.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

চট্টগ্রামে বিএনপির নির্বাচনী গণসংযোগে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলা (৪৩)। তবে তিনি বিএনপির কেউ নন বলে দাবি করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ বুধবার বিকেলে নগরীর চালিতাতলী এলাকায় বিএনপির চট্টগ্রাম-৮ আসনের প্রার্থী ও নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী জনসংযোগে গুলির ঘটনা ঘটে। এতে এরশাদ উল্লাহ, সরোয়ার হোসেন ও শান্ত নামে তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁদের নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সরোয়ারের মৃত্যু হয়।
বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন স্ট্রিমকে বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার আধা ঘণ্টা পর চিকিৎসকেরা সরোয়ারকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, অস্ত্র ও হত্যাসহ অন্তত ১৫টি মামলা আছে বলেও জানান তিনি।
তবে বিএনপি প্রার্থীর জনসংযোগে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেলেও সরোয়ার বিএনপির কেউ নন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। প্রার্থীর জনসংযোগে শত শত মানুষ ছিলেন। সরোয়ার ব্যক্তিগত কারণে সেখানে যেতে পারেন। দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পুরোনো বিরোধের জেরেই গুলির ঘটনা ঘটেছে।’
তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, মাসখানেক আগে সরোয়ারের বিয়ের অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা এরশাদ উল্লাহসহ কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহ বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। নগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ বলেন, ‘এরশাদ উল্লাহ আশঙ্কামুক্ত। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁর পেটে ছররা গুলি লেগেছিল। এখন তিনি শঙ্কামুক্ত।’

চট্টগ্রামে বিএনপির নির্বাচনী গণসংযোগে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলা (৪৩)। তবে তিনি বিএনপির কেউ নন বলে দাবি করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ বুধবার বিকেলে নগরীর চালিতাতলী এলাকায় বিএনপির চট্টগ্রাম-৮ আসনের প্রার্থী ও নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী জনসংযোগে গুলির ঘটনা ঘটে। এতে এরশাদ উল্লাহ, সরোয়ার হোসেন ও শান্ত নামে তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁদের নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলে সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সরোয়ারের মৃত্যু হয়।
বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন স্ট্রিমকে বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার আধা ঘণ্টা পর চিকিৎসকেরা সরোয়ারকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, অস্ত্র ও হত্যাসহ অন্তত ১৫টি মামলা আছে বলেও জানান তিনি।
তবে বিএনপি প্রার্থীর জনসংযোগে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেলেও সরোয়ার বিএনপির কেউ নন বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় বিএনপির কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। প্রার্থীর জনসংযোগে শত শত মানুষ ছিলেন। সরোয়ার ব্যক্তিগত কারণে সেখানে যেতে পারেন। দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর পুরোনো বিরোধের জেরেই গুলির ঘটনা ঘটেছে।’
তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, মাসখানেক আগে সরোয়ারের বিয়ের অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা এরশাদ উল্লাহসহ কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহ বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। নগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ বলেন, ‘এরশাদ উল্লাহ আশঙ্কামুক্ত। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁর পেটে ছররা গুলি লেগেছিল। এখন তিনি শঙ্কামুক্ত।’
.png)

নির্বাচন কমিশনকে বিশেষ মনিটরিং সেল গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রূহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সাধারণত তফসিল ঘোষণার পর অভিযোগের ভিত্তিতে আচরণবিধি পর্যবেক্ষণ করে, যা যথেষ্ট নয়। আচরণবিধি পর্যবেক্ষণ বছরব্যাপী একটি কার্যক্রম হওয়া উচিত।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম এবং সংস্কারের জন্য গণভোট দুটিই সমান্তরালে গুরুত্বপূর্ণ। অথচ বাংলাদেশের বড় দুটি রাজনৈতিক দলের বিপরীতমুখী অবস্থান কৃষি পণ্যের ন্যায্য দাম এবং গণভোটকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজনীতিতে পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তির প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, আগামীর বাংলাদেশে রাজনীতি হবে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সংবিধানের অনুচ্ছেদ আটে এবং রাষ্ট্রপরিচালনার মূলনীতিতে ‘মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা এবং বিশ্বাস’ পুনর্বহাল করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।
৯ ঘণ্টা আগে