স্ট্রিম প্রতিবেদক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাকার খেলা ও কালো টাকার প্রভাব বন্ধ না হলে আগামী সংসদও বিত্তবান, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক মাফিয়াদের আধিপত্যে নষ্ট হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচার সংহতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় সাইফুল হক বলেন, ‘নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, জনমনে সংশয়, উদ্বেগ ও আশঙ্কা তত বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণাকে ঘিরে সহিংসতা, অবৈধ অস্ত্রের মহড়া, গোলাগুলির ঘটনা—সব মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেক প্রার্থী বিলবোর্ড, পোস্টার ও প্রচারে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। লোভ, প্রলোভন ও আগাম প্রতিশ্রুতি দেখিয়ে ভোটারদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে, যা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে ঝুঁকিতে ফেলছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মনোনয়ন জমার জামানত ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকায় উন্নীত করা এবং নির্বাচনী ব্যয়সীমা আরও বাড়ানো হয়েছে। এসব কারণে সৎ ও দেশপ্রেমিক মানুষের জন্য নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা কঠিন হয়ে পড়ছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে জাতীয় সংসদ কালো টাকার মালিক, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক মাফিয়াদের ক্লাবে পরিণত হবে; যা গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাজনীতির জন্য বড় পরাজয়।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনে প্রশাসনিক কারচুপি, ধর্মের অপব্যবহার, সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাস, মাস্তানি, জবরদস্তি ও দখল বন্ধে নির্বাচন কমিশন ও সরকারের প্রতি কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘১৭ বছর পর যে নির্বাচনের জন্য দেশের মানুষ অপেক্ষা করছে, তাকে কোনোভাবেই বিতর্কিত করা যাবে না। অন্যথায় পরবর্তী সংসদ ও সরকারও প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাকার খেলা ও কালো টাকার প্রভাব বন্ধ না হলে আগামী সংসদও বিত্তবান, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক মাফিয়াদের আধিপত্যে নষ্ট হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচার সংহতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় সাইফুল হক বলেন, ‘নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, জনমনে সংশয়, উদ্বেগ ও আশঙ্কা তত বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী প্রচারণাকে ঘিরে সহিংসতা, অবৈধ অস্ত্রের মহড়া, গোলাগুলির ঘটনা—সব মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেক প্রার্থী বিলবোর্ড, পোস্টার ও প্রচারে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। লোভ, প্রলোভন ও আগাম প্রতিশ্রুতি দেখিয়ে ভোটারদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে, যা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে ঝুঁকিতে ফেলছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘মনোনয়ন জমার জামানত ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকায় উন্নীত করা এবং নির্বাচনী ব্যয়সীমা আরও বাড়ানো হয়েছে। এসব কারণে সৎ ও দেশপ্রেমিক মানুষের জন্য নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা কঠিন হয়ে পড়ছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে জাতীয় সংসদ কালো টাকার মালিক, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক মাফিয়াদের ক্লাবে পরিণত হবে; যা গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাজনীতির জন্য বড় পরাজয়।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনে প্রশাসনিক কারচুপি, ধর্মের অপব্যবহার, সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাস, মাস্তানি, জবরদস্তি ও দখল বন্ধে নির্বাচন কমিশন ও সরকারের প্রতি কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘১৭ বছর পর যে নির্বাচনের জন্য দেশের মানুষ অপেক্ষা করছে, তাকে কোনোভাবেই বিতর্কিত করা যাবে না। অন্যথায় পরবর্তী সংসদ ও সরকারও প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথম দফায় ১২৫ আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আরও দুই দফায় নাম ঘোষণা করে ৩০০ আসনে প্রার্থী পূর্ণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আপাতত বিদেশে নেওয়া হচ্ছে না। কবে নাগাদ নেওয়া হতে পারে, সে প্রসঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত করে বলার সময় এখনো আসেনি।
৪ ঘণ্টা আগে
মতাপ্রকাশের জন্য আর কাউকে যেন বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের মতো হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে না হয় বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় তিনি বিগত সরকারের আমলে মামলার শিকার আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের কথা উল্লেখ করে বলেন, 'শহীদুল আলম সাহেব একজন ফটোগ্রাফার।
৭ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ ইকরামুল হকের চাচাতো ভাই সাইদুল ইসলাম পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনয়ন।
৮ ঘণ্টা আগে