আটক ২৩ জনকে বোদা ও সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে একজনকে ভারতীয় নাগরিক বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে বিজিবি।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
পঞ্চগড়ের দুইটি সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ ২৪ জনকে আবারও ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বুধবার (১৬) দিবাগত রাতে সদর ও বোদা উপজেলার দুইটি সীমান্ত দিয়ে ঠেলে দেওয়া হয়। পরে বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) তাদের আটক করে বিজিবি।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ৮ পুরুষ, ৮ নারী ও ৮ শিশু রয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ জনকে বোদা ও সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে একজনকে ভারতীয় নাগরিক বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে বিজিবি।
এর আগে গত দুই মাসে ৮ দফায় পঞ্চগড়ের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে নারী, শিশুসহ মোট ১১৬ জনকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠায় বিএসএফ।
বিজিবি ও পুলিশ জানায়, বুধবার গভীর রাতে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীন পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের শিংরোড সীমান্ত দিয়ে ৭ জনকে ঠেলে দেয় বিএসএফ। একই সময় জেলার বোদা উপজেলার বড়শশী ইউনিয়নের মালকাডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে আরও ১৭ জনকে ঠেলে দেওয়া হয়। পরে বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশের ভেতর থেকে তাদের আটক করে বিজিবি সদস্যরা।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ২৩ জনের বাড়ি বাংলাদেশের নড়াইল ও বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায়। তবে একজনের পরিচয় নিশ্চিত না হওয়ায় তাঁর বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ হিল জামান বলেন, ‘সদর উপজেলার শিংরোড সীমান্ত দিয়ে ঠেলে দেওয়া ব্যক্তিদের আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে বিজিবি। তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে তদন্তের মাধ্যমে পরিবারের কাছে হস্তান্তরসহ আইনি ব্যবস্থ্যা নেওয়া হচ্ছে।’
নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেন, ‘দুই সীমান্ত দিয়ে অবৈধ উপায়ে ২৪ জনকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে বিএসএফ। আমাদের টহল দল তাদের আটক করে। একজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ২৩ জনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
পঞ্চগড়ের দুইটি সীমান্ত দিয়ে নারী ও শিশুসহ ২৪ জনকে আবারও ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বুধবার (১৬) দিবাগত রাতে সদর ও বোদা উপজেলার দুইটি সীমান্ত দিয়ে ঠেলে দেওয়া হয়। পরে বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) তাদের আটক করে বিজিবি।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ৮ পুরুষ, ৮ নারী ও ৮ শিশু রয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ জনকে বোদা ও সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে একজনকে ভারতীয় নাগরিক বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে বিজিবি।
এর আগে গত দুই মাসে ৮ দফায় পঞ্চগড়ের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে নারী, শিশুসহ মোট ১১৬ জনকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠায় বিএসএফ।
বিজিবি ও পুলিশ জানায়, বুধবার গভীর রাতে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীন পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের শিংরোড সীমান্ত দিয়ে ৭ জনকে ঠেলে দেয় বিএসএফ। একই সময় জেলার বোদা উপজেলার বড়শশী ইউনিয়নের মালকাডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে আরও ১৭ জনকে ঠেলে দেওয়া হয়। পরে বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশের ভেতর থেকে তাদের আটক করে বিজিবি সদস্যরা।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ২৩ জনের বাড়ি বাংলাদেশের নড়াইল ও বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকায়। তবে একজনের পরিচয় নিশ্চিত না হওয়ায় তাঁর বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ হিল জামান বলেন, ‘সদর উপজেলার শিংরোড সীমান্ত দিয়ে ঠেলে দেওয়া ব্যক্তিদের আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে বিজিবি। তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে তদন্তের মাধ্যমে পরিবারের কাছে হস্তান্তরসহ আইনি ব্যবস্থ্যা নেওয়া হচ্ছে।’
নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেন, ‘দুই সীমান্ত দিয়ে অবৈধ উপায়ে ২৪ জনকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে বিএসএফ। আমাদের টহল দল তাদের আটক করে। একজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ২৩ জনকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
গত ৫৪ বছর ধরে দেশের ইতিহাসে যে অন্যায়, অত্যাচারের ঘটনা ঘটেছে, তা থেকে দেশবাসীকে মুক্তি দিয়েছে এই তরুণেরা। এ জন্য তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।
১১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে সংঘটিত সহিংসতায় ঘটনায় পৃথক বিবৃতি দিয়েছে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। পুলিশ প্রতিবেদনে গোপালগঞ্জে এনসিপির পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেছেন, হামলাকারী মুজিববাদী সন্ত্রাসীরা যেন ছাড় না পায়, তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা আবারও গোপালগঞ্জে যাব। জীবিত থাকলে গোপালগঞ্জের প্রত্যেক উপজেলায়, প্রত্যেক গ্রামে কর্মসূচি করব।’
১৬ ঘণ্টা আগে