.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

১৬ ডিসেম্বর নয় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর নতুন করে মানুষ স্বাধীনতার মুখ দেখেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর, ২০২৫) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা আয়োজিত ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’-এর আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের স্বাধীনতায় জাতির মুক্তি হয়নি; সেখানে আওয়ামী লীগের মুক্তি হয়েছে। আর জাতির মুক্তি হয়েছে ৭ নভেম্বর।’
রিজভী বলেন, ‘স্বাধীনতার পর যাঁরা সরকার গঠন করলেন (আওয়ামী লীগ), তারা নিজেদের ছাড়া আর কাউকে জাতি মনে করতেন না। তারা নিজেদের ছাড়া আর কারও অধিকার নিয়ে কাজ করেননি। তারা সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে দিলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করে নিলেন, এক ঘোর অন্ধকারের মধ্যে সবাইকে নিয়ে গেলেন।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পটপরিবর্তন প্রসঙ্গে বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট যাঁরা ক্ষমতায় এল, তাঁরা শেখ মুজিবেরই একটি অংশ। পাল্টা-পাল্টির মধ্যেই জনগণ তার মুক্তির দিশারি হিসেবে ৭ নভেম্বরে একজন মানুষ পেলেন—তিনি হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ’
আত্মপরিচয়ের সংকট প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘বাহাত্তর সালে যারা ক্ষমতায় নিলেন, তারা সেই সংকট তৈরি করলেন। তারা যে জাতীয়তার কথা বলেন, সেটি বিতর্কিত জাতীয়তা।’
আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘তারা নিজেদের কথা বলার অধিকার ছাড়া আর কারও কথা বলাকে একদমই পছন্দ করতো না। তবুও তারা নির্ভয় হতে পারেনি। সব দল বন্ধ করে দিল, সংবাদপত্র, লেখার, পড়ার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বন্ধ করে দিল। এরপর ঘটলো চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের পালাবদল।’

১৬ ডিসেম্বর নয় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর নতুন করে মানুষ স্বাধীনতার মুখ দেখেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর, ২০২৫) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা আয়োজিত ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’-এর আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের স্বাধীনতায় জাতির মুক্তি হয়নি; সেখানে আওয়ামী লীগের মুক্তি হয়েছে। আর জাতির মুক্তি হয়েছে ৭ নভেম্বর।’
রিজভী বলেন, ‘স্বাধীনতার পর যাঁরা সরকার গঠন করলেন (আওয়ামী লীগ), তারা নিজেদের ছাড়া আর কাউকে জাতি মনে করতেন না। তারা নিজেদের ছাড়া আর কারও অধিকার নিয়ে কাজ করেননি। তারা সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে দিলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করে নিলেন, এক ঘোর অন্ধকারের মধ্যে সবাইকে নিয়ে গেলেন।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পটপরিবর্তন প্রসঙ্গে বলেন, ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট যাঁরা ক্ষমতায় এল, তাঁরা শেখ মুজিবেরই একটি অংশ। পাল্টা-পাল্টির মধ্যেই জনগণ তার মুক্তির দিশারি হিসেবে ৭ নভেম্বরে একজন মানুষ পেলেন—তিনি হলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ’
আত্মপরিচয়ের সংকট প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘বাহাত্তর সালে যারা ক্ষমতায় নিলেন, তারা সেই সংকট তৈরি করলেন। তারা যে জাতীয়তার কথা বলেন, সেটি বিতর্কিত জাতীয়তা।’
আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্য করে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘তারা নিজেদের কথা বলার অধিকার ছাড়া আর কারও কথা বলাকে একদমই পছন্দ করতো না। তবুও তারা নির্ভয় হতে পারেনি। সব দল বন্ধ করে দিল, সংবাদপত্র, লেখার, পড়ার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বন্ধ করে দিল। এরপর ঘটলো চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের পালাবদল।’
.png)

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রসংসদে আগামীর বাংলাদেশের রিহার্সাল হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ দেখতে চাই। তরুণরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে তার রিহার্সাল হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখনকার ছাত্রসংসদের মাধ্যমে।’
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণভোট হলে তা নির্বাচনের দিনেই হতে হবে। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া দরকার, অন্যথায় দেশের মানুষ সেটি মেনে নেবে না।
৬ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট নয় বরং গণভোটের মাধ্যমে জনগণই জুলাই সনদের সব আইনি ভিত্তি ঠিক করবে বলে আশা করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিস ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত স্লোগান হলো “নারায়ে তাকবির-আল্লাহু আকবার”, জয় বাংলা নয়।
৭ ঘণ্টা আগে