স্ট্রিম প্রতিবেদক

বাউল আবুল সরকারের 'ধর্ম অবমাননা' ও তাঁর ভক্তদের ওপর হামলা নিয়ে আবার বিবৃতি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৩ নভেম্বর এক বিবৃতিতে আবুল সরকারের ভক্তদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেয় এনসিপির ধর্ম ও সম্প্রীতি সেল। এনসিপি বিবৃতি দেওয়ায় পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) আবার বিবৃতি দিয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করল দলটি।
আজ ধর্ম ও সম্প্রীতি সেল সম্পাদক তারেক রেজা স্বাক্ষরিত আরেকটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনসিপি কোনোভাবেই ধর্ম অবমাননাকে সমর্থন করে না। একইসঙ্গে বিচারবহির্ভূত সহিংসতা ও হামলাকেও সমর্থন করে না।
তিন পৃষ্ঠার ওই বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বাউল আবুল সরকারের বক্তব্য এবং তাঁর জামিনের দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে হামলা দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। বিচারিক প্রক্রিয়াতেই এ বিষয়ে সমাধান হওয়া উচিত। এনসিপি আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আগের বিবৃতির উদ্দেশ্য কখনোই আবুল সরকারের বক্তব্যকে বৈধতা দেওয়া ছিল না।
সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আইনের সীমার মধ্যে থাকতে হবে এবং ধর্ম অবমাননা আইনত নিষিদ্ধ। এনসিপি কখনোই ধর্ম অবমাননাকে মতপ্রকাশের অধিকার বলেনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এনসিপিকে জড়িয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালানো হয়েছে বলে বিবৃতিতে বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনসিপি ধর্মবিদ্বেষ বা ধর্ম অবমাননার যেমন বিরুদ্ধে, তেমনি ধর্মীয় ফ্যাসিবাদেরও বিরুদ্ধে। এনসিপি বিশ্বাস করে, আলেমসমাজই প্রজ্ঞা ও ধৈর্যের মাধ্যমে মানুষকে সহিংসতার পথ থেকে দূরে রাখেন এবং আইনের প্রতি সম্মান শেখান।
আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ইসলামের শিক্ষা নয় উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, 'কেউ ভুল করলে বা অপরাধ করলে তার বিচার করবে আদালত, উত্তেজিত জনতা নয়। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ইসলামের শিক্ষা নয়। শান্তি, ন্যায়, সম্প্রীতি এবং আইনের শাসনের রাজনীতিতে অটল থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে এনসিপি।

বাউল আবুল সরকারের 'ধর্ম অবমাননা' ও তাঁর ভক্তদের ওপর হামলা নিয়ে আবার বিবৃতি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৩ নভেম্বর এক বিবৃতিতে আবুল সরকারের ভক্তদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দেয় এনসিপির ধর্ম ও সম্প্রীতি সেল। এনসিপি বিবৃতি দেওয়ায় পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) আবার বিবৃতি দিয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করল দলটি।
আজ ধর্ম ও সম্প্রীতি সেল সম্পাদক তারেক রেজা স্বাক্ষরিত আরেকটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনসিপি কোনোভাবেই ধর্ম অবমাননাকে সমর্থন করে না। একইসঙ্গে বিচারবহির্ভূত সহিংসতা ও হামলাকেও সমর্থন করে না।
তিন পৃষ্ঠার ওই বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বাউল আবুল সরকারের বক্তব্য এবং তাঁর জামিনের দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে হামলা দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। বিচারিক প্রক্রিয়াতেই এ বিষয়ে সমাধান হওয়া উচিত। এনসিপি আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আগের বিবৃতির উদ্দেশ্য কখনোই আবুল সরকারের বক্তব্যকে বৈধতা দেওয়া ছিল না।
সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদের উদ্ধৃতি দিয়ে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আইনের সীমার মধ্যে থাকতে হবে এবং ধর্ম অবমাননা আইনত নিষিদ্ধ। এনসিপি কখনোই ধর্ম অবমাননাকে মতপ্রকাশের অধিকার বলেনি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এনসিপিকে জড়িয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালানো হয়েছে বলে বিবৃতিতে বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনসিপি ধর্মবিদ্বেষ বা ধর্ম অবমাননার যেমন বিরুদ্ধে, তেমনি ধর্মীয় ফ্যাসিবাদেরও বিরুদ্ধে। এনসিপি বিশ্বাস করে, আলেমসমাজই প্রজ্ঞা ও ধৈর্যের মাধ্যমে মানুষকে সহিংসতার পথ থেকে দূরে রাখেন এবং আইনের প্রতি সম্মান শেখান।
আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ইসলামের শিক্ষা নয় উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, 'কেউ ভুল করলে বা অপরাধ করলে তার বিচার করবে আদালত, উত্তেজিত জনতা নয়। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া ইসলামের শিক্ষা নয়। শান্তি, ন্যায়, সম্প্রীতি এবং আইনের শাসনের রাজনীতিতে অটল থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে এনসিপি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে ও নির্বাচন যাতে নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হয়, সেই লক্ষ্যে বিএনপি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকতেই চায়।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকা-১০ নির্বাচনী এলাকায় শেখ রবিউল আলমকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর আগে, একই নির্বাচনী এলাকা থেকে ভোটার হয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত মাসের (নভেম্বর) শুরুতে ২৩৭ জনকে প্রাথমিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিএনপি। প্রথম দফায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতাদের অনেকের পছন্দের আসনে প্রার্থী দেয় দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে শেখ হাসিনাকে অপসারণে ভূমিকা রাখা শিক্ষার্থীরা এ বছর নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে হাজারো মানুষ তাদের প্রতিশ্রুতি শোনার জন্য সমবেত হন। কিন্তু সেই রাস্তার শক্তিকে ভোটে রূপান্তর করতে এখন হিমশিম খাচ্ছে দলটি।
৫ ঘণ্টা আগে