ডাতেও। কেউ কেউ এই দেয়াললিখনকে বিখ্যাত সুবোধের সঙ্গে মেলাচ্ছেন। ‘হবেকি’র বিখ্যাত গ্রাফিতির সেই সুবোধ।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
কার্জন হলের ক্যান্টিনে নিয়মিত কর্মচারী বিল্লাল হোসেন। তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে আশুরা মিলে টানা তিনদিনের ছুটিতে গাজীপুরের টঙ্গী গিয়েছিলেন তিনি। ফেরেন আজ রোববার সকালে। দেখতে পান ক্যান্টিনের দেয়ালে গোটা গোটা অক্ষরে লেখা, ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল আসছে’।
কে বা কারা এসে এই দেয়াললিখন করেছে, জানেন না বিল্লাল। জিজ্ঞেস করতেই ঠোঁট উল্টে বললেন, ‘একেক সময় একেক গ্রুপ আইসা নানা জিনিসপাতি লেইখা যায়। কারা যে এডা লিখসে, কইতে পারুম না। দুইদিন ছিলাম না, আইজকা আয়া দেহি এই অবস্থা।’
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখা গেছে, কার্জন হলের বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে এই লাইনটি লেখা। হলের গেটে ও দেয়ালে, রাস্তার পাশে রেলিংয়ে, একাডেমিক ভবনের পিলারে ব্লক দিয়ে লেখা ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল আসছে’। কোথাও কালো রঙে, কোথাওবা আবার সাদা। কোথাও সোজা করে লেখা, কোথাও বাঁকা। কার্জন হলের নিরাপত্তাকর্মীরাও জানেন না কারা এই কথা লিখেছে। এক নিরাপত্তাকর্মী বললেন, কতজন কতকিছু লেখে। সব কি আর খেয়াল রাখা যায়!
বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের আড্ডাতেও। কেউ কেউ এই দেয়াললিখনকে বিখ্যাত সুবোধের সঙ্গে মেলাচ্ছেন। ‘হবেকি’র বিখ্যাত গ্রাফিতির সেই সুবোধ। রাজধানীর বিভিন্ন দেয়ালে ‘সুবোধ, তুই পালিয়ে যা, এখন সময় পক্ষে না’ থেকে শুরু করে সর্বশেষ গত বছরের ৬ আগস্টে সুবোধের চেয়ার বা গদিতে লাথি মারার গ্রাফিতি।
তবে সুবোধ যেমন শৈল্পিক, এই দেয়াললিখন তেমন নয় বলেও মন্তব্য করছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ভাষ্য, এই দেয়াললিখন আর দশটা দেয়াললিখনের মতোই। কিন্তু স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানলের বার্তা আসলে কী?
তবে রহস্যের জট খুলেছে। এটি মূলত বইয়ের প্রচারণার কৌশল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম–সাধারন সম্পাদক আবিদুল ইসলাম খানের লেখা বই ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল’। বিষয়টি নিয়ে লেখকের সঙ্গে কথা বলেছে স্ট্রিম।
আবিদুল ইসলাম খান বলেন, বইটি গত বছরের জুলাই গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে আমার স্মৃতিকথা। চলতি মাসের ২০ তারিখে বইটির মোড়ক উন্মোচন হবে। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিনসহ আরও অনেকে।
আমি মূলত ছাত্রদলের আমার জুনিয়রদের সঙ্গে বইটি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। তাঁরাই প্রচারণার দায়িত্ব নিয়েছে। সেখান থেকেই এই দেয়াললিখন। তাঁরাই ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে এই বার্তা লিখেছে। আদর্শ প্রকাশনী বইটি প্রকাশ করছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট ঢাকার উদ্দেশে ছাত্র-জনতার লং মার্চ ছিল। সেদিন দুপুরের পর শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর খবর আসে। ওই দিন সকালে আবিদুল ইসলামের দেওয়া একটি বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সে বক্তব্যে তিনি উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘একটাই কথা। প্লিজ, কেউ কাউকে ছেড়ে যায়েন না!’
কার্জন হলের ক্যান্টিনে নিয়মিত কর্মচারী বিল্লাল হোসেন। তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে আশুরা মিলে টানা তিনদিনের ছুটিতে গাজীপুরের টঙ্গী গিয়েছিলেন তিনি। ফেরেন আজ রোববার সকালে। দেখতে পান ক্যান্টিনের দেয়ালে গোটা গোটা অক্ষরে লেখা, ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল আসছে’।
কে বা কারা এসে এই দেয়াললিখন করেছে, জানেন না বিল্লাল। জিজ্ঞেস করতেই ঠোঁট উল্টে বললেন, ‘একেক সময় একেক গ্রুপ আইসা নানা জিনিসপাতি লেইখা যায়। কারা যে এডা লিখসে, কইতে পারুম না। দুইদিন ছিলাম না, আইজকা আয়া দেহি এই অবস্থা।’
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখা গেছে, কার্জন হলের বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে এই লাইনটি লেখা। হলের গেটে ও দেয়ালে, রাস্তার পাশে রেলিংয়ে, একাডেমিক ভবনের পিলারে ব্লক দিয়ে লেখা ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল আসছে’। কোথাও কালো রঙে, কোথাওবা আবার সাদা। কোথাও সোজা করে লেখা, কোথাও বাঁকা। কার্জন হলের নিরাপত্তাকর্মীরাও জানেন না কারা এই কথা লিখেছে। এক নিরাপত্তাকর্মী বললেন, কতজন কতকিছু লেখে। সব কি আর খেয়াল রাখা যায়!
বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের আড্ডাতেও। কেউ কেউ এই দেয়াললিখনকে বিখ্যাত সুবোধের সঙ্গে মেলাচ্ছেন। ‘হবেকি’র বিখ্যাত গ্রাফিতির সেই সুবোধ। রাজধানীর বিভিন্ন দেয়ালে ‘সুবোধ, তুই পালিয়ে যা, এখন সময় পক্ষে না’ থেকে শুরু করে সর্বশেষ গত বছরের ৬ আগস্টে সুবোধের চেয়ার বা গদিতে লাথি মারার গ্রাফিতি।
তবে সুবোধ যেমন শৈল্পিক, এই দেয়াললিখন তেমন নয় বলেও মন্তব্য করছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের ভাষ্য, এই দেয়াললিখন আর দশটা দেয়াললিখনের মতোই। কিন্তু স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানলের বার্তা আসলে কী?
তবে রহস্যের জট খুলেছে। এটি মূলত বইয়ের প্রচারণার কৌশল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্ম–সাধারন সম্পাদক আবিদুল ইসলাম খানের লেখা বই ‘স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল’। বিষয়টি নিয়ে লেখকের সঙ্গে কথা বলেছে স্ট্রিম।
আবিদুল ইসলাম খান বলেন, বইটি গত বছরের জুলাই গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে আমার স্মৃতিকথা। চলতি মাসের ২০ তারিখে বইটির মোড়ক উন্মোচন হবে। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিনসহ আরও অনেকে।
আমি মূলত ছাত্রদলের আমার জুনিয়রদের সঙ্গে বইটি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। তাঁরাই প্রচারণার দায়িত্ব নিয়েছে। সেখান থেকেই এই দেয়াললিখন। তাঁরাই ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে এই বার্তা লিখেছে। আদর্শ প্রকাশনী বইটি প্রকাশ করছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট ঢাকার উদ্দেশে ছাত্র-জনতার লং মার্চ ছিল। সেদিন দুপুরের পর শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর খবর আসে। ওই দিন সকালে আবিদুল ইসলামের দেওয়া একটি বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সে বক্তব্যে তিনি উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘একটাই কথা। প্লিজ, কেউ কাউকে ছেড়ে যায়েন না!’
সকাল ১০টায় মিছিলটি বের হয়। সব বয়সী মানুষের ‘হায় হোসেন হায় হোসেন’ ধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ। বুকে আঘাত করতে করতে মিছিলটি বকশীবাজার, উর্দু রোড, লালবাগ, আজিমপুর, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট, সায়েন্স ল্যাব হয়ে ধানমন্ডির দিকে চলে যায়।
১০ ঘণ্টা আগেজরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে ভুক্তভোগী নারীকে উদ্ধার করে পুলিশ।
১৩ ঘণ্টা আগেএদিন বিকেলে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে আবার শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা। বিকেল সাড়ে চারটা থেকে প্রায় একঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন তাঁরা। অবরোধ শেষে নাহিদ ইসলাম ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেমহররমকে সামনে রেখে চলে নানা প্রস্তুতি। চাঁদ দেখা যাওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে শিয়া সম্প্রদায়ের শোক পালনের প্রথা। তাজিয়া মিছিলের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এই আয়োজন।
১ দিন আগে