স্ট্রিম প্রতিবেদক
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে গিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর দাবিতে ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছিল জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। তবে রাজধানীর গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে পুলিশের বাধায় আটকে যায় তাদের মিছিল। পরে সেখানেই সংক্ষিপ্ত সমাবেশে কর্মসূচি শেষ করেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
আজ বুধবার (৬ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত প্রায় ৪৫ মিনিট সড়ক অবরোধ করে রাখে জাগপার বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা। এতে রামপুরা-কুড়িল, গুলশান ও হাতিরঝিল থেকে বিমানবন্দরগামী সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে ওঠে।
সমাবেশে জাগপার সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেন, ‘হাজারো শহীদের পরিবার, লক্ষাধিক জুলাইযোদ্ধা, বাংলাদেশের মানুষ আজ একটি প্রশ্নের উত্তর চায়—স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনাকে কেন ভারত আশ্রয় দিয়ে রেখেছে? আমরা দিল্লিকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই, খুনি হাসিনাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আশ্রয় নয়, অবিলম্বে তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠান।’
রাশেদ প্রধান আরও দাবি করেন, ‘ভারতকে সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যা বন্ধ করতে হবে। পুশইন নীতিও চলবে না। ভারতের দখলে থাকা ভূখণ্ড অবিলম্বে ফেরত দিতে হবে।’
জাগপার নেতা-কর্মীরা সকাল সোয়া ১০টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে। গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে পৌঁছালে পুলিশ তাদের পথ আটকে দেয়। সেখানে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের কথা কাটাকাটি হয়।
শেষ পর্যন্ত বাড্ডা মোড়ে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে জাগপা। সমাবেশে বক্তৃতা শেষে রাশেদ প্রধান বলেন, ‘ভারত যদি খুনি হাসিনাকে ফেরত না পাঠায়, তাহলে এবার কোনো বাধা মানা হবে না। ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও করা হবে।’
জাগপার সড়ক অবরোধের কারণে রাজধানীর রামপুরা, কুড়িল, গুলশান-১ ও হাতিরঝিল থেকে বিমানবন্দরগামী রাস্তায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। অনেক যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে পড়ে, ভোগান্তিতে পড়েন অফিসগামী ও স্কুলছাত্রসহ সাধারণ যাত্রীরা।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম স্ট্রিমকে বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। জাগপার নেতা-কর্মীরা পুলিশের অনুরোধে সোয়া ১২টার দিকে রাস্তা ছেড়ে দিয়েছেন। ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হচ্ছে।’
পুলিশ জানায়, কোনো সহিংসতা না হলেও প্রায় এক ঘণ্টার যানজটে এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়ে।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে গিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর দাবিতে ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছিল জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)। তবে রাজধানীর গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে পুলিশের বাধায় আটকে যায় তাদের মিছিল। পরে সেখানেই সংক্ষিপ্ত সমাবেশে কর্মসূচি শেষ করেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
আজ বুধবার (৬ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত প্রায় ৪৫ মিনিট সড়ক অবরোধ করে রাখে জাগপার বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরা। এতে রামপুরা-কুড়িল, গুলশান ও হাতিরঝিল থেকে বিমানবন্দরগামী সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে ওঠে।
সমাবেশে জাগপার সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেন, ‘হাজারো শহীদের পরিবার, লক্ষাধিক জুলাইযোদ্ধা, বাংলাদেশের মানুষ আজ একটি প্রশ্নের উত্তর চায়—স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনাকে কেন ভারত আশ্রয় দিয়ে রেখেছে? আমরা দিল্লিকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই, খুনি হাসিনাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আশ্রয় নয়, অবিলম্বে তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠান।’
রাশেদ প্রধান আরও দাবি করেন, ‘ভারতকে সীমান্তে বাংলাদেশিদের হত্যা বন্ধ করতে হবে। পুশইন নীতিও চলবে না। ভারতের দখলে থাকা ভূখণ্ড অবিলম্বে ফেরত দিতে হবে।’
জাগপার নেতা-কর্মীরা সকাল সোয়া ১০টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে মিছিল শুরু করে। গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে পৌঁছালে পুলিশ তাদের পথ আটকে দেয়। সেখানে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের কথা কাটাকাটি হয়।
শেষ পর্যন্ত বাড্ডা মোড়ে সড়ক অবরোধ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে জাগপা। সমাবেশে বক্তৃতা শেষে রাশেদ প্রধান বলেন, ‘ভারত যদি খুনি হাসিনাকে ফেরত না পাঠায়, তাহলে এবার কোনো বাধা মানা হবে না। ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও করা হবে।’
জাগপার সড়ক অবরোধের কারণে রাজধানীর রামপুরা, কুড়িল, গুলশান-১ ও হাতিরঝিল থেকে বিমানবন্দরগামী রাস্তায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। অনেক যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে পড়ে, ভোগান্তিতে পড়েন অফিসগামী ও স্কুলছাত্রসহ সাধারণ যাত্রীরা।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম স্ট্রিমকে বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। জাগপার নেতা-কর্মীরা পুলিশের অনুরোধে সোয়া ১২টার দিকে রাস্তা ছেড়ে দিয়েছেন। ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হচ্ছে।’
পুলিশ জানায়, কোনো সহিংসতা না হলেও প্রায় এক ঘণ্টার যানজটে এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়ে।
গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে বিএনপি।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সই অনুষ্ঠান দুই দিন পিছিয়ে ১৭ অক্টোবর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর আগে ১৫ অক্টোবর সই হওয়ার কথা জানিয়েছিল কমিশন। অনুষ্ঠান পেছানোর কারণও বলেছে তারা। তব জুলাই সনদে সই নিয়ে এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।
১১ ঘণ্টা আগেপিআর পদ্ধতিতে দলীয় কিছু আসন বৃদ্ধি ছাড়া জনগণের জন্য কোনো সুবিধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১৬ ঘণ্টা আগেআবার ক্ষমতায় গেলে মেয়েদের সমান স্বাধীনতা, সুযোগ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে রাষ্ট্রকে মেয়েদের বিকাশ ও উন্নয়নের সহযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে নারীর ক্ষমতায়ন ও উন্নয়নে ছয়টি নীতি গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৭ ঘণ্টা আগে