গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরায় পদযাত্রা করে এনসিপি। পদযাত্রা শুরুর অনেক আগে থেকেই জারার অপেক্ষায় ছিলেন ইভা। শেষেমেষ প্রিয় ‘আইডল’কে পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত তিনি।
আবদুল্লাহ কাফি
এনসিপির গাড়ি বহরের পেছনে দৌড়াচ্ছেন এক তরুণী। কেউ তাঁকে চেনে না। বেশ খানিক দূর চলার পর সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে থামে নাহিদ ইসলামের গাড়ি। গাড়ির সঙ্গে থামে মেয়েটির দৌড়ও। তাঁর নাম মুশফিকা নাজনীন ইভা।
ইভার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি। সে জন্যই তাঁর এই ভোঁ দৌড়। জারার হাতে তুলে দিতে চান ভালোবাসার উপহার।
গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরায় পদযাত্রা করে এনসিপি। পদযাত্রা শুরুর অনেক আগে থেকেই জারার অপেক্ষায় ছিলেন ইভা। শেষেমেষ প্রিয় ‘আইডল’কে পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত তিনি।
উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন ইভা। তাঁর ভাষায়, ‘আমি খুব ছোট মানুষ, অনার্সে ভর্তি হয়েছি মাত্র। এখনো ক্লাস শুরু হয়নি। ক্লাস শুরু হলে ঢাকায় চলে যাব।’
দৌড়াদৌড়ির ঘটনা শুনে ইভাকে বুকে জড়িয়ে নেন তাসনিম জারা। পরম আন্তরিকতায় শোনেন তাঁর কথা। গ্রহণ করেন ইভার দেওয়া উপহার।
স্ট্রিমকে ইভা বলেন, ‘আপুকে এর আগে সামনাসামনি দেখিনি। যেদিন জানলাম, আপু সাতক্ষীরা আসবেন, তখন থেকে আমি এত এক্সাইটেড, আমি কী দেব তাকে, কী দেওয়া যায়—এসব ভাবছিলাম। শেষে আমার পছন্দের একটা বই, গোলাপ আর একটা চিঠি দিয়েছি।’
জারাকে কবে থেকে চেনেন জানতে চাইলে ইভা বলেন, ‘করোনার সময়ে জারা আপু ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করা শুরু করেন, তখন থেকে তাকে চিনি। আমার আব্বু-আম্মু মূলত তার ভিডিও বেশি দেখতেন। তারাই জারা আপুকে চিনিয়েছেন। তখন থেকেই জারা আপুকে ভালো লাগতে শুরু করে। তিনি একজন ডাক্তার হয়েও যেভাবে কনটেন্ট তৈরি করেন, যেভাবে মানুষের কথা ভাবেন, এটা খুবই ইম্প্রেসিভ। আমরা যারা যুব সমাজ, আমাদের জন্য তিনি রোল মডেল বলা যায়।’
ইভা আরও বলেন, ‘আমি জুলাই আন্দোলনে ছিলাম। সাতক্ষীরা থেকেই আন্দোলনে সক্রিয় থেকেছি। তখন জারা আপু আমাদের অনেক সাপোর্ট করতেন। মানসিক শক্তি জোগাতেন।’
মুশফিকা ইভা বলেন, ‘জারা আপুর যে জিনিসটা আমাকে সবচেয়ে অনুপ্রাণিত করে, সেটা হলো তার দেশপ্রেম। তিনি অক্সফোর্ডের স্টুডেন্ট ছিলেন। বিদেশের নামী এক প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করতেন। নিজের এমন একটা ক্যারিয়ার ছেড়ে তিনি দেশের ভালোর জন্য চলে এসেছেন। এটা আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করার মতোই বিষয় আসলে।’
ইভা স্ট্রিমকে জানান, প্রকৌশল বিষয়ে পড়াশোনা করছেন তিনি। জারার মতো ডাক্তার হতে না পারলেও তাঁর আদর্শ গ্রহণ করতে চান। জারার মতো তিনিও দেশের জন্য, মানুষের ভালোর জন্য কাজ করতে চান। সেই অনুপ্রেরণা নিতেই এসেছেন তাসনিম জারার কাছে।
এনসিপির গাড়ি বহরের পেছনে দৌড়াচ্ছেন এক তরুণী। কেউ তাঁকে চেনে না। বেশ খানিক দূর চলার পর সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে থামে নাহিদ ইসলামের গাড়ি। গাড়ির সঙ্গে থামে মেয়েটির দৌড়ও। তাঁর নাম মুশফিকা নাজনীন ইভা।
ইভার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার সঙ্গে দেখা করতে চান তিনি। সে জন্যই তাঁর এই ভোঁ দৌড়। জারার হাতে তুলে দিতে চান ভালোবাসার উপহার।
গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরায় পদযাত্রা করে এনসিপি। পদযাত্রা শুরুর অনেক আগে থেকেই জারার অপেক্ষায় ছিলেন ইভা। শেষেমেষ প্রিয় ‘আইডল’কে পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত তিনি।
উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন ইভা। তাঁর ভাষায়, ‘আমি খুব ছোট মানুষ, অনার্সে ভর্তি হয়েছি মাত্র। এখনো ক্লাস শুরু হয়নি। ক্লাস শুরু হলে ঢাকায় চলে যাব।’
দৌড়াদৌড়ির ঘটনা শুনে ইভাকে বুকে জড়িয়ে নেন তাসনিম জারা। পরম আন্তরিকতায় শোনেন তাঁর কথা। গ্রহণ করেন ইভার দেওয়া উপহার।
স্ট্রিমকে ইভা বলেন, ‘আপুকে এর আগে সামনাসামনি দেখিনি। যেদিন জানলাম, আপু সাতক্ষীরা আসবেন, তখন থেকে আমি এত এক্সাইটেড, আমি কী দেব তাকে, কী দেওয়া যায়—এসব ভাবছিলাম। শেষে আমার পছন্দের একটা বই, গোলাপ আর একটা চিঠি দিয়েছি।’
জারাকে কবে থেকে চেনেন জানতে চাইলে ইভা বলেন, ‘করোনার সময়ে জারা আপু ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করা শুরু করেন, তখন থেকে তাকে চিনি। আমার আব্বু-আম্মু মূলত তার ভিডিও বেশি দেখতেন। তারাই জারা আপুকে চিনিয়েছেন। তখন থেকেই জারা আপুকে ভালো লাগতে শুরু করে। তিনি একজন ডাক্তার হয়েও যেভাবে কনটেন্ট তৈরি করেন, যেভাবে মানুষের কথা ভাবেন, এটা খুবই ইম্প্রেসিভ। আমরা যারা যুব সমাজ, আমাদের জন্য তিনি রোল মডেল বলা যায়।’
ইভা আরও বলেন, ‘আমি জুলাই আন্দোলনে ছিলাম। সাতক্ষীরা থেকেই আন্দোলনে সক্রিয় থেকেছি। তখন জারা আপু আমাদের অনেক সাপোর্ট করতেন। মানসিক শক্তি জোগাতেন।’
মুশফিকা ইভা বলেন, ‘জারা আপুর যে জিনিসটা আমাকে সবচেয়ে অনুপ্রাণিত করে, সেটা হলো তার দেশপ্রেম। তিনি অক্সফোর্ডের স্টুডেন্ট ছিলেন। বিদেশের নামী এক প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করতেন। নিজের এমন একটা ক্যারিয়ার ছেড়ে তিনি দেশের ভালোর জন্য চলে এসেছেন। এটা আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করার মতোই বিষয় আসলে।’
ইভা স্ট্রিমকে জানান, প্রকৌশল বিষয়ে পড়াশোনা করছেন তিনি। জারার মতো ডাক্তার হতে না পারলেও তাঁর আদর্শ গ্রহণ করতে চান। জারার মতো তিনিও দেশের জন্য, মানুষের ভালোর জন্য কাজ করতে চান। সেই অনুপ্রেরণা নিতেই এসেছেন তাসনিম জারার কাছে।
সমাবেশের মূল মঞ্চটি হবে ২২০ ফিট লম্বা। মাঠের ভেতরে-বাইরে ৩৩টি এলইডি স্ক্রিন থাকবে। মাঠের বাইরে যতদূর পৌঁছানো সম্ভব আওয়াজ পৌঁছানোর জন্য ৩১০টি মাইকের হর্ন আপাতত বসানো হচ্ছে। ৫০ হাজার বোতল মিনারেল ওয়াটার থাকবে।
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসন বিলুপ্ত করে মোট আসনের ৩৩ শতাংশে শুধু নারী প্রার্থীকে সরাসরি মনোনয়ন দেওয়ার প্রস্তাব জানিয়েছে। এ প্রস্তাবে সরাসরি ‘না’ জানিয়েছে অধিকাংশ দল। অন্যান্য দলগুলো নানা শর্ত জুড়ে দিয়ে হ্যাঁ এবং না এর মাঝামাঝি মত প্রকাশ করেছে।
৩ দিন আগেবিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধানের দাবিতে দেশব্যাপী ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি পালন করছে এনসিপি। পদযাত্রাটি গত ১ জুলাই শুরু হয়েছে, চলবে ২৯ জুলাই পর্যন্ত।
৩ দিন আগেশুধু মিটফোর্ড নয়, কুমিল্লার মুরাদনগরে ধারাবাহিক তিনটি হত্যাকাণ্ড, কুমিল্লায় এক মসজিদের ইমামকে হত্যা, খুলনায় যুবদল নেতা মাহবুব মোল্লাকে হত্যা ও রগকাটার মতো নৃশংসতার ঘটনার প্রতিও সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
৪ দিন আগে